নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ওই নারীকে মাজেদা হাসপাতালে নেয়ার সময় বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিয়ে শরীয়তপুর সোশ্যাল কমিউনিটি নামে একটি ফেসবুক পেজে শুক্রবার পোস্ট দেয়া হলে তা জানাজানি হয়।
প্রসূতি রাজিয়া নড়িয়া উপজেলার বৈশাখী পাড়ার আব্দুর রহমানের স্ত্রী।
রাজিয়ার শ্বশুর আব্দুল জলিল জানান, প্রসব ব্যথা শুরু হওয়ার পর রাজিয়াকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। কিন্তু সেখানে তাকে ভর্তি না নিয়ে চিকিৎসকরা মাজেদা হাসপাতালে নিতে পরামর্শ দেন। পরে ওই হাসপাতালে নেয়ার সময় কলুকাঠি স্কুলের কাছে অটোরিকশাতেই সন্তান প্রসব করেন রাজিয়া।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. শফিকুল ইসলাম শুক্রবার বলেন, ‘রাজিয়া নামে এক নারী প্রসব ব্যথা নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে আসলে তাকে আমরা ভর্তি করি। তাকে স্যালাইন ও ইনজেকশনও দেয়া হয়। কিন্তু পরে প্রসবের কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে রেফার করি। আমাদের হাতে সব ডকুমেন্টস আছে।’