ত্রাণ বিতরণ
বন্যায় ত্রাণ বিতরণ বাড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
দেশের বন্যা কবলিত মানুষের কাছে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে সকলের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
রবিবার বঙ্গভবনে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার দেশের বন্যা কবলিত উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ত্রাণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
দেশের বিত্তবানদের ত্রাণ কার্যক্রম জোরদারে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি।
বঙ্গভবনের দরবার হলে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় শেষে তিনি এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে ঈদের নামাজ আদায় করলেন রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতিকে চাপে ফেলেছে।
তিনি বলেন, ‘এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে প্রণোদনা প্যাকেজ প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।’
ঈদের আগে পদ্মা সেতু উদ্বোধনকে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার তিন কোটি মানুষের জন্য আশীর্বাদ বলে উল্লেখ করেন আবদুল হামিদ।
ত্রাণ নিয়ে হাহাকার
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে শনিবার দুপুরে ত্রাণ বিতরণ করতে যান প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ। তিনি স্থানীয় থানা বাজারে ত্রাণ বিতরণ শেষে ফিরে আসেন। এরপর ত্রাণ নিয়ে উপস্থিত বন্যার্ত লোকজনের মধ্যে কাড়াকাড়ির ঘটনা ঘটে।
এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনাতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। তবে এতে কেউ আহত হননি।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ৫০ হাজার লোক পানিবন্দি থাকলেও মন্ত্রী যে ত্রাণ নিয়ে এসেছেন সেটি ছিল অপ্রতুল। মন্ত্রী চলে যাওয়ার পর ত্রাণ নিয়ে মানুষজনের মধ্যে কাড়াকাড়ি শুরু হয়।
আরও পড়ুন: করোনা: উপকূলীয় অঞ্চলে নৌবাহিনীর ত্রাণ বিতরণ
তারা জানান, মন্ত্রী দুপুরে থানা বাজার এলাকায় ৩০ জন মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেন। তখন ওখানে ত্রাণের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন কয়েকশ’মানুষ। মন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোম্পানীগঞ্জের ছয়টি ইউনিয়নে ১৩০টি ত্রাণের প্যাকেট বিতরণ করা হয়। বাকিরা ত্রাণ পেতে হাহাকার শুরু করে। এতে করে সেখানে ব্যাপক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়।
এ ব্যাপারে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, আমরা যতই ত্রাণ দেই না কেন, তারপরও কিন্তু কম পড়বে। আমরা কোনো ইউনিয়নে ১০০ মণ চাল দিলে ১০০ জন পাবে, যদি ২০০ জন চলে আসে, তাহলে অর্ধেক করে সেটা দেয়া যায়, যদি খোলা চাল ও গম থাকে। কিন্তু প্যাকেট করা খাবার তো ভাগ করা যায় না। তাই যারা আগে থেকে তালিকাভুক্ত হয়েছে তাদেরকে দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, কেউ যদি নির্দিষ্টভাবে দেখাতে পারে যে তালিকায় অনিয়ম হয়েছে, আমি কঠিন ব্যবস্থা নেব। আগে এরকম হয়েছে, কিন্তু এখন এই অপবাদ আমি মাথায় নেবো না। যেহেতু ত্রাণ পায় নাই, তাই গণ্ডগোল করেছে, এটা ফেয়ার গণ্ডগোল না, আনফেয়ার গণ্ডগোল।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে ১ হাজার পরিবারের মাঝে যুবলীগের ত্রাণ বিতরণ
ইমরান আহমদ বলেন, সরকারও যতই দিক না কেন, এরকম হবে আর এর মধ্যেই কিন্তু মানুষকে বুঝিয়ে বলতে হবে যে এখন পাননি, কিন্তু অবশ্যই আপনি পরবর্তীতে পাবেন। আলটিমেটলি ঘুরে ঘুরে সবার কাছেই যাবে এবং কেউই বাদ পড়বে না।
সুনামগঞ্জে ঈদের পোশাক পেল ৫ শতাধিক শিশু
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সুনামগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নাদের বখতের পিতা মরহুম হোসেন বখতের স্মরণে শহরের ৫ শতাধিক অসহায় ও দুস্থ শিশুদের মাঝে ঈদের নতুন পোশাক বিতরণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌরসভার হলরুমে শিশুদের হাতে পোশাক তুলে দেন সংসদের বিরোধী দলীয় হুইপ ও সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়ের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, এই করোনার মাঝেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অসহায় ও গরীব মানুষরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে আনন্দে ঈদ উদযাপন করতে পারেন সেই লক্ষেই সবার মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদানসহ খাদ্য সহায়তা অব্যাহত রেখেছেন।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অসহায়দের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিলেন ইউএনও
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে সুনামগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নাদের বখত জানান, যত দুর্যোগই আসুক না কেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবকিছু মোকাবিলা করেই সামনে দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। স্বাধীনতা পরবর্তী যতই দুর্যোগই এসেছিল কেবল শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার তাদের মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে দেশে কোনও মানুষকে না খেয়ে মরতে হয়নি। তিনি ঈদ চলাকালীন সময়ে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং মাস্ক ব্যবহার করে চলার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের খাদ্য সহায়তা দিল মালয়েশিয়া কমিউনিটি
পোশাক বিতরণ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট মো. চাঁন মিয়া, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম,প্যানেল মেয়র আমহদ নুর, পৌর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক লিটন সরকার ও মেয়র ব্যক্তিগত সহকারী নুরুল আমীন প্রমুখ।
করোনায় প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপ দেশে-বিদেশে প্রশংসিত: তোফায়েল
ভোলা-১ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সোমবার বলেছেন, করোনায় প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপ দেশে-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে যখন করোনার সংক্রমণ যখন শুরু হয় তখন থেকে প্রধানমন্ত্রীর গৃহীত পদক্ষেপ সকল মহলে প্রসংশিত হয়েছে। তিনি এমনভাবে সরকারের পক্ষ থেকে ত্রাণ দিয়েছেন যে, কোন মানুষ বাদ যায়নি। মসজিদেও ইমাম মুয়াজ্জিম সাধারণ গরীব মানুষের হাতে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: একাত্তরের পরাজিত শক্তি আবার মাথাচারা দিয়েছে: তোফায়েল
দুপুরে ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কালে তোফায়েল আহমেদ ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য বলেন, এখন আপনাদের সর্তক থাকতে হবে। কারণ ভারতের যে করোনা আবিষ্কার হয়েছে সেটা খুব মারাত্মক। ভারত থেকে যেন কোন লোক বাংলাদেশে আসতে না পারে সরকার সেই ব্যবস্থা করেছে।
আরও পড়ুন: এখন গ্রামে গেলে শহর মনে হয়: তোফায়েল
করোনা থেকে রক্ষা পেতে এবার ঈদে যে যেখানে আছে সেখানে থেকে ঈদ পালন করার আহ্বান জানান তোফায়েল আহমেদ।
ইতোমধ্যে ভোলা থেকে গত ২ এপ্রিল থেকে কয়েক লাখ লোককে ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি ভুলের রাজনীতি করে চলেছে: তোফায়েল
ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল মমিন টুলু, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, সদর উপজেলার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম গোলদার, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লবসহ অন্যান্যরা।
প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেলো সুনামগঞ্জের ৭৫০ কর্মহীন পরিবার
চলমান লকডাউনের কারণে সুনামগঞ্জে ৭৫০ কর্মহীন ও অসহায় মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ১১টায় স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্রথম দফায় পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ৭৫০টি কর্মহীন পরিবারের মধ্যে এই সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: মানবিক সহায়তা পেল ফরিদপুরের ৫ শতাধিক অসহায় মানুষ
বিতরণ সামগ্রীর মধ্যে ছিল ১৫ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, এক কেজি করে পেঁয়াজ-লবণ, এক লিটার তেল, চিড়া, মুড়ি, আটা ও সাবান।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, প্রথম পর্যায়ে সুনামগঞ্জ জেলার ১১টি উপজেলার দুই হাজার পরিবারকে উপহার সামগ্রী প্রদান করা হবে। এজন্য ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ এসেছে। ইতোমধ্যেই প্রতি উপজেলার উপহার পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের খাদ্য সহায়তা দিল মালয়েশিয়া কমিউনিটি
তিনি জানান, সুনামগঞ্জে চলমান লকডাউনজনিত কারণে অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে প্রথম দফায় তৃতীয় লিঙ্গ, নাপিত, মুচি, হোটেল শ্রমিক, পরিবহণ শ্রমিক, রিকশা চালক, দিনমজুরসহ সুনামগঞ্জ পৌর এলাকার ৭৫০ এবং জেলায় দুই হাজার পরিবারকে এ উপহার দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এ রকম উপহার বিতরণ অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অসহায়দের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিলেন ইউএনও
স্বাস্থ্য বিধি মেনে বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা মুকুট, পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক মো. রাশেদ ইকবাল চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব মো. জসীম উদ্দিন, সুনামগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নাদের বখত, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ইউএনও ইমরান শাহরিয়ার, এনডিসি মো. সম্রাট হোসেন, সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাহিদুর রহমান, সহকারী কমিশনার রিফাতুল হক, মেহেদী হাসান, সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, তাহিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অমল কর প্রমুখ।
করোনা: উপকূলীয় অঞ্চলে নৌবাহিনীর ত্রাণ বিতরণ
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন, অসহায় ও দরিদ্র জনগণের জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনী গত বছরের ন্যায় এবছরও ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম চালিয়েছে।
এরই অংশ হিসেবে কমান্ডার খুলনা নেভাল এরিয়া রিয়ার এডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে নৌবাহিনীর চারটি ঘাঁটি হতে নির্দিষ্ট এলাকায় ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হয়।
বানৌজা তিতুমীর কর্তৃক খুলনা শহরের খালিশপুর বিহারী পল্লীতে ২৩০টি অসহায় পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন : বৈরুত বিস্ফোরণে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ২১ সদস্য আহত
এ দিকে পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলাস্থ বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটির পার্শ্ববর্তী এলাকার লালুয়া ও গোলবুনিয়া এলাকার দুস্থ ও অসহায় ১৫০টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হয়। পাশাপাশি বিএসও খুলনা কর্তৃক রুপসা ঘাট বস্তি এলাকায় ৫০০ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
এছাড়া খুলনার লবনচরাস্থ নৌঘাঁটি সোলাম কর্তৃক লবনচরা এলাকায় ৮৫ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে ও বানৌজা মংলা কর্তৃক দিগরাজ বাজার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ১৫০ অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: নৌবাহিনীতে আধুনিক ৫টি যুদ্ধজাহাজ কমিশনিং করলেন প্রধানমন্ত্রী
ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে ছিল চাল, ডাল, ছোলা, আটা ও লবণ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, খুলনা অঞ্চলে করোনা পরিস্থিতি উন্নত না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক এই ত্রাণ কার্যক্রম চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: নৌবাহিনী কর্মকর্তাকে মারধরের মামলা প্রভাবমুক্ত তদন্ত হবে: ডিএমপি প্রধান
মানিকগঞ্জে ১ হাজার পরিবারের মাঝে যুবলীগের ত্রাণ বিতরণ
দৌলতপুর উপজেলার বাচামারা ইউনিয়নে এক হাজার বন্যার্তের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছে আওয়ামী যুবলীগ।
মানিকগঞ্জে বন্যার্তদের মাঝে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ত্রাণ বিতরণ
মানিকগঞ্জে বন্যা দুর্গতদের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদান করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সিরাজগঞ্জে সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের ত্রাণ বিতরণ
সিরাজগঞ্জে বন্যাকবলিত এলাকায় র্যাব-১২ ও সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে বন্যার্ত মানুষের মাঝে বৃহস্পতিবার ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
নদীভাঙ্গন-বন্যার্তদের পাশে নাই বিএনপি: পানি সম্পদ উপমন্ত্রী
পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম সোমবার বলেছেন, নদীভাঙ্গন-বন্যার্তদের পাশে আমরা ছিলাম, এখনো আছি। তারেক জিয়া লন্ডনে বসে আছে, বিএনপি দুর্যোগে মানুষের পাশে নাই।