নিরাপত্তা জোরদার
দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করেছে ভারত
ভারত সরকার সোমবার বলেছে, নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং সারা দেশে অন্যান্য উপ বা সহকারী হাইকমিশনগুলোর জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে পদক্ষেপ নিচ্ছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, 'আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ভবনে হামলা ওভাঙচুরের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ ও স্বাভাবিক সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তিকে কোনো পরিস্থিতিতেই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয় বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
২ সপ্তাহ আগে
খুলনা জেলা কারাগারের নিরাপত্তা জোরদার
সাম্প্রতিক ঘটনার পর খুলনা জেলা কারাগারে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। শুক্রবার(২৬ জুলাই) রাতে জেল সুপার মো. রফিকুল কাদের গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, ‘কারারক্ষীদের যে অস্ত্র রয়েছে সেগুলো আপডেট করা হয়েছে। সেখানে কর্মরত সব কারারক্ষীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সবাই নিরবিচ্ছিন্নভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া কারাগারের প্রধান ফটকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
জেল সুপার বলেন, ‘বন্দিদের ওপর সার্বক্ষণিক বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। কারাবন্দিদের সঙ্গে সব ধরনের সাক্ষাৎ বন্ধ রয়েছে। কারাগারের অভ্যন্তরেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, কারাগারে প্রধান ফটকসহ সব জায়গাতেই নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সেখানে নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছেন। কারাগার এলাকায় চলাচলে বিশেষ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
কারাগার সূত্র জানায়, খুলনা কারাগারে বন্দির ধারণ ক্ষমতা ৬৭৬ জন। বর্তমানে এ কারাগারে ১ হাজার ৪২১ বন্দি রয়েছেন।
৪ মাস আগে
বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতি: খাগড়াছড়ির সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার
বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় খাগড়াছড়ির সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো.সহিদুজ্জামান।
খাগড়াছড়ির জেলা সদর ও উপজেলা সদরের সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকরা জানান,‘নিরাপত্তা নিয়ে কোনো উদ্বেগ নেই। তবে বান্দরবানের ব্যাংক ডাকাতির পর থেকে সর্তক অবস্থান নেওয়া হয়েছে। এছাড়া নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে।’
খাগড়াছড়ি জেলা সদরের সোনালী ব্যাংকের এজিএম সমর কান্তি ত্রিপুরা বলেন,‘ঘটনার পর ব্যাংকে ভার্চুয়ালি সভা হয়েছে। সেখানে নিরাপত্তা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া আমাদের ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থাও রয়েছে।’
আরও পড়ুন: ব্যাংক ব্যবস্থাপক নিজামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক খাগড়াছড়ি শাখার ব্যবস্থাপক দেবাশীষ ত্রিপুরা বলেন,‘আমাদের কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছে। তবে যেহেতু জেলা শহরে আছি তাই নিরাপত্তা নিয়ে তেমন আশঙ্কা করছি না। কিন্তু সর্তক আছি। নিরাপত্তা কর্মীর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এখন দুই জন গানম্যান দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষ থেকে কোন সংকট আছে কিনা তা জানতে চেয়েছে।’
ডাচ বাংলা ব্যাংক খাগড়াছড়ি জেলা শাখার ব্যবস্থাপক মো.নুরুউদ্দিন চৌধুরী বলেন,‘সকাল থেকে একাধিকবার পুলিশ সদস্যরা ব্যাংক পরিদর্শন করেছে। সরকারিভাবেই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ফলে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংকট নেই। এছাড়া ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।’
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান,‘আমরা সবাইকে বার্তা দিয়েছি তারা যেন সর্তক থাকে। পুরো জেলায় পুলিশি নিরাপত্তার পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া যতটুকু নিরাপত্তা দরকার ততটুকু নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’
বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির প্রেক্ষাপটে খাগড়াছড়ির সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা হয়েছে। জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো.সহিদুজ্জামান।
তিনি বলেন,‘ইতোমধ্যে বিভিন্ন ব্যাংকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলোতে পুলিশের সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া ‘কোর কমিটি’র মিটিংয়েও ব্যাংকের নিরাপত্তার বিষয়টি গুরত্ব দিয়ে আলোচনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বান্দরবানে সোনালী ব্যাংক শাখায় সশস্ত্র ডাকাতি, ম্যানেজার অপহৃত ও দেড় কোটি টাকা লুট
৮ মাস আগে
পোশাক কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় ৪৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পোশাক কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় ৪৪ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, আশুলিয়া, সাভার, মিরপুর, গাজীপুরসহ দেশের কিছু স্থানে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকার দাবিতে টানা ১২ দিন আন্দোলন শেষে রবিবার থেকে কাজে ফিরেছেন ঢাকা ও আশপাশের পোশাক কারখানার শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ৫৬ দশমিক ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে ১২ হাজার ৫০০ টাকা করার ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
আরও পড়ুন: অবরোধ: সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদারে ২২৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের পোশাক কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে ৪৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
১ বছর আগে
ঢাকা ও গাজীপুরে পোশাক কারখানার নিরাপত্তা জোরদারে বিজিবি মোতায়েন
গার্মেন্টস সেক্টরে চলমান শ্রমিক অস্থিরতার মধ্যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, আশুলিয়া, সাভার, মিরপুর, রামপুরা, আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গী, গাজীপুর, কোনাবাড়ীতে সৈন্য মোতায়েন করা হয়েছে।
ন্যূনতম মূল বেতন ২৩ হাজার টাকা করার দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে আগুনে পুড়ে পোশাককর্মী নিহত
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে চলমান বিক্ষোভ চলাকালে সোমবার গাজীপুরের মালেকের বাড়িস্থ ডিজাইন এক্সপ্রেস লিমিটেড কোম্পানির ইলেকট্রিশিয়ান রাসেল হাওলাদার (২২) মারা গেছেন।
আন্দোলনরত পোশাক শ্রমিকরা বলছেন, ‘পুলিশের গুলিতে’ রাসেল মারা গেছেন।
এদিকে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ও পোশাক শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
অস্থিরতার পর অধিকাংশ পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, গাড়িতে আগুন
গাজীপুরে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ: শ্রমিক নিহত
১ বছর আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৯টি থানা ও বিভিন্ন পুলিশ ফাঁড়িতে নিরাপত্তা জোরদার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতে ইসলামের সাম্প্রতিক বিভিন্ন সহিংস ও ধ্বংসাত্মক কর্মসূচীর প্রেক্ষাপটে জেলার ৯টি থানাসহ বিভিন্ন পুলিশ ফাঁড়ি ও তদন্ত কেন্দ্রের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এসব থানা, পুলিশ ফাঁড়ি ও তদন্ত কেন্দ্রের সামনে বালির বস্তা ফেলে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদারসহ জনবল বৃদ্ধি ও এলএমজি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। থানাগুলো ছাড়াও জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে একই ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
থানাগুলো হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা, বিজয়নগর থানা, নবীনগর থানা, আশুগঞ্জ থানা, সরাইল থানা, নাসিরনগর থানা, কসবা থানা, আখাউড়া থানা ও বাঞ্চারামপুর থানা।
পুলিশ ফাঁড়িগুলো হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ১ নং শহর পুলিশ ফাঁড়ি, ২ নং শহর পুলিশ ফাঁড়ি, বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুর পুলিশ ফাঁড়ি ও আখাউড়া উপজেলার ধরখার পুলিশ ফাঁড়ি।
আরও পড়ুন: সিলেটের সকল থানা ও পুলিশ ফাঁড়িতে নিরাপত্তা জোরদার
তদন্ত কেন্দ্রগুলো হচ্ছে নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় তদন্ত কেন্দ্র ও বিজয়নগর উপজেলার আউলিয়া বাজার তদন্ত কেন্দ্র।
পুলিশ ক্যাম্পগুলো হচ্ছে আশুগঞ্জ সার কারখানা পুলিশ ক্যাম্প, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (পিডিবি) পুলিশ ক্যাম্প, আশুগঞ্জ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর টোলপ্লাজা পুলিশ ক্যাম্প, নবীনগর উপজেলার শিবপুর পুলিশ ক্যাম্প ও ছলিমগঞ্জ পুলিশ ক্যাম্প, বিজয়নগর উপজেলার চম্পনগর পুলিশ ক্যাম্প, জেলা পুলিশ লাইন্সে ৪টি এবং পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে একটিসহ মোট ২৭টি এলএমজি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে।
এসব নিরাপত্তা পোস্টে আধুনিক ও ভারি অস্ত্রসহ প্রশিক্ষিত পুলিশ সদস্যসের নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি থানা, পুলিশ ফাঁড়ি, তদন্ত কেন্দ্র ও পুলিশ ক্যাম্পে ইতোমধ্যেই জনবল বৃদ্ধিসহ পর্যাপ্ত অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করা হয়েছে। দুষ্কৃতিকারীরা যেন কোন পুলিশ স্থাপনায় হামলা বা সহিংস ঘটনা ঘটাতে না পারে সেজন্য ঊর্ধ্বতন অফিসাররা নিয়মিত মনিটরিং করছেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মো. রইছ উদ্দিন বলেন, পরবর্তী নির্দেশ দেয়া না পর্যন্ত থানা, পুলিশ ফাঁড়ি, তদন্ত কেন্দ্র ও পুলিশ ক্যাম্পগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহাল থাকবে। এসব পুলিশি স্থাপনাগুলোতে বালির বস্তা ফেলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। প্রশিক্ষিত পুলিশ অফিসার নিয়োগসহ লোকবল বৃদ্ধি করা হয়েছে ও তাদেরকে আধুনিক ও ভারি অস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
সিলেটের সকল থানা ও পুলিশ ফাঁড়িতে নিরাপত্তা জোরদার
সিলেট জেলার সকল থানা, ফাঁড়ি ও স্থাপনায় বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বসানো হয়েছে এলএমজি পোস্ট। সেই সাথে ঝুঁকি বিবেচনায় প্রতিটি থানায় ৩০ থেকে ৫০ জন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
যে কোন ধরণের অনাকাঙ্খিত ঘটনারোধে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনায় এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গেল কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে একটি গোষ্ঠী। সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে তারা। ভাঙচুর ও আগুন দিয়ে রাষ্ট্রীয় ও ব্যক্তিমালিকানাধীন সম্পদ নষ্ট করেছে।
এই অবস্থায় সিলেট মহানগর পুলিশের আওতাধীন ৬ থানা, সবক’টি ফাঁড়ি ও গুরুত্বপূর্ণ সকল স্থাপনায় বিশেষ নিরাপত্তা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি স্থাপনায় বালু ও মাটি দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে এলএমজি পোস্ট। প্রতিটি পোস্টে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বও পালন করছেন।
সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ জানান, এসএমপির সকল থানা, ফাঁড়ি ও স্থাপনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রতিটি স্থাপনায় এলএমজি পোস্ট বসানো হয়েছে। ৬ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত থেকে এই পোস্টগুলো বসানোর কাজ শুরু হয়। ইতোমধ্যে সকল স্থাপনায় এলএমজি পোস্ট বসানোর কাজ শেষ হয়েছে।
তিনি জানান, শুধু থানা ও ফাঁড়ি নয়, সরকারি সব স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বাড়তি ফোর্স তৈরি রাখা হয়েছে। কেউ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করলে কঠোর হাতে তা দমন করা হবে।
এদিকে সিলেট জেলার ১১ থানাতেও এলএমজি পোস্ট বসানোর কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার ফরিদ উদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যেই সব থানায় এলএমজি সরবরাহ করা হয়েছে। এ ছাড়া ঝুঁকির মাত্রা বিবেচনায় প্রতিটি থানায় অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে।’
৩ বছর আগে
চট্টগ্রামে বড়দিন ঘিরে নানা আয়োজন, নিরাপত্তা জোরদার
খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন উপলক্ষে চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় ১৭ গির্জায় নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
৩ বছর আগে
সরকারি দায়িত্ব পালনকারীদের নিরাপত্তা জোরদারের দাবি ফরেন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের
সরকারি দায়িত্ব পালনরত সবার যথাযথ নিরাপত্তা জোরদার করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএসএ)।
৪ বছর আগে