তারা হলেন সাতক্ষীরা শহরের পলাশপোল এলাকার ওমর আলীর ছেলে করোনা আক্রান্ত নজরুল ইসলাম (৭৫) ও যশোরের শার্শা উপজেলার বাগআচড়া গ্রামের ফরাজ তুল্লাহর ছেলে করোনা উপসর্গ থাকা ঈসমাইল হোসেন (৬০)।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, নজরুল ইসলাম গত ১০ জুলাই জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশনে ভর্তি হন। শুক্রবার সকালে তার নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজেটিভ আসে। শনিবার ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এদিকে, শনিবার ভোরে করোনার উপসর্গ নিয়ে আইসোলেশনে ভর্তি হন ঈসমাইল হোসেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান। তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলে ডা. রফিকুল ইসলাম জানান।
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের বাড়ি লকডাউন করা হয়েছ।
এ নিয়ে সাতক্ষীরায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মোট মারা গেলেন ১২ জন। এছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৩৩ জন।