মঙ্গলবার সকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, মানিকগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান রুমেল এই অভিযান পরিচালনা করেন।
আরও পড়ুন:মাগুরায় ৯ ইটভাটায় ৩৪ লাখ টাকা জরিমানা
আসাদুজ্জামান জানান, সোমবার ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অসাধু মৌসুমী ব্যবসায়ীরা রাজশাহী থেকে সংগ্রহ করা ঝোলা রসের সাথে বিভিন্ন অনুপাতে চিনি ও চুন মিশিয়ে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ মণ গুড় তৈরি করে।
এছাড়া ২০ থেকে ৩০ লিটার ঝোলা রসের গুড়ের সাথে ৫০ কেজি চিনি মিশিয়ে ৬০ থেকে ৮০ কেজি গুড়ও তৈরি করছে বলে জানান তিনি।
করোনা: মাস্ক পরা নিশ্চিতে রাজধানীতে শিগগির ভ্রাম্যমাণ আদালত
গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে কর্মকর্তা জানান, ভেজাল গুড় তৈরির দায়ে হাপানিয়া গ্রামের শিমুলকে ৪ হাজার টাকা, রমজান আলীকে ১০ হাজার টাকা ও গোপীনাথপুর মজমপাড়া গ্রামের ককেলকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ সময় তৈরিকৃত ১০ মণ ভেজাল খেজুরের গুড় নষ্ট করা হয়েছে। ভবিষ্যতে ভেজাল খেজুরের গুড় প্রস্তুত করবে না মর্মে মুচলেকা দিয়েছেন ভেজালকারীরা।
অভিযানে হরিরামপুর উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর মো. নজরুল ইসলামসহ আনসার ব্যাটালিয়নের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।