এ ঘটনায় সম্প্রতি আমির হোসেন জুনেদ বাদী হয়ে দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় গত বুধবার বরখাস্ত ইউপি সদস্য সুমন আদালতে হাজির হলে বিচারক ম খালেদ মিয়া জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
জানা গেছে, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে আলমপুর মছদ্দরের বাড়ি হতে ভুলনের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তার মাটি ভরাট প্রকল্পে কাজ না করে সরকারের বরাদ্দ দুই লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন প্রকল্পের সভাপতি সুমন। ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর আলমপুর গ্রামের সুজনুল ইসলামের ছেলে জুনেদ দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে ওই লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ঘটনা তদন্তে প্রমাণিত হলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক সুমন বহিষ্কৃত হন।
জুনেদ বলেন, ‘আত্মসাতের ঘটনায় মতামত প্রদানের জন্য আমাকে শুনানিতে ডাকা হয়। শুনানির প্রস্তুতির প্রাক্কালে প্রভাবশালী বিবাদী দ্বারা আমার আত্মীয়-স্বজনসহ আটজন হামলার শিকার হই। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করি।’