শেখ রাসেল
শৈশবেই শেখ রাসেল ছিলেন মানবিক: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, শৈশবেই শেখ রাসেলের মাঝে পরিমিতিবোধ, মানবতাবোধ, গুরুজনদের প্রতি সম্মানবোধ, পশু-পাখির প্রতি গভীর ভালোবাসার বিকাশ ঘটেছিল।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘শেখ রাসেল দিবস ২০২৩’ পালন উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা এ কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: বঙ্গমাতার নামে পাঠাগার স্থাপন অনেক আত্মতৃপ্তির: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, জন্মের পর থেকেই দীর্ঘ সময় পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত থাকতে হয়েছে শিশু শেখ রাসেলকে। ‘রাজনৈতিক বন্দি’ বাবার সঙ্গে দেখা হতো কালেভদ্রে-কেন্দ্রীয় কারাগারে অথবা সেনানিবাসে।
শাহরিয়ার আলম বলেন, শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে এবং ভিশন ২০৪১, স্মার্ট বাংলাদেশ, ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে অবদান রেখে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ প্রশস্ত করতে পারতেন।
তিনি আরও বলেন, পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশর ভবিষ্যতের নেতৃত্বকে ধ্বংস করার জন্য শিশু রাসেলকে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যা করে নতুন বাংলাদেশকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছিল।
১ বছর আগে
শেখ রাসেল দিবস উদযাপন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস
নানা কর্মসূচি পালনের মধ্যে দিয়ে ‘শেখ রাসেল দিবস-২০২৩’ উদযাপন করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকার প্রধান কার্যালয় বলাকায় দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে বিমান সংস্থাটি।
শেখ রাসেলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম, বিমানের পরিচালক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আরও পড়ুন: ‘শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে শ্রদ্ধা নিবেদন
বিমানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের মধ্যে প্লে-গ্রুপ থেকে সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা রচনা প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বলাকা লবিতে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ সময় ‘একটি স্বপ্নের নাম শেখ রাসেল’ নামে একটি বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। বিমানের মসজিদগুলোতে বাদ জোহর মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
এ ছাড়া ১৮ অক্টোবর ঢাকা থেকে বিমানের বহির্গামী সব আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের শিশু যাত্রীদের মাঝে স্মারক উপহার প্রদান ও ফ্লাইটে শেখ রাসেল দিবসের ঘোষণা প্রচার করা হয়।
আরও পড়ুন: জন্মদিনে শেখ রাসেলকে স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
শেখ রাসেলকে সম্মান জানাতে ১৫ আগস্টের অপরাধীদের শাস্তি হওয়া দরকার: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানসহ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচন ও বিচারের আওতায় আনা হলে শেখ রাসেল ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের অন্য শহীদদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা আরও পূর্ণতা পাবে।
বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে শেখ রাসেলসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: যুদ্ধের নামে ফিলিস্তিনিদের জিম্মি করা কখনো সমীচীন নয়: তথ্যমন্ত্রী
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আজ শহীদ শেখ রাসেলের জন্মদিনে তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক এখন সিনেমা হলে প্রদর্শন করা হচ্ছে। দেখবেন গণহত্যার সময় বাড়ির সিঁড়ির নিচে আশ্রয় নেওয়া শেখ রাসেলকে টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তখন শেখ রাসেল বলেছিল, ‘আমি আমার মায়ের কাছে যেতে চাই।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঘাতকরা তাকে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের লাশের কাছে নিয়ে গিয়ে গুলি করে হত্যা করে। অর্থাৎ সেদিন খুনিরা কতটা নৃশংস ছিল, এই হত্যাকাণ্ড তারই প্রমাণ।
তিনি বলেন, ‘দুঃখের বিষয় হলো, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্ট সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অন্যতম প্রধান হোতা। তারা হত্যার রাজনীতি চালিয়ে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে তারা আবির্ভূত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: দেশ ও সমাজ বিনির্মাণে গণমাধ্যম অনবদ্য ভূমিকা পালন করতে পারে: তথ্যমন্ত্রী
নির্বাচন এলেই সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ফণা তোলার অপচেষ্টা চালায়: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
‘শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মদিনে 'শেখ রাসেল দিবস ২০২৩' পালন উপলক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন তিনি।
এ সময় পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেনসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিদেশস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহেও যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হচ্ছে।
১ বছর আগে
জন্মদিনে শেখ রাসেলকে স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনার ছোট ভাই রাসেল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নৃশংসভাবে নিহত হন। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর এবং ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।
২০২১ সালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী তার ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বনানী কবরস্থানে যান এবং রাসেলের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তারা বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল শহীদের কবরে ফুলের পাপড়ি ছড়িয়ে দেন।
আরও পড়ুন: বুধবার শেখ রাসেল দিবস পালিত হবে
শেখ হাসিনা ও রেহানা ফাতেহা পাঠ করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতা ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে সে সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান।
রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধুর প্রিয় লেখক, প্রখ্যাত দার্শনিক ও নোবেল বিজয়ী বার্ট্রান্ড রাসেলের নামানুসারে বঙ্গবন্ধু নিজে এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব তার নামকরণ করেন।
দিবসটি উপলক্ষে সরকারি সংস্থা, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন দেশ-বিদেশে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: রংপুরের শেখ রাসেল পল্লী উন্নয়ন একাডেমি বিল পাস
ক্যানবেরায় শেখ রাসেল দিবস উদযাপন
১ বছর আগে
বুধবার শেখ রাসেল দিবস পালিত হবে
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে বুধবার (১৮ অক্টোবর) সারাদেশে ও বিদেশে দূতাবাসগুলোতে শেখ রাসেল দিবস পালিত হবে।
১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করা শেখ রাসেলকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
সরকার ২০২১ সালে ১৮ অক্টোবরকে শেখ রাসেল দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে বিসিসি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ তথ্য জানান।
এ উপলক্ষে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসটি শুরু হবে।
সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আইসিটি বিভাগ ও শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবে।
আরও পড়ুন: রংপুরের শেখ রাসেল পল্লী উন্নয়ন একাডেমি বিল পাস
দিবসটি উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৮টায় বিআইসিসি থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ১০টায় বিআইসিসিতে শেখ রাসেল দিবস-২০২৩ উদ্বোধন করবেন এবং শেখ রাসেল পুরস্কার-২০২৩ ও ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ পুরস্কার বিতরণ করবেন।
তিনি শেখ রাসেল অ্যানিমেশন ল্যাব এবং অন্যান্য কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন এবং ১০ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, রোবটিক্স কর্নার, ৫৫৫ জয় সেট সেন্টার, ডুআইসিটি#২০৪১ স্মার্ট টাওয়ার এবং ইউনিভার্সিটি ইনোভেশন হাবের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
দেশের সকল বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।
শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের উদ্যোগে চিত্রাঙ্কন, দাবা, জাতীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
শেখ রাসেল দিবস ২০২৩-এর লোগোও উন্মোচন করেন পলক।
আরও পড়ুন: শেখ রাসেল যুব র্যাপিড দাবা শুক্রবার থেকে শুরু
ক্যানবেরায় শেখ রাসেল দিবস উদযাপন
১ বছর আগে
জাপান দূতাবাসে শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন উদযাপিত
জাপানের টোকিও বাংলাদেশ দূতাবাসে গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার সঙ্গে শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছে।
দূতাবাসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মঙ্গলবার সকালে অনুষ্ঠানের শুরুতে শহীদ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতই শেখ রাসেল শিশুকাল থেকেই উদার, পরোপকারী, শান্তিপ্রিয় ছিলেন।
আরও পড়ুন: শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বাণী
উপস্থিত সবাইকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বঙ্গবন্ধু যেদিন জাপানের মাটিতে পা রাখেন সেদিন ছিল ১৯৭৩ সালের ১৮ অক্টোবর অর্থাৎ শেখ রাসেলের জন্মদিন। সেদিন বাবার সঙ্গে রাসেলও জাপানে এসেছিলেন। পুরো জাপান সফরে শেখ রাসেলকে অনেক চঞ্চল, হাসি-খুশি দেখা গেছে। কখনো সে পুকুর পারে মাছ দেখে আনন্দে মেতেছে আবার কখনো জাপানি ঐতিহ্যবাহী জামা ‘ইউকাত্তা’পরে জাপানি নাচ আর বাদ্য উপভোগ করেছে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া জাপান প্রবাসী বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা শেখ রাসেলের ছোট্ট জীবনের ঘটনা, পরিবারের সবচেয়ে বড় বোন হিসেবে তার প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদর ও মমতা এবং ঘাতকের বুলেটে তার অমিত সম্ভাবনাময় জীবনের অবসানের বিষয়ে আলোকপাত করেন।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবা
এসময় শেখ রাসেল দিবসের থিম সংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সকল সদস্যদের জন্যে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দূতাবাসের কর্মকর্তারা দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন।
পরে কেক কাটার আয়োজনসহ শেখ রাসেলের জীবনের ওপর নির্মিত একটি ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
২ বছর আগে
শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বাণী
শহীদ শেখ রাসেলের ৫৯তম জন্মদিন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। জন্মদিন উপলক্ষে তার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও পরম মমতায় স্মরণ করে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন তারা।
বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধু পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মতো রাসেলও ছিলেন সহজ-সরল ও অত্যন্ত বিনয়ী। অন্য শিশুদের সঙ্গে নিজের জামা-কাপড় ও খেলনা ভাগাভাগি করা ও মানুষের উপকার করার চেষ্টা ছোটবেলা থেকেই শেখ রাসেলের মাঝে দেখা গেছে। তিনি ছিলেন আদর্শ পিতার যোগ্য সন্তান।
আরও পড়ুন: ১৮ অক্টোবর পালিত হবে ‘শেখ রাসেল দিবস-২০২২’
রাষ্ট্রপতি বলেন, শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে হয়তো আজ জাতির নেতৃত্ব দিতেন। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করতেন। কিন্তু বাঙালি জাতির দুর্ভাগ্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নির্মমভাবে শহীদ হন। ঘাতকরা ১০ বছরের ছোট্ট রাসেলকেও সেদিন রেহাই দেয়নি। ছোট্ট রাসেল সেদিন ঘাতকদের মিনতি করে বলেছিলেন, ‘আমি মায়ের কাছে যাব’ কিন্তু সেই ঘাতকদল তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
আরও পড়ুন: লিসবনে শেখ রাসেল দিবস উদযাপিত
মো. আবদুল হামিদ বলেন, মৃত্যুকালে রাসেল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিল। ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। রাসেল আজ বিশ্বে অধিকার বঞ্চিত শিশুদের প্রতীক ও মানবিকসত্তা হিসেবে বেঁচে আছে সবার মাঝে।
আরও পড়ুন: নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসছে বিনা উদ্ভাবিত ‘শেখ রাসেল’ ধান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, শিশু রাসেলের জীবন সম্পর্কে শিশু-কিশোরদের কাছে তুলে ধরতে প্রতি বছর তার জন্মদিনকে ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রথমবারের মতো পালিত ‘শেখ রাসেল দিবস ২০২২’
২ বছর আগে
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি নয়: প্রধানমন্ত্রী
সরকার সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করতে চায় জানিয়ে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। সব ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের ধর্মীয় রীতিনীতি পালন করবে। কেননা আমাদের সংবিধানে সেই নির্দেশনা দেয়া রয়েছে।’
মঙ্গলবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ‘শেখ রাসেল দিবস-২০২১’ এর এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আওয়ামী লীগ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে এবং প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এ সভায় যোগদান করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইসলামও সব ধর্মের রীতিনীতি শান্তিপূর্ণভাবে পালনের উপদেশ দেয়। আমাদের নবীও (সা.) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। আমরাও চাই কেউ যেন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে।’
এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, সরকারের লক্ষ্য হলো শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করা।
আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
শিশুদের ভালোবাসা দিয়ে গড়ে তুলুন: প্রধানমন্ত্রী
মোংলা ও পায়রা বন্দর ব্যবহার করতে পারবে নেপাল: প্রধানমন্ত্রী
৩ বছর আগে
কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে শেখ রাসেলের জন্মদিন উদযাপিত
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উদযাপিত হয়েছে। জন্মদিন উপলক্ষে সোমবার ১৮ অক্টোবর রাসেলের স্মরণে উপ-হাইকমিশনের বাংলাদেশ গ্যালারি প্রাঙ্গনে আয়োজিত হয় স্মৃতিচারণমূলক একটি বিশেষ আলোচনা সভা, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন এবং শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে উপ-হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা শহিদ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সৌগত চট্টোপাধ্যায়, শেখ রাসেলের বাল্যবন্ধু প্রতিবেশী নাতাশা আহমাদ এবং প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া উপ-হাইকমিশনের কাউন্সিলর (শিক্ষা ও ক্রীড়া) রিয়াজুল ইসলাম এবং প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) শামসুল আরিফ যথাক্রমে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন উপ-হাইকমিশনার তৌফিক হাসান। সঞ্চালকের দায়িত্বে ছিলেন প্রথম সচিব (রাজনৈতিক-১) দূতালয় প্রধান মিজ শামীমা ইয়াসমীন স্মৃতি।
আরও পড়ুন: শেখ রাসেল: অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষার প্রতীকী নিশান
‘শেখ রাসেল দিবস’ পালিত হচ্ছে আজ
শেখ রাসেল মেমোরিয়াল র্যাপিড দাবা টুর্নামেন্ট আয়োজন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
৩ বছর আগে