চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় দম্পতি হত্যার ঘটনায় নিহত স্বামী ইয়ার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী ফেরদৌসিসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ।
ইয়ার আলী ও তার প্রথম স্ত্রী রোজিনা খাতুনের লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনার উদ্ধার হওয়া আলামত নিয়ে কাজ করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
চুয়াডাঙ্গার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) আবু রাসেল জানান, ঘটনার রহস্যজট উদঘাটনে পিবিআইসহ জেলা পুলিশের বেশ কয়েকটি ইউনিট কাজ করছে। হত্যার কাজে ব্যবহৃত ধারাল অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। সন্দেহভাজন হিসেবে নিহত ইয়ার আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী ফেরদৌসিসহ পাঁচজনকে পুলিশি হেফজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।
গত রবিবার রাতে দামুড়হুদা উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের শয়নকক্ষ থেকে স্বামী-স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশের অনুমান, গত শনিবার রাতে দুর্বৃত্তরা ওই দম্পতিকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে ঘরে আবদ্ধ করে রেখে গেছে।