তবে রাত থেকে আটকে থাকা শত শত যানবাহন এখনো ঘাটেই আটকে রয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি পারাপার বন্ধ থাকায় কনকনে শীতের মধ্যে পরিবহন যাত্রী ও যানবাহন শ্রমিকরা পড়েন সীমাহীন দূর্ভোগে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশা: ঢাকায় নামতে না পেরে দুই ফ্লাইটের চট্টগ্রামে অবতরণ
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা সেক্টরের এজিএম তানভির হোসেন জানান, শনিবার রাত সাড়ে ১০টায় কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরিসহ সব নৌযান চলাচল বন্ধ করা হয়। মাঝ নদীতে ৪টি ফেরি যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকে পড়ে। এছাড়া পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়াঘাটে আরো ১২টি ফেরি নোঙর করে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় বাস-ইজিবাইক সংঘর্ষে মানিকগঞ্জে নিহত ১
এছাড়া, ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পাটুরিয়াঘাটে শতাধিক যাত্রীবাহী কোচ ও তিন শতাধিক পণ্যবোঝাই ট্রাক এবং দৌলতদিয়াঘাটে আরো তিন শতাধিক যানবাহন পারের অপেক্ষায় আটকে পড়ে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশা: চট্টগ্রামে ব্যর্থ হয়ে সিলেটে নামল দুবাই থেকে আসা বিমান
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা আরও জানান, রবিবার সকাল ১০টায় কুয়াশার প্রকোপ কমে গেলে পুনরায় ফেরি পারাপার শুরু হয়। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যাত্রীবাহীবাস পারাপার করায় পণ্যবোঝাট ট্রাকের সারি আটকে থাকতে হচ্ছে।