রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে উত্তপ্ত রাবি, উপ-উপাচার্য ও প্রক্টর অবরুদ্ধ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এ দাবিতে, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন খান, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর, জনসংযোগ প্রশাসকসহ ১০ জনকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবেরী ভবনের বারান্দায় এই ঘটনা ঘটে।
এর আগে দুপুরে উপ-উপাচার্যদ্বয়ের বাসভবনে তালা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এ সময় বাসভবনের ভেতরে ঢুকতে না পেরে ফিরে আসেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন খান ও প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান।
একপর্যায়ে, তারা জুবেরী ভবনের দিকে যেতে চাইলে শিক্ষার্থীরাও স্লোগান দিতে দিতে তাদের পেছনে আসেন।
পরে জুবেরী ভবনের বারান্দায় এলে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ও ছাপাখানার এক কর্মকর্তা শিক্ষার্থীদের আটকানোর চেষ্টা করলে হাতাহাতি শুরু হয়।
এ সময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাঈন উদ্দীন খানকে চারপাশ থেকে আটকে দেন শিক্ষার্থীরা।
পরে হাতাহাতির একপর্যায়ে উপ-উপাচার্য জুবেরী ভবনের দ্বিতীয় তলায় চলে গেলে শিক্ষার্থীরা তাকে ভবনের দ্বিতীয় তলার বারান্দায় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এরই মধ্যে সেখানে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদসহ কয়েকজন শিক্ষক উপস্থিত হন।
এ বিষয়ে সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, একটি মীমাংসিত ইস্যু নিয়ে প্রশাসনের যে ভঙ্গি নেয়া হয়েছে আমরা তা গভীরভাবে নিন্দা করছি। আমরা কাল থেকে শান্তিপূর্ণ অনশনে রয়েছি, কিন্তু প্রশাসন কোনো গ্রহণযোগ্য পদক্ষেপ নেয়নি। আজ আমাদের ওপর যে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয়েছে তা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য। আমি সব শিক্ষার্থীকে আহ্বান জানাই— শান্তিপূর্ণভাবে যোগ দিন এবং আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত আমরা ময়দান ছাড়বো না।
ডাকসু: নজর কাড়ছে লিগ্যাল নোটিশ, ডলারসহ জেন-জি প্রচারণা
রাবি শাখা ইসলামি ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মুজাহিদ ফয়সাল বলেন, আর মাত্র চার দিন পর রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কিন্তু একটি মীমাংসিত ইস্যু— পোষ্য কোটাকে সামনে এনে নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজ শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে অনাকাঙ্ক্ষিত সংঘর্ষও ঘটে গেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীরা উপ-উপাচার্য স্যারকে অবরুদ্ধ করে তার বাসায় তালা ঝুলিয়ে দেয়।
পরে আমরা জুবেরী ভবনের লাউঞ্জে বসি। সেখানে শিক্ষার্থীরা আবারও আমাদের বাঁধা দেয়। আমরা ফিরে গিয়ে পুনরায় ভবনে ঢোকার চেষ্টা করলে তারা আবারও বাধা দেয়। এ সময় ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে।
ধাক্কাধাক্কির মধ্যে ঘড়ি ও অর্থ কেড়ে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন রাবি প্রক্টর।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে ভর্তি কমিটির সভায় শর্তসাপেক্ষে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধায় (পোষ্য কোটা) ভর্তির সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়। এরপরই, উপাচার্য বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।
৭৫ দিন আগে
ছাত্রীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, রাবির সেই ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
ফেসবুকে ৯১ জন ছাত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার ঘটনায় অভিযুক্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থী আনিসুর রহমান মিলনকে শাহ মাখদুম হলের সহ-সভাপতির পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে শাখা ছাত্রদল।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে রাবি শাখা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক নাফিউল ইসলাম জীবনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
এ ঘটনায় সাংগঠনিক পদ স্থগিত করে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য দুই সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে শাখা ছাত্রদল। তদন্ত কমিটির সদস্য ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল জানিয়েছে, তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে যে, অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা আনিসুর রহমান মিলন ইচ্ছাকৃতভাবে ওই কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। এ জন্য তাকে সহ-সভাপতির পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি গ্রেপ্তার
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জুলাই ৩৬’ হলের প্রভোস্ট কর্তৃক ৯১ জন শিক্ষার্থীকে অযাচিতভাবে তলব করার প্রতিবাদে ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ও শিক্ষার্থী জান্নাতুল নাঈমা তুহিনার ব্যক্তিগত ফেসবুক স্ট্যাটাসে শাহ মখদুম হলের সহ-সভাপতি এ আর মিলন খান কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যবৃন্দের পক্ষ থেকে এ আর মিলন খানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি সন্তোষজনক কোনও জবাব না দিয়ে ফোন বন্ধ করে দেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে উক্ত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য তিনিই ইচ্ছাকৃতভাবে করেছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ফলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল এ আর মিলন খানকে প্রাথমিক সদস্যপদসহ হল সহ-সভাপতির পদ থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার ঘোষণা করছে। একইসঙ্গে সংগঠনের সকল নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হলো তার সঙ্গে কোনও প্রকার সাংগঠনিক যোগাযোগ না রাখার জন্য। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট আহ্বান জানানো হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত আইন ও শৃঙ্খলাবিধি অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনিব্যবস্থা গ্রহণের জন্য। রাবি ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী ও সাধারণ সম্পাদক সরদার জহুরুল ইসলাম এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
বহিষ্কারের বিষয়ে রাবি শাখা ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, আমরা সবসময় নারীদের অধিকার আদায়ে ও তাদের সম্মানে বদ্ধপরিকর। নারীদের বুলিংয়ের বিষয়ে ছাত্রদল জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে। আমাদেরই এক নারী নেত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন হল কমিটির এক নেতা। এ নিয়ে তার আমরা তার পদ সাময়িক স্থগিত করি এবং দলের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।’
এর আগে, রাবির ‘জুলাই ৩৬’ হলে নির্ধারিত সময়ের পরে প্রবেশ করায় সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ৯১ জন ছাত্রীকে প্রকাশ্যে নোটিশ দিয়ে তলব করেছিলেন হল প্রাধ্যক্ষ। নোটিশটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হলে মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) তা প্রত্যাহার করে হল প্রশাসন। এই বিষয়ে ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ’ নামে এক ফেসবুক গ্রুপে করা এক পোস্টের কমেন্টে ওই ৯১ জন ছাত্রীকে বিনা পারিশ্রমিক ‘যৌনকর্মী’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন রাবির শাহ মাখদুম হল শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আনিসুর রহমান মিলন।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ওই কমেন্টের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
৯১ দিন আগে
ঢাবিতে নারী শিক্ষার্থীকে 'গণধর্ষণের' হুমকির প্রতিবাদে জাবি ছাত্রদলের 'অবস্থান কর্মসূচি'
ঢাবিতে নারী শিক্ষার্থীকে প্রকাশ্যে গণধর্ষণের হুমকি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেত্রীদের হেনস্থা এবং সারা দেশে নারী শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে অব্যাহত সাইবার বুলিংয়ের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রদল।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে (ডেইরি গেইট) এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
অবস্থান কর্মসূচি থেকে নেতাকর্মীরা ঢাবি ছাত্রীকে প্রকাশ্যে গণধর্ষণের হুমকির নিন্দা জানান এবং দেশব্যাপী ছাত্রদলের নারী নেত্রীদের সাইবার বুলিং ও সামাজিক হেনস্তাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
এসময় জাবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন মোহাম্মদ বাবর বলেন, ‘আমরা দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। যার কারণে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই আগষ্ট বিপ্লবের পরবর্তী সময়ে যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন, সেসমস্ত শিক্ষার্থীদের উপরে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়ে আক্রমণ করছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন রাকসু নিয়ে কথা হচ্ছে সেই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের হেনস্তা করা হয়েছে। এর তীব্র ও নিন্দা জানান এবং দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান তিনি।’
আরও পড়ুন: চবি ও বাকৃবি শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বিক্ষোভ
জাবি শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফফান আলী বলেন, ‘যে নারীরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল, আমাদের শক্তি জুগিয়েছিল আজকে তাদেরকে সাইবার বুলিং এর মাধ্যমে রাজনীতি থেকে দূরে ঠেলে দেওয়ার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। তাই অবিলম্বে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তিনি।’
এসময় অন্যান্যদের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন জাকসু নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনোনীত ভিপি প্রার্থী শেখ সাদী হাসান, জিএস প্রার্থী তানজিলা হোসেন বৈশাখী, এজিএস প্রার্থী সাজ্জাদুল ইসলাম ও আঞ্জুমান আরা ইকরাসহ প্রায় অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী।
৯৩ দিন আগে
রাবি ছাত্রলীগের সহ সভাপতি গ্রেপ্তার
কুড়িগ্রামে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মো. তাওহীদুল ইসলাম দুর্জয়কে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে কুড়িগ্রাম সদর থানা পুলিশ।
শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ। এর আগে গতকাল (বৃহস্পতিবার) তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুর্জয় সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের কালির আলগা গ্রামের মোতালেব আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: ১১০১ কোটি টাকা দুর্নীতি: পিরোজপুর ৫ কর্মকর্তা-কর্মচারী গ্রেপ্তার
কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের মিডিয়া অফিসার ও ওসি ডিবি মো. বজলার রহমান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাকারী ও বিভিন্ন সময়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনাকারী রাবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তাওহীদুলকে গ্রেপ্তার করেছে কুড়িগ্রাম সদর থানা পুলিশ।’
এছাড়া আমাদের নিয়মিত অভিযান চলমান রয়েছে ‘ বলেন তিনি।
২৩১ দিন আগে
আতফুল হাই শিবলী পরোপকারী মানুষ ছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘প্রয়াত অধ্যাপক ড. আতফুল হাই শিবলী খুব পরোপকারী মানুষ ছিলেন। অন্যের উপকার করতে পারলে খুশি হতেন। মানুষের সঙ্গে সহজেই মিশতে পারতেন এবং আপন করে নিতেন।’
শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান মিলনায়তনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ইতিহাস অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আতফুল হাই শিবলী স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন, আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, ‘শিবলীর মনটা ছিল অনুসন্ধিৎসু। ছোট বোনের স্বামী হলেও তিনি ছিলেন আমার সহকর্মী ও বন্ধুর মতো। শিবলী একজন পরিপূর্ণ ও সফল মানুষ ছিলেন। তিনি যখন করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে অসুস্থ ছিলেন তখনও অন্যের উপকারের জন্য চিন্তা করতেন। সবসময় হাসি মুখে থাকতেন। তার মতো মানবোপকারী মানুষকে হারানো আমাদের পরিবার এবং দেশের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু স্বদেশে ফিরে আসার পরই আমাদের নবযুগের সূচনা হয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ইতিহাস অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. মো. মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে আতফুল হাই শিবলীর স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন, জাতীয় অধ্যাপক ডা. শাহলা খাতুন, অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলীর সহধর্মিণী নাজিয়া শিবলী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাস অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা খাতুন এবং আতফুল হাই শিবলীর সহকর্মী ও ছাত্র-ছাত্রীরা।
অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলীর স্মৃতিচারণ করে অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, তিনি শিক্ষক হিসেবে, গবেষক হিসেবে, প্রশাসক হিসেবে, নীতির প্রশ্নে অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন। মানুষকে তিনি সহজেই আপন করে নিতেন।
এছাড়া আতফুল হাই শিবলীর প্রচারবিমুখতা ও কর্তব্যনিষ্ঠা সকলের জন্য অনুকরণীয় আদর্শ হতে পারে বলে বক্তারা উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ইতিহাস অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে প্রকাশিত আতফুল হাই শিবলী স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন।
অনুষ্ঠানে শেষাংশে প্রয়াত আতফুল হাই শিবলীর রূহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
আরও পড়ুন: ডা. এস এ মালেকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
সিলেট-শিলচর উৎসবে যোগ দিতে আসাম গেলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১০৫৫ দিন আগে
রাবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বসার সুযোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তারের সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক এম তারেক নুর।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কোভিড-১৯ মহামারির কথা বিবেচনায় নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তিচ্ছুদের ভর্তি পরীক্ষায় বসতে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আরও পড়ুন: রাবি শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
তবে আগামী বছর থেকে এমন কোনো সুযোগ থাকবে না বলেও জানান অধ্যাপক তারেক নুর।
ভর্তি পরীক্ষা উপ-কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক শ্রেণির জন্য অনলাইন প্রাথমিক আবেদন প্রক্রিয়া ২৫ মে শুরু হয়ে ৯ জুন পর্যন্ত চলবে। এছাড়া ২৪ থেকে ২৭ জুলাই তিনটি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে ২০১৮ সালে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শুধু একবার পরীক্ষা সুযোগ দিয়েছিল রাবি।
১৩৪৪ দিন আগে
ট্রাকচাপায় রাবি ছাত্রের মৃত্যু: প্রক্টরকে অব্যাহতি
সড়ক দুর্ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর লিয়াকত আলীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
নিহত মাহমুদ হামিদ হিমেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাফিক্স ডিজাইনের শিক্ষার্থী।
নতুন প্রক্টর হিসেবে গণিত বিভাগের অধ্যাপক আশাবুল হককে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বুধবার রাবি রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এ তথ্য জানানো হয়।
এদিকে মঙ্গলবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হিমেলকে চাপা দেয়া ট্রাকের চালককে আটক করেছে পুলিশ।
কাশিয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মাসুদ পারভেজ জানান, দুপুর দেড়টার দিকে নগরীর কাশিয়াডাঙ্গার বালিয়া গ্রাম থেকে চালক টিটুকে (৩৫) আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: ট্রাকচাপায় নিহত রাবি শিক্ষার্থীর দাফন নাটোরে সম্পন্ন
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হাবিবুর রহমান হলের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজের পাথর বহনকারী ট্রাকের চাপায় চারুকলা অনুষদের ছাত্র হিমেল নিহত ও আরেক ছাত্র আহত হন। এ ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ শিক্ষার্থীরা পাঁচটি ট্রাকে আগুন দেয়।
পরে তারা রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়ক ও ভিসির বাসভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ করে। গভীর রাতে সিটি মেয়র ও ভিসি গিয়ে শিক্ষার্থীদের দাবি মানার আশ্বাস দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
বুধবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে প্রথম নামাজে জানাযা শেষে হিমেলের লাশ নাটোর পাঠানো হয়।
বুধবার দুপুর ২টায় নাটোর পৌর জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় নামাজে জানাযা শেষে গাড়িখানা কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়।
আরও পড়ুন: ট্রাকচাপায় রাবি শিক্ষার্থী নিহত, চালক গ্রেপ্তার
ক্যাম্পাসে রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু: ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ
১৪০১ দিন আগে
শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের ওপর ‘পুলিশি হামলা’র প্রতিবাদে রাবি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের ওপর ‘পুলিশি হামলা’র প্রতিবাদ এবং শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকরা।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে তারা এ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় তারা সরকারকে শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান।
কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলা নতুন না। এর আগে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পুলিশের হামলার শিকার হয়েছে। ২০১৪ সালের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হামলা হয়েছিল। ২০০৩ সালে রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হামলা হয়েছিল। এখনও হামলার ঘটনা ঘটছে। কেন শাবিপ্রবিতে এ ঘটনা ঘটলা? কারণ তারা শুধু স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলেছে।’
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা থেকে সিলেট অভিমুখে লংমার্চ
একই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মামুন হায়দার বলেন, গত ১০ থেকে ২০ বছর ধরে আমি ছাত্র আন্দোলন দেখছি। শাবিপ্রবিতে তারা প্রশাসনের সঙ্গে সমঝোতা করতে চেয়েছিল। ১৪০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে শিক্ষার্থীরা অনশনে আছে। তারপরও সেদিকে নজর নেই সরকারের। আমরা শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের সমর্থনে আন্দোলন শুরু করেছি এবং আমাদের কর্মসূচি চলবে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌভিক রেজা ও ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মো. আলী রেজা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া রাকসু আন্দোলন মঞ্চের আহ্বায়ক আবদুল মজিদ অন্তর, রাবি ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি শাকিলা খাতুন, রাবি ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত হোসেন মিলনসহ অন্যান্য বাম ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন।
এর আগে, শাবিপ্রবি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে রবিবার সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে ‘নীরব বিক্ষোভ’ করেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদ খান।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি: আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অর্থ সংগ্রহের ৬ অ্যাকাউন্ট বন্ধ
শাবিপ্রবি ভিসির পদত্যাগের দাবিতে বরিশালে মশাল মিছিল
১৪০৯ দিন আগে
রাজশাহীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) সংলগ্ন রেললাইনে ট্রেনে কাটা পড়ে এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে রাবি’র চারুকলা অনুষদের পার্শ্ববর্তী রেল লাইনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত কলেজছাত্রের নাম আসাদুল ইসলাম (২৪)। তিনি নগরীর মুশরইল বাচ্চুর মোড় এলাকার মুকুল হোসেনের ছেলে। আসাদুল রাজশাহী কলেজে স্নাতক তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। সে পড়াশোনার পাশাপাশি খাবারের হোম ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান ফুডপান্ডায় কর্মরত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বিকেল ৩ টার দিকে রাজশাহী থেকে ছেড়ে যাওয়া চিলাহাটিগামী বরেন্দ্র ট্রেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের পার্শ্ববর্তী রেল ক্রসিং অতিক্রমের সময় আসাদুল ট্রেনের সামনে এসে পড়ে। এতে তিনি কাটা পড়ে দ্বিখন্ড হয়ে যায়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সে আত্মহত্যা করতে ট্রেনের সামনে চলে আসে। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরান হোসেন বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে রাজশাহী রেলওয়ে পুলিশের হেফাজতে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কোনও ব্যক্তি জড়িত আছে কি না অথবা এটি আত্মহত্যার ঘটনা কি না, সেটা তদন্ত করা হবে।’
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে পুলিশের এএসআই আটক, ৪০০ ইয়াবা জব্দ
রাজশাহীতে যুবলীগ নেতা হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
রাজশাহীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
১৪৭৬ দিন আগে
রাবি শিক্ষার্থীকে রাতভর নির্যাতনের অভিযোগ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে রাতভর শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে একই বিভাগের ১০ থেকে ১২ জন সিনিয়রের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার রাতভর তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা হলের ছাদে এ নির্যাতন করা হয়।
ভুক্তভোগী সামি এম সাজিদ থিয়েটার বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এবং প্রধান অভিযুক্তরা হলেন একই বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী তপু ও রুবেল এবং দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মাসুদ।
ভুক্তভোগীর কয়েকজন বন্ধুর মতে, থিয়েটার বিভাগের কয়েকজন সিনিয়র সাজিদকে শামসুজ্জোহা হলের ছাদে ডেকে পাঠান। এরপর তাকে ভোর ৪টায় ছাড়ে। পরে অসুস্থ অনুভব করলে শুক্রবার দুপুরে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হয়।
এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে আব্দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, থিয়েটার বিভাগের কয়েকজন সিনিয়র ও সাজিদ শামসুজ্জোহা হলের ছাদে ছিলেন এবং সাজিদকে নির্যাতন করা হয়নি।
থিয়েটার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমিরুজ্জামান বলেন, সাজিদকে কয়েকজন সিনিয়র সারারাত নির্যাতন করেছে বলে তারা শুনেছেন। তিনি বলেন, ‘পুরো ঘটনা জেনে আমরা আইনি ব্যবস্থা নেব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর লিয়াকত আলী জানান, বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম পর্যবেক্ষণ করছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরও পড়ুন: রাবি শিক্ষার্থীদের আবাসিক ও পরিবহন ফি মওকুফ
রাবিতে ভিসি সোবহানের দেয়া ১৩৮ জনের নিয়োগ স্থগিত
রাবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার
১৪৯০ দিন আগে