ঘটনার ৩৭ দিন পর বৃহস্পতিবার ভোরে নগরীর আকবরশাহ থানার পাক্কার মাথা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৭-এর মুখপাত্র সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান জানান, গত ২৪ আগস্ট রাত ৮টার দিকে গার্মেন্টস থেকে ফিরে বাসায় মা গুলনাহার বেগম ও ভাই রিফাতের রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান মেয়ে ময়ুরী।
তখন চাঁন্দগাও থানা পুলিশ জানিয়েছিল, গুলনাহারের লাশ বাথরুমে ও তার ৯ বছরের ছেলে রিফাতের লাশ বাথরুমের বাইরে পড়েছিল। দুজনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের প্রচুর আঘাত ছিল। রিফাতের গলা কাটা ছিল।
এ ঘটনায় পরের দিন ময়ুরী বাদী হয়ে তার মায়ের ধর্মের ভাই ফারুক ও অজ্ঞাত কয়েকজনের বিরুদ্ধে চাঁন্দগাও থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার এজহারে ময়ুরী উল্লেখ করেন, তার মা গুলনাহার ধর্মের ভাই ডেকেছিলেন ফারুককে। ফারুক দীর্ঘদিন ধরে তাদের বাসায় যাওয়া আসা করতেন। সম্প্রতি গুলনাহারের সাথে ফারুকের বনিবনা হচ্ছিল না। প্রায় সময় জগড়া হতো দুজনের মধ্যে।