কুড়িগ্রামে এবার পরপর পাঁচ দফা বন্যায় ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়েছে কৃষির ওপর নির্ভরশীল পরিবারগুলোর। কাজের খোঁজে অন্য জেলায় বেরিয়ে পড়েছেন পুরুষরা। আর গৃহিণীরা সংসারের অনটন মেটাতে এখন হয়ে উঠেছেন কৃষাণী। লেগে পড়েছেন বিকল্প চাষাবাদে।

টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কুড়িগ্রামে সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে।

অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ধরলা নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে কুড়িগ্রামে চতুর্থ দফায় বন্যার কবলে পড়েছে মানুষ।

বন্যার পানি নেমে গেলেও কুড়িগ্রামের প্রায় পাঁচ শতাধিক পরিবার এখনও খোলা আকাশের নিচে বাস করছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে কাজ না থাকায় এসব পরিবারের লোকজন অর্থনৈতিক কারণে বাড়িঘর মেরামত করতে না পেরে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন।  

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ধরলা, দুধকুমারসহ ১৬টি নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে আবারও বাড়ছে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা নদীর পানি।

পানি কমে গিয়ে সার্বিক পরিস্থিতি যখন স্বাভাবিক হচ্ছিল তখনই কুড়িগ্রামে আবারও নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকায় তৃতীয় দফা বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

কুড়িগ্রামে কমতে শুরু করেছে সবগুলো নদ-নদীর পানি। এর ফলে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে এ অঞ্চলের বানভাসী মানুষের দুর্ভোগ।

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। বন্যার পানি মাঝে মাঝে কমে গেলেও বাড়ছে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ।