শোক দিবস
জাপানে জাতীয় শোক দিবস পালন
যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী পালন করেছে টোকিওতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস।
মঙ্গলবার সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
এ সময় জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয়।
এরপর সকলের অংশগ্রহণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের সদস্য এবং ১৫ আগস্টের অন্যান্য সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত শেষে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন দূতাবাসের কর্মকর্তা ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
আরও পড়ুন: জাতীয় শোক দিবস: বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
পরে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে রাষ্ট্রদূত অন্যান্যদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
রাষ্ট্রদূত বলেন, জাতির পিতার দূরদর্শী, নির্ভীক ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার সংগ্রাম গড়ে তোলে এবং একটি স্বাধীন দেশ, বাংলাদেশ এবং বৈশ্বিক মঞ্চে বাঙালির জাতীয় পরিচয় অর্জনের লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ করেছে।
আরও পড়ুন: শোক দিবসের বিশেষ নাটক ‘একজন কফিলুদ্দিন’
স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে, তার নেতৃত্বে, বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থায় যোগদান করে এবং জাপানসহ বহু সংখ্যক দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্থাপনের মধ্যদিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রদূত তার সংকল্প ব্যক্ত করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আজ আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তার স্বপ্ন, আদর্শ ও নির্দেশনা আজও আমাদের বাংলাদেশের মুক্তির পথ দেখিয়ে চলেছে। তার কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের আধুনিক ও উন্নত দেশ, বাংলাদেশ দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করবে।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের পর দিবসটির তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
এই অনুষ্ঠানে জাপানে কর্মরত বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্য এবং পেশাজীবীরা দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং বঙ্গবন্ধুকে হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: ৩ নভেম্বরকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের বিষয়: কাদের
১ বছর আগে
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও মোনাজাত প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মহান নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে তার সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন।
বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনা দুইবার পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। প্রথমে সরকার প্রধান এবং পরে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতির স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ভয়াল রাতে কিছু বিপথগামী সেনাসদস্য বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে হত্যা করে।
সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল এই অনুষ্ঠানে একটি রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করেন এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর স্মরণে বিউগল বাজান।
১ বছর আগে
হুমকির আশঙ্কা না থাকলেও শোক দিবসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবসে হুমকির কোনো আশঙ্কা না থাকলেও সার্বিক বিবেচনায় ঢাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ধানমন্ডি-৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের ভেতরে ও বাইরে বিপুল সংখ্যক মানুষকে সুশৃঙ্খলভাবে নিয়ন্ত্রণ করা পুলিশের জন্য চ্যালেঞ্জ হবে। কারণ ভিড় আগের বছরের তুলনায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি হতে পারে।
সোমবার (১৪ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ও এর আশপাশের এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২০ পুলিশ আহত, আটক ৯০: ডিএমপি
পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে শ্রদ্ধা জানাতে ধানমন্ডি-৩২ নম্বর সড়কে বিপুল সংখ্যক মানুষ সমবেত হবেন।
তিনি আরও বলেন, যদিও হুমকির বিষয়ে কোনো তথ্য নেই, তবুও সেদিনের বিশাল জনসমাগম সামাল দেওয়া পুলিশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে।
ডিএমপি কমিশনার সবাইকে ব্যাগ, ছুরি বা ধারালো কোনো জিনিস সঙ্গে না আনতে অনুরোধ করেন। এলাকায় প্রবেশের আগে সবাইকে চেক করা হবে।
ইতোমধ্যেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়েকে চেকপয়েন্ট বসিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।
এছাড়া হোটেল ও অন্যান্য স্থানেও তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে।
ডিএমপি প্রধান আরও বলেন, পুলিশ নিয়মিত সাইবার স্পেস পর্যবেক্ষণ করছে। এছাড়া ডিবি ও সিটিটিসির সাইবার ইউনিট সার্বক্ষণিক কাজ করছে।
আরও পড়ুন: আ. লীগ ও বিএনপির কর্মসূচির অনুমতি দেয়নি ডিএমপি
১ বছর আগে
কুষ্টিয়ায় শোক সভায় আ. লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২০
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার গোস্বামী দুর্গাপুর ইউনিয়নে শোক সভা চলাকালে আ.লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ১০ জনকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রবিবার বিকালে গোস্বামী দুর্গাপুরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোকসভায় এ হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটে।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা। পুলিশ ও তার সামনেই দুই পক্ষের নেতাকর্মীরা হামলা ও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
আগস্ট মাস উপলক্ষে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজনে পর্যায়ক্রমে শোক সভার কর্মসূচি পালন করে আসছে। সে হিসেবে রবিবার গোস্বামী দুর্গাপুর ইউনিয়নে শোক সভার নির্ধারিত দিন ছিল।
জানা গেছে, আসরের নামাজের পর গোস্বামী দুর্গাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজনে শংকরদিয়া বাজারের ওপর শোকসভার আয়োজন করা হয়। সভায় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা প্রধান অতিথি হিসেবে আলোচনা সভায় যোগ দেন। তার সঙ্গে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলামসহ অন্যান্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পুলিশের সামনেই দু’পক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হন। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত আওয়ামীলীগ নেতারা বারবার থামানোর চেষ্টা করলেও নেতা-কর্মীরা একে অন্যের ওপর হামলা করতে থাকে। ভাংচুর করা হয় বসার চেয়ার। সংঘর্ষ চলাকালে শোকসভায় আসা লোকজন ভয়ে পালিয়ে যান। প্রায় ২০ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা সংঘর্ষে দুই পক্ষের কমপক্ষে ২০ জনের বেশি আহত হন। আহতদের মধ্যে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান ঝেন্টুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। এছাড়া আহতদের মধ্যে কমপক্ষে ১০ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দবির উদ্দিন জানান, ‘ বিকালে অতিথিরা আসার পর শোক সভা শুরু হয়। আমি দুই হাজার মানুষের জন্য খাবার রান্না করি। বর্তমান চেয়ারম্যান লাল্টুর রহমান শতাধিক লোকজন নিয়ে মিছিল নিয়ে আসেন। তাদের অনেকের কাছে দেশীয় অস্ত্র ছিল। আমরা আগে থেকে বুঝতে পারিনি। তারা এসেই আমার সমর্থক ও সাধারণ নেতাকর্মীর ওপর হামলা করে। কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে জখম করা হয়। আমার কয়েকজন কর্মীর অবস্থা আশংকাজনক।
হামলার বিষয়টি অস্বীকার করে বর্তমান চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা লাল্টু রহমান দাবি করেন তার লোকজনের ওপর দবিরের লোকজন হামলা চালিয়েছে। এতে পাঁচ থেকে ছয়জন আহত হয়েছেন। আমার তিন ভাইয়ের মাথা ফেটে গেছে। নেতাদের সামনেই হামলা করেছে। আমরা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেছি মাত্র।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘ সভা শুরু হওয়ার পর স্থানীয় দুটি পক্ষের মধ্যে ঝামেলা হয়। আমাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হলে সভা শেষ করা হয়। বিষয়টি আমাদের জন্য বিব্রতকর। এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আননুর যায়েদ বলেন, ‘ আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
আরও পড়ুন: আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
খুলনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর, নেতাদের বাড়িতে হামলা
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিবাদ সভার মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে
বরিশালে বিএনপির ১২ নেতা-কর্মী আটক
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ওপর হামলার অভিযোগে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা
২ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর হত্যার অন্তরালে যারা ছিল তাদের বিচার হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যার অন্তরালে যারা ছিল তাদের বিচার হবে।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনীদের বিচার হয়েছে। কিন্তু পর্দার অন্তরালে যারা ছিলেন, তাদের বিচারের সময় এসেছে। কমিশন গঠন করে সেই সমস্ত মদদদাতাদের খুঁজে বের করে জাতির সামনে তুলে ধরা হবে। তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। হয়তো অনেকে মারা গেছে, তাদের বিচার হবে না, কিন্ত ইতিহাস তো জানা উচিৎ।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জে শেখ ফজলুল হক মনি স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদত বার্ষিকী ও শোক দিবসের আলোচন সভায় মন্ত্রী এই সব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: টিকা না দিলে শাস্তি: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহার
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা শুধু ব্যক্তির হত্যা ছিল না, বা মুষ্টিমেয় কয়েকজন দুস্কৃতিকারী হত্যা করেছে, তা নয়। এটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফসল।
মন্ত্রী বলেন, এই দেশে একটি দল এখনও শ্লোগান দেয়, ৭৫ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। ৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা করেছে। এখনও তারা হত্যা করতে চায়। তারেক জিয়া হাওয়া ভবনে বসে ষড়যন্ত্র করেই শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল। তারেক ছিল তার মদদ দাতা, মাস্টার মাইন্ড।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
স্বাগত বক্তব্য দেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান ও উপউপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নিজাম উদ্দিন।
২ বছর আগে
শোক দিবস: চুয়াডাঙ্গায় চিকিৎসা সেবাসহ ওষুধ বিতরণ বিজিবির
জাতীয় শোক দিবসে চুয়াডাঙ্গার সীমান্ত এলাকায় তিন শতাধিক মানুষের মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও খাদ্য বিতরণ করেছে বিজিবি। দামুড়হুদার ফুলবাড়ি সীমান্তের ফুলবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সোমবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলে।
চুয়াডাঙ্গা বিজিবি হাসপাতালের ক্লাসিফাইড চাইল্ড কনসালট্যান্ট লেফটেনেন্ট কর্নেল ডা. শায়লা চৌধুরীর নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি টিম চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এসময় সীমান্ত গ্রামগুলো থেকে আসা শিশুসহ দুই শতাধিক অসুস্থ নারী-পুরুষকে চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়, একইসঙ্গে প্রত্যেককে বিনামূল্যে রোগের ওষুধ বিতরণ করেন তারা।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে শোকদিবসে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতি
শিশু বিশেষজ্ঞ লেফটেন্যান্ট কর্নেল ডা. শায়লা চৌধুরী বলেন, জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গার সীমান্ত এলাকায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করছি। এর পাশাপাশি গরীব ও অসহায় মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গা ৬ বিজিবির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ইমরান শেখের তত্ত্বাবধানে ৩০০ দুস্থ ও অসহায়দের মাঝে খাদ্যসামগ্রীসহ নানা সহায়তা প্রদান করেন চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির পরিচালক লেফটেনেন্ট কর্নেল শাহ মো. ইশতিয়াক।
খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, তৈল, চিনি এবং আলু।
এ ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহ মো. ইশতিয়াক জানান, জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিজিবির সদর দপ্তরের নির্দেশনা মোতাবেক ৬ ব্যাটালিয়নের সদর দপ্তরে কোরআন খতম, বিশেষ দোয়া ও বঙ্গবন্ধুর জীবনীর ওপর আলোচনা সভাসহ বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়েছে। মহান নেতার স্মরণে দর্শনার ফুলবাড়ি সীমান্তের ১০০ দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ এবং মা ও শিশুদের মধ্যে বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়া সীমান্তবর্তীব গ্রামগুলোর অসুস্থ নারী-পুরুষকে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করে ফ্রি চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘ঝাড়ুর লাঠি’তে পতাকা: পাকিস্তানি ‘হাবিব ব্যাংকে’র বিরুদ্ধে অবমাননার অভিযোগ
এসময় চুয়াডাঙ্গা ৬ ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ইমরান শেখ, বিজিবির অন্যান্য কর্মকর্তা ও বিজিবির সদস্যরাসহ অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
২ বছর আগে
‘ঝাড়ুর লাঠি’তে পতাকা: পাকিস্তানি ‘হাবিব ব্যাংকে’র বিরুদ্ধে অবমাননার অভিযোগ
সিলেটে হাবিব ব্যাংকের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ উঠেছে। এমন অভিযোগে পাকিস্তানি ওই ব্যাংককে কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। সোমবার সকালে শোক দিবসের এই ঘটনা ঘটে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সকালে দেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো হাবিব ব্যাংকের সিলেট শাখায়ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। তবে অভিযোগ উঠেছে এতে জাতীয় পতাকায় খুঁটির পরিবর্তে ঝাড়ুর লাঠি এবং পতাকা অর্ধনমিত করে রাখা হয়নি।
সমালোচনার মুখে ঝাড়ু সঙ্গে টানানো জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। পরে বিকালের দিকে ব্যাংকে নতুন একটি খুঁটির মধ্যে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করে লাগানো হয়।
আরও পড়ুন: সারাদেশে জাতীয় শোক দিবস পালন
এ ঘটনার সমালোনা করে সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর ও সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, 'ঝাড়ুর মধ্যে জাতীয় পতাকা বেঁধে প্রদর্শন করে আমাদের আবেগের সর্বোচ্চ জায়গায় আঘাত করেছে। সিলেটের মাটিতে জাতীয় পতাকার এমন অবমাননা আমরা সহ্য করব না। প্রশাসনকে অবিলম্বে এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে এবং এই ঘৃণ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।'
জাতীয় শোক দিবসে হাবিব ব্যাংকের সিলেট শাখা বন্ধ থাকায় এ ব্যাপারে ব্যাংকের ব্যবস্থাপকের সাথে আলাপ করা সম্ভব হয়নি।
ব্যাংকটির সিলেট শাখার ক্যাশ ইনচার্জ বিদ্যুৎ কুমার দে বলেন, এটা ভুল হয়েছে। নিরাপত্তাকর্মীরা না বুঝে জাতীয় পতাকার অবমাননা করেছে। নিরাপত্তারক্ষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে পতাকা অবমাননার খবর পেয়ে বিকেলে জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেজবাহ উদ্দিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি পতাকা উত্তোলকারী নিরাপত্তকর্মী ও ব্রাঞ্চ ম্যানেজারকে মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশ প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবুর রহমান জানান, ঘটনাটি জানার পর একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে ব্যাংক ব্যবস্থাপকসহ ওই নিরাপত্তাকর্মীকে তলব করা হয়েছে।
২ বছর আগে
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুস্পৃষ্টে ২ সহোদরের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জের হাওরে জাতীয় শোক দিবসে দোকানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে গিয়ে বিদ্যুস্পৃষ্টে দুই সহোদরের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় উপজেলার ইটনা খাদ্য গুদামের সংলগ্ন সড়কে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ইটনা সদর ইউনিয়নের নগরহাটি গ্রামের মৃত নেপাল কর্ম্মকারের ছেলে বিজয় কর্মকার (২৫) ও দুর্জয় কর্মকার (১৮)।
আরও পড়ুন: বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাস চালকের সহকারীর মৃত্যু
ইটনা থানা পরিদর্শক (তদন্ত) আহসান হাবিব জানান, ইটনা খাদ্য গুদামের সংলগ্ন সড়কে নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে স্টিলের পাইপে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে জড়িয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন বড় ভাই বিজয়। এসময় বড় ভাইকে ছাড়াতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হন ছোট ভাই দূর্জয় কর্ম্মকার। পরে স্থানীয়রা দুই সহোদরকে উদ্ধার করে ইটনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
২ বছর আগে
শিগগিরই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, দেশের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হার কমছে। যদি এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকে তাহলে খুব শিগগিরই দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে। তবে ধাপে ধাপে খোলা হবে ।
মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপ-কমিটির উদ্যোগে শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘স্মরণে শ্রদ্ধায় ৭৫’ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী ।
তিনি বলেন, বর্তমানে যেভাবে সংক্রমণ হার কমে নিচে নেমে আসছে এটা আমাদের জন্য সুখবর । নিম্নগতি থাকলে, কমে আসলে খুব শিগগিরই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে পারবো। তবে ধাপে ধাপে খুলবো। কারণ আমাদের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীর সংখ্যা পৃথিবীর যেকোনো দেশের তুলনায় বেশি। করোনা প্রতিরোধ সামাজিক দূরত্ব গুরুত্বপূর্ণ, তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যেন শিক্ষা কার্যক্রম চালানো যায় সেই বিষয়ে আমরা বিবেচনার একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবো ।
তিনি আরও বলেন, এখন সবাই সপ্তাহের সব দিন হয়তো ক্লাস করার সুযোগ পাবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার জন্য আমাদের সার্বিক প্রস্তুতি আছে। শুধু অপেক্ষা করছি, দেখছি সংক্রমণের হার কতটা নিচে নেমে আসে।
আরও পড়ুন: বছরের শেষ ২ মাসে হতে পারে এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষা: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি আরও বাড়বে: শিক্ষামন্ত্রী
৩ বছর আগে
শোক দিবসে কোয়ান্টামের দাফন করসেবা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে হাজারো স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে ‘দাফন করসেবা’র আয়োজন করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন।
রবিবার রাজধানীর কাকরাইলে ওয়াইএমসিএ ভবনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ কার্যক্রমে এক হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী অংশ নেন।
কার্যলয় সূত্র জানায়, এই দিন সহস্রাধিক স্বেচ্ছাসেবী কেউ কাফনের কাপড় কাটছেন, কেউ আতর-সুরমা প্যাকেট করছেন। কেউ বডিব্যাগ প্রস্তুত করছেন, কেউ আবার পিপিই গোচ্ছাচ্ছেন। এভাবেই কর্পূর, তুলা, মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস প্যাকেটে ভরে প্রস্তুত হচ্ছে একেকটি প্যাকেট। সঙ্ঘবদ্ধভাবে হাত ঘুরে ঘুরে সেগুলো চলে যাচ্ছে গোসলখানা বা হাম্মামখানার স্টোরে।
আরও পড়ুন: করোনায় দাফন: কঠোর লকডাউনেও সক্রিয় কোয়ান্টামের স্বেচ্ছাসেবীরা
দাফনকর্মীরা সেখান থেকে একেকটি প্যাকেট ব্যবহার করেন একেকজন লাশের জন্যে। এভাবেই হাম্মামের ভেতরে সহজেই সরঞ্জামগুলো ব্যবহার করতে লাশ ও দাফনকর্মীদের পূর্ব প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এ করসেবার আয়োজন। পাশাপাশি কাপড় কাটাসহ বডিব্যাগ প্রস্তুতির প্রশিক্ষণে অংশ নেন তারা।
জানা গেছে, ২০২০ সালে করোনার শুরু থেকে শনিবার ১৩ আগস্ট পর্যন্ত ৫ হাজার ৭২০ জনেরও বেশি লাশের শেষযাত্রায় সঙ্গী হয়েছেন কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের কর্মীরা। এর মধ্যে মুসলিম ৫ হাজার ৪০ জন, সনাতন ৬০৮ জন, বৌদ্ধ ধর্মের ৩১ জন ও খ্রিষ্টান ধর্মের রয়েছে ৪১ জন। ২০২১ সালের শুরু থেকে ১৪ আগস্ট পর্যন্ত শুধুমাত্র রাজধানী ঢাকাতে এ সংখ্যা ২৭৫০ জন। এর মধ্যে মুসলিম ২৫৮২, সনাতন ১৪৭, বৌদ্ধ ৩ জন এবং খ্রিষ্টান ধর্মের রয়েছে ১৮ জন।
রাজধানীর কাকরাইলে কোয়ান্টাম দাফন কার্যক্রমের ইনচার্জ খন্দকার সজিবুল ইসলাম জানান, জাতীয় এই শোক দিবসে শোককে শক্তিতে রূপান্তর করতে বাঙালি হিসেবে জাতির যে কোনো দুর্যোগে কোয়ান্টামের স্বেচ্ছাকর্মীরা প্রস্তুত। শোক দিবস উপলক্ষে আজ এক হাজারেরও বেশি স্বেচ্ছাকর্মীরা এসেছেন। কোয়ান্টাম পরিবারের বিভিন্ন পেশার এই সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সফল করবেন সারাদিনের এ করসেবা।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আর্তমানবতামূলক কার্যক্রমে অ্যাম্বুলেন্স দিল বারভিডা
সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনা দাফন কাজে সুরক্ষার জন্যে ব্যবহৃত হয় কয়েক ধরনের জীবাণুনাশক। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী চলছে করোনাকালীন দাফন কার্যক্রম। পাশাপাশি সাধারণ লামের গোসলেরও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। দিনে বা রাতে ২৪ ঘণ্টা সেবা দেয়ার জন্যে প্রস্তুত রয়েছেন কর্মীরা। মৃতের শেষ বিদায়ে আপনজনের মতই মমতার পরশে যথাযথ সম্মান জানিয়ে যাচ্ছেন নিবেদিতপ্রাণ এই স্বেচ্ছাসেবীরা। মানবিক মূল্যবোধ থেকেই দেশের যেকোনো দুর্যোগে সাধ্যমতো সেবা দিতে প্রস্তুত কোয়ান্টামের স্বেচ্ছাকর্মীরা।
৩ বছর আগে