রবিবার মহানগর সিনিয়র বিশেষ আদালতে (ভার্চুয়াল কোর্ট) জামিনের আবেদন করলে শুনানি শেষে বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম তার জামিন নামঞ্জুর করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট খন্দকার মজিবর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২৮ জানুয়ারি আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠান। সেই থেকে মো. কামরুজ্জামান কারাগারে রয়েছেন। এর মধ্যে গত ১৯ মে করোনা পরিস্থিতির কারণে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করেন।
মামলার প্রধান আসামি মেসার্স সোনালী জুট মিলস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এসএম এমদাদুল হোসেন পলাতক রয়েছেন। তবে মামলার আসামি অভিযুক্ত ব্যাংক কর্মকর্তারা কারাগারে রয়েছেন।
জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে তিন দফায় ব্যাংক থেকে ৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৬৯ হাজার ১৭৪ টাকা ঋণ নিয়ে কোনো মালামাল না কিনে টাকা আত্মসাৎ করেন। এতে সরকারের সুদ-আসলে মোট ১২৬ কোটি ৮২ লাখ ৯৩ হাজার ২৮২ টাকার আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়েছে। এ ঘটনায় ২০১৭ সালে খানজাহান আলী থানায় মামলা দায়ের করে দুদক।