এ সময় তার কাছ থেকে একই রেজিস্ট্রেশন নম্বরের (যশোর-ল-১১-২৩৩৫) দুটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।
আটক সুব্রত পৌর সদরের কৃষ্ণনগর গ্রামের রতন কুমার দাসের ছেলে।
একই ঘটনার সাথে জড়িত উপজেলার বেনেয়ালী গ্রামের শাহাজাহান আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ আল শাকিলকে গত সোমবার আটক করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছিল।
করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্ব পালনে রবিবার বিকালে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের বেনেয়ালী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছিলেন নাজিব হাসান। এ সময় সুব্রত মোটরসাইকেলে করে তাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত নাজিব হাসানকে প্রথমে যশোর পঙ্গু হাসপাতালে এবং পরে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বুধবার সকালে তাকে বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারে করে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঝিকরগাছা থানার এসআই দেবব্রদ দাস বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বুধবার সন্ধ্যায় সুব্রত দাসফে একই নম্বরের দুটি মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়েছে। লাল ও কালো রঙয়ের মোটরসাইকেল দুটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা সে ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছি।’