ডাক বিভাগ
ডাক বিভাগের প্রাক্তন ডিজি শুধাংশু গ্রেপ্তার
ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) সুধাংশু শেখর ভদ্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আখতারুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার রাতে গোয়েন্দাদের সাহায্য নিয়ে দুদকের উপসহকারী পরিচালক নাজির আকন্দ তাকে গ্রেপ্তার করেন।
তিনি আরও জানান, সুধাংশু শেখর ভদ্রকে ঢাকার আদালতে হাজির করার প্রক্রিয়া চলছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা শামীম গ্রেপ্তার
এর আগে গত ২০ আগস্ট তার বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ডাক বিভাগের 'পোস্ট-ই-সেন্টার' প্রকল্পের আওতায় ইউপিএসসহ ৫০০টি এইচপিই এমএল-৩০ সার্ভার ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক সামগ্রী কিনতে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিফোন শিল্প সংস্থার (টিএসএস) সঙ্গে চুক্তি হয়। এসব কিনতে ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকা বরাদ্দের চুক্তির মাধ্যমে সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৯ এর ২৩ ধারা লঙ্ঘন করে সরকারি অর্থের অপব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজন হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
২ মাস আগে
সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে ডাক বিভাগের সাবেক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সরকারি কেনাকাটায় অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্র ও উপপোস্টমাস্টার জেনারেল মোস্তাক আহমেদের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদকের মুখপাত্র আকতারুল ইসলাম বলেন, দুদকের ঢাকা সমন্বিত কার্যালয়, দুদক-১ এর একজন সহকারী পরিচালক মামলাটি দায়ের করবেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে সাবেক কাস্টম কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
তিনি বলেন, 'পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি' প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও উপপ্রকল্প পরিচালকের দায়িত্ব পালনকারী ভদ্র ও আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।’
এই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৫০০ এইচপিই সার্ভার ও ইউপিএস ইউনিট কেনার সময় ১৫ কোটি টাকার বেশি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। উল্লেখযোগ্য ব্যয় সত্ত্বেও, সরঞ্জামগুলো কখনই ব্যবহার করা হয়নি, যার ফলে সরকারি তহবিলের ক্ষতি হয়েছে।
২০১৭ সালে টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পরিচালিত একটি তদন্তে প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা যায়, সার্ভার, ইউপিএস ইউনিট এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম কেনার জন্য সরকারি মালিকানাধীন টেলিফোন শিল্পের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছিল। এগুলো জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ডাকঘরগুলোতে বিতরণের জন্য এসব সরঞ্জাম দেওয়া হয়।
অপচয় ও আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে অতিরিক্ত সচিব (টেলিকম) মুহিবুর রহমানকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। দলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সদস্যরা ছিলেন।
তদন্ত দলটি পোস্ট অফিসগুলো আকস্মিক পরিদর্শন করে এবং স্টক রেজিস্টারগুলো যাচাই করেছে। ২০১৭ সালের জুনে সমাপ্ত প্রকল্পটিতে উল্লেখযোগ্য অসঙ্গতির প্রমাণ পায় তদন্ত দল। সরবরাহের চালানগুলো থেকে প্রমাণ পাওয়া যায় যে প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তির প্রায় দুই বছর পরেও কিছু পণ্য সরবরাহ করা হয়।
তদন্তে জানা গেছে, সংশ্লিষ্ট পোস্টমাস্টারসহ দায়িত্বশীল কর্মচারীরা যন্ত্রপাতি অব্যবহৃত থাকার কারণ হিসেবে প্রশিক্ষণ ও জ্ঞানের অভাবের কথাও উল্লেখ করেন। মেশিনগুলোর উদ্দেশ্যমূলক ব্যবহারের বিষয়ে ডাক অধিদপ্তরের কোনও নির্দেশের প্রমাণও পাওয়া যায়নি। এর ফলে বাস্তবেই সেগুলো অকেজো হয়ে গেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, প্রশিক্ষণের জন্য ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও কোনো প্রশিক্ষণ সেশন অনুষ্ঠিত হয়নি। তদন্ত দল চূড়ান্তভাবে দেখতে পেয়েছে যে, প্রয়োজনীয় দক্ষ জনশক্তি তৈরি না করে সার্ভারগুলো কেনার ফলে সরবরাহকারী সংস্থাটি প্রাথমিকভাবে চুক্তিগত বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করে লাভবান হয়েছিল।
আরও পড়ুন: বিএফআইইউ-দুদকসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ঢেলে সাজানো অপরিহার্য: টিআইবি
বেনজীর-মতিউরের সম্পদের বিবরণী চেয়ে দুদকের নোটিশ
৪ মাস আগে
পাবনায় ডাক বিভাগের পিকআপের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষ, নিহত ২
পাবনার সাঁথিয়ায় ডাক বিভাগের পিকআপের সঙ্গে সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ঢাকা-পাবনা মহাসড়কের সমাসনারী মাদরাসার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- একই উপজেলার নাগডেমরা ইউনিয়নের ভিটেপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মোতাহার হোসেন (৩০) ও আব্দুল বারিকের ছেলে ফারুক হোসেন (৩২)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নবীর হোসেন জানান, সিএনজির যাত্রীরা পাবনার দিকে যাচ্ছিল। বিপরীত দিক থেকে আসছিল ডাক বিভাগের পিকআপ। সিএনজি ও পিকআপ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষে হয়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় দুইজন এবং আহত হয় তিনজন।
আহতদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং নিহতদের লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বাসচাপায় ভ্যানযাত্রী নিহত
ভোলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ কলেজ ছাত্রীসহ নিহত ৩
১ বছর আগে
নগদ-এর অর্জন মানে ডাক বিভাগের অর্জন: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘একটি প্রতিষ্ঠানের অর্জনকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। নগদ ডাক বিভাগের একটি সেবা।’
তিনি বলেন, ‘নগদ-এর যখন অর্জন হয়, তখন সেটি ডাক বিভাগেরও অর্জন। যখন নগদ-এর প্রবৃদ্ধি হয়, আমাদের প্রবৃদ্ধি হয়।এটি তো আমাদের জন্য একটি বোনাস। নগদ ডাক বিভাগের সন্তানের মতো।’
বুধবার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ‘নগদ’ কর্তৃপক্ষ ডাক বিভাগের প্রাপ্য অংশের চার কোটি ৫০ লাখ ৪৬ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করে।
এসময় মোস্তাফা জব্বার বলেন, নগদ সম্পর্কে অনেক বিভ্রান্তি ও ভুল তথ্য আছে। সেসব সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। শুধুমাত্র নগদ ও বিকাশের মধ্যে যে পরিমাণ ক্যাশ আউট চার্জের পার্থক্য আছে, তাতে কয়েক হাজার কোটি টাকা জনগণের সাশ্রয় হয়েছে। এই যে জনগণের কয়েক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে, এই কৃতিত্ব তো নগদ-কে দিতে হবে। দেশ ও জাতির জন্য নগদ-কে প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: 'নগদ' এর সাফল্যে একটি মহল বরাবরই নাখোশ: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
নগদ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে, নগদ-এর অস্তিত্বই দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বাঁচিয়েছে। দেশে ভালো কাজ করলে পা ধরে নামানোর চেষ্টা করা হয়। নগদ কেবল দেশের কাজ করেনি, অনেকের স্বার্থেও আঘাত করেছে। নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য অনেকে ঘায়েল করার চেষ্টা করবে। আমরা শুরু থেকে নগদ-এর সাথে ইতিবাচক ছিলাম, আছি, থাকব।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘মানুষের ধাক্কার জন্য নগদ পড়ে যাবে, এটা বিশ্বাস করার সুযোগ নাই। মানুষ চেষ্টা করবে, কিন্তু আমাদের পরাজিত করতে পারবে না। আমাদের বিরুদ্ধে নানাভাবে অপপ্রচার করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি এসব অপপ্রচার আমাদের কাছে কোনো বিষয় না।’
তিনি বলেন, নগদ এই সময়ে যে পরিমাণ গ্রাহক তৈরি করেছে এবং যে পরিমাণ টাকা লেনদেন করে; তা অন্য কারো পক্ষে করা সম্ভব না। ১৭টি এমএফএস-এর পক্ষে এটি সম্ভব হয়নি। নগদ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, দেশ ও জাতির জন্য তাদের টিকে থাকা জরুরি। নগদ যদি না থাকতো ২০১৯ সাল থেকে এই পর্যন্ত যে পরিমাণ জাতীয় অর্থের সাশ্রয় হয়েছে, এটা হতো না।
নগদ প্রসঙ্গে মোস্তাফা জব্বার তার আশার কথা জানিয়ে বলেন,‘ নগদ-এর এমডি বা কর্মীদের নিয়ে আমার বিশ্বাস আছে। অনেকে অনেক চেষ্টা করবে, কিন্তু তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না নগদ। এরমধ্যে আমাকে নিয়ে, ডাক বিভাগ নিয়ে, নগদ নিয়ে অনেক অপপ্রচার করা হয়েছে। তাতে নগদ থেমে থাকেনি।’
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমাদের পেছনে শত্রু আগে ছিল, এখনো আছে। আমি মনে করি যে, শত্রু শেষ হয়ে যাবে না, এটা চলতে থাকবে। এরমধ্য দিয়ে কাজ করে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমি এখানে (নগদ-এর সাথে ডাক অধিদপ্তরের) কোনো ঝামেলা দেখছি না, সবই স্পষ্ট আছে। আজকের মেসেজটা যখন নিউজ আকারে যাবে, তখন একটি স্পষ্ট জবাব দেয়া সম্ভব হবে।’
অনুষ্ঠানে ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হারুনুর রশীদ,‘নগদ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলমসহ ‘নগদ’ ও ডাক অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ২০℅ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
আন্তর্জাতিক লিডারশিপ পুরস্কার পেলেন ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক সাফায়েত
২ বছর আগে
কুমিল্লায় ডাক বিভাগের নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লার দেবিদ্বারে মোসলেম মোল্লা (৬০) নামে ডাক বিভাগের এক নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টায় লাশটি উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মোসলেম মোল্লা দেবিদ্বার বড় আলমপুর এলাকার মোল্লা বাড়ির বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘদিন যাবত জেলা পরিষদ ডাক বাংলোর সামনে অবস্থিত উপজেলা ডাক বিভাগের অফিসের নৈশ প্রহরীর কাজ করতেন। থাকতেনও সেখানেই।
শনিবার সকালে অনেক ডাকাডাকির পরেও ঘুম থেকে না উঠায় স্থানীয় লোকজন তার ঘুমানোর কক্ষে ঢুকে। অনেক ডাকাডাকি করার পরেও না জাগায় স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে লাশটি উদ্ধার করে।
দেবিদ্বার থানা পুলিশের পরিদর্শক মারুফ রহমান বলেন, আমরা ধারণা করছি তিনি ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক করে মারা গেছেন। তার শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। তার পরিবার এসে লাশ শনাক্ত করেছে। আমরা লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠাবো। ময়নাতদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে মস্তকবিহীন নবজাতকের লাশ উদ্ধার
শার্শায় নিখোঁজের একদিন পর ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
সাভারে পুকুর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
৩ বছর আগে
ডাক বিভাগকে অনলাইন ব্যবসায় পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
জনগণের দোরগোড়ায় পণ্য পৌঁছে দেয়ার জন্য ডাক বিভাগকে অনলাইন ব্যবসায় দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩ বছর আগে
‘বিবেকের আয়না’ নিয়ে বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরছে ‘নগদ’
মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণাকে আরও পরিষ্কার করতে ‘বিবেকের আয়না’ নামের একটি আকর্ষণীয় ক্যাম্পেইন চালু করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’।
৩ বছর আগে
দৈনিক লেনদেনে ‘নগদ’ ২০০ কোটি টাকা ছাড়াল
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক সেবা নগদের দৈনিক লেনদেন ২০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে।
৩ বছর আগে
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থাপনার উপর গুরুত্বারোপ বিএফআইইউ ও নগদের
দ্রুতবর্ধনশীল ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস খাতের টেকসই উন্নয়নে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থাপনার উপর গুরুত্বারোপ করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং ডাক বিভাগের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’।
৪ বছর আগে
ডিজিটাল আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এগিয়ে নিতে নগদ-গ্রামীণফোন জোট
বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক সেবা নগদ মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সুবিধা ব্যবহার করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
৪ বছর আগে