যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় পরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘খুলনায় আমাদের অভিযান শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে লাইসেন্স না থাকার কারণে ২৬টি বেসরকারি হাসপাতাল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
‘আর লাইসেন্সের জন্য যেসব আবেদন জমা পড়েছে সে সকল প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে,’ বলেন তিনি।
ডা. রাশেদা বলেন, ‘লাইসেন্স ছাড়া কোনো বেসরকারি হাসপাতাল বা ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালানো যাবে না এবং প্রতিদিনই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযান চলবে।’
খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন মহানগরীতে ২৩২টি ক্লিনিকের মধ্যে ৭০টি নবায়ন রয়েছে। ৩৯টি ক্লিনিকের লাইসেন্স নেই। লাইসেন্স আছে তবে নবায়নের জন্য আবেদন করেনি অনলাইনে এমন সংখ্যা ১৪টি।
এছাড়া ৪৫টি ক্লিনিক আবদনের প্রেক্ষিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার অপেক্ষায় রয়েছে এবং জেলার ১৯টি বেসরকারি হাসপাতালসহ ৩৪টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কর্তৃপক্ষ নবায়নের জন্য কোনো আবেদন করেননি।