শুক্রবার দুপুরে উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়নের পাছ আলমশ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করেছে।
সংঘর্ষে গুরুতর আহত ছয়জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। সেই সাথে ১১ জনকে মদন হাসপাতালে ভর্তি এবং বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
পুলিশ জানায়, সোমবার সন্ধ্যায় জনতা বাজারে চান মিয়ার চায়ের দোকানে বেঞ্চে বসা নিয়ে বাজার কমিটির সভাপতি আজিজুলের সাথে চান মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে শুক্রবার নায়েকপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রিপন গ্রুপ ও মুক্তিযোদ্ধা নামিজমুদ্দিনের গ্রুপের মধ্যে ঘণ্টাব্যাপী রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে মদন থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে তাদেরও কয়েকজন সদস্য আহত হন।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খালিয়াজুরী সার্কেল) জামাল উদ্দিন বলেন, ‘বেঞ্চে বসা নিয়েই মূলত দুপক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশ সদস্য এসআই বিপ্লবসহ ২০-২৫ জন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চারজনকে আটক করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ ব্যাপারে কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ করেনি।’