কষ্টিপাথর
পঞ্চগড় সীমান্তে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
পঞ্চগড়ের বড়শশী সীমান্তে মূর্তিসহ পাঁচটি কষ্টিপাথর উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শনিবার (৮ এপ্রিল) গভীর রাতে বোদা উপজেলার বড়শশী ইউনিয়নের বলরামপুর গ্রামের একটি সুপারি বাগান থেকে এসব পাথর উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২টি কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
নীলফামারী-৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আসাদুজ্জামান হাকিম জানান, চোরাকারবারিরা কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ পাথরগুলো ফেলে পালিয়ে যায়। এছাড়া দুইটি কষ্টিপাথরের মূর্তি ও তিনটি কষ্টিপাথর উদ্ধার করা হলেও পাচারকারী কাউকে আটক করা যায়নি।
তিনি আরও জানান, যার আনুমানিক সিজার মূল্য প্রায় ৩৪ লাখ টাকা।
রবিবার (৯ এপ্রিল) বিকালে গণমাধ্যমে পাঠানো নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে মাটির নিচ থেকে পিতলের গণেশ মূর্তি উদ্ধার
ধামইরহাটে ৩৫ কোটি টাকা মূল্যে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
দিনাজপুরে ৪৬ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর উদ্ধার
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ৪৬ কেজি ওজনের একটি কষ্টিপাথর উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলার ৩নং সিংড়া ইউনিয়নের কুচরপাড়া গ্রামের কবরস্থান থেকে পাথরটি উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
জানা যায়, ঘোড়াঘাট উপজেলার ৩নং সিংড়া ইউনিয়নের কুচরপাড়া গ্রামে কবরস্থানের উঁচু-নিচু মাটি সমান্তরাল করার সময় কষ্টিপাথরটি পাওয়া গেছে।
ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মখর্তা (ওসি) আবু হাসান কবির জানান, খবর পেয়ে পাথরটি জব্দ করেছেন উপপরিদর্শক অসীম কুমার যাদব।
তবে পাথরটি আসল কষ্টিপাথর কিনা তা তারা পরীক্ষা করাবেন বলে জানান ওসি।
আরও পড়ুন: ধামইরহাটে ৩৫ কোটি টাকা মূল্যে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২টি কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
ধামইরহাটে ৩৫ কোটি টাকা মূল্যে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
নওগাঁর ধামইরহাটে পুকুর খননের সময় প্রায় ৩৫ কোটি টাকা মূল্যের একটি কষ্টিপাথরের নারায়ণ মূর্তি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ধামইরহাট উপজেলার উমার ইউনিয়নের কুলফৎপুর গ্রাম থেকে মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে ভেকু মেশিন দিয়ে পুকুর খননকালে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়।
এছাড়া প্রাচীন মূর্তিটি আদালতের মাধ্যমে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় কষ্টিপাথরের ২টি শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি উদ্ধার
ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, চাঁনকুড়ি গ্রামের মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে উমার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহেদুল ইসলাম হেলাল কুলফৎপুর গ্রামের মাঠে নিজ পুকুর সংস্কার করেন।
এ সময় মঙ্গলবার রাতে কষ্টিপাথরের মূর্তিটি দেখতে পান। তাৎক্ষণিক তিনি পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ মূর্তিটি উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নেয়।
তিনি আরও বলেন, ৪৫ কেজি ৭০০ গ্রাম ওজনের মূর্তিটির দৈর্ঘ্য ৩৭ ইঞ্চি এবং প্রস্থ ১৫ ইঞ্চি। যার আনুমানিক মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।
ধারণা করা হচ্ছে, অতি প্রাচীন এ মূর্তিটি হিন্দু সম্প্রদায়ের দেবতা ছিল। এ ব্যাপারে পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পঞ্চগড় সীমান্ত থেকে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
দুই লাখ টাকা মূল্যের কষ্টিপাথর জব্দ, আটক ১
পঞ্চগড় সীমান্ত থেকে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
পঞ্চগড়ের নালাগঞ্জ সীমান্ত থেকে কষ্টিপাথরের একটি বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে বর্ডার গাড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শুক্রবার মধ্যরাতে সীমান্তের মেইন পিলার থেকে টোকাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের টহলরত সদস্যরা মূর্তিটি উদ্ধার করে। তবে এসময় চোরাকারবারীদের কাউকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।
পরে শনিবার রাতে মূর্তিটি পরীক্ষার জন্য ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নে পাঠানো হয়েছিল।
মূর্তিটি কষ্টিপাথরের বলে নিশ্চিত করেছেন বিজিবি। এছাড়া পাচারের উদ্দেশ্যে মূর্তিটি সীমান্ত এলাকায় আনা হয়েছে বলে ধারণা করছেন বিজিবি।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় কষ্টিপাথরের ২টি শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি উদ্ধার
টোকাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের হাবিলদার মো. শফিকুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আসাদুজ্জামান হাকিমের পরিকল্পনায় জেলার সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের নালাগঞ্জ সীমান্তের ৫০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে ৯৫ দশমিক ৮০০ কেজি ওজনের একটি কষ্টিপাথরের মূর্তি। যার দৈঘ্য ৪৬ ইঞ্চি প্রস্থ ২০ ইঞ্চি উপরের অংশে পুরুত্ব দুই ইঞ্চি মাঝের অংশে ছয় ইঞ্চি এবং নিচের অংশে পাঁচ দশমিক ছয় ইঞ্চি। এটি মালিকবিহীন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এর সিজার মূল্য ৯৫ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
বিজিবির টহলদলের উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাকারবারিরা মূর্তিটি ফেলে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি।
নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আসাদুজ্জামান হাকিম বলেন, মূল্যবান এই কষ্টিপাথরের মূর্তিটির আনুমানিক মূল্য কোটি টাকারও বেশি। দুর্লভ এই মূর্তিটি কোন জাদুঘরে রাখা যেতে পারে।
সীমান্তে বিজিবির অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন:প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে কষ্টিপাথরের ১১ মূর্তি দিল বিজিবি
নীলফামারীতে কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথর উদ্ধার
দুই লাখ টাকা মূল্যের কষ্টিপাথর জব্দ, আটক ১
পঞ্চগড়ে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে গ্রেপ্তারের সময় তার কাছ থেকে একটি দুই লাখ টাকা মূল্যের কষ্টি পাথর জব্দ হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ।
আটক হাসিবুল ইসলাম জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের গিতালগছ গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
বুধবার (১২ অক্টোবর) সকালে আটক হাসিবুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করে তাকেসহ পাথরটি আদালতে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: নীলফামারীতে কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথর উদ্ধার
পুলিশ জানায়, একটি কষ্টিপাথর ভারতে পাচার করা হবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তেঁতুলিয়া থানা পুলিশ ভজনপুর ইউনিয়নের গিতালগছ এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানে গিতালগছ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে হাসিবুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ সময় তার হাতে থাকা একটি ব্যাগের ভেতর খবরের কাগজে মোড়ানো কষ্টিপাথরটি জব্দ করা হয়।
কষ্টি পাথরটির ওজন ৭৬৫ গ্রাম। এর অনুমানিক বাজার মূল্য দুই লাখ টাকা বলে জানিয়েছেন পুলিশ।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হাসিবুলের বিরুদ্ধে কষ্টিপাথর ভারতে পাচারের উদ্দেশে নিজ দখলে রাখার দায়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫ (বি) এর ১ (এ) ধারায় মামলা করা হয়েছে।
পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় কষ্টিপাথরের ২টি শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি উদ্ধার
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে কষ্টিপাথরের ১১ মূর্তি দিল বিজিবি
নওগাঁয় কষ্টিপাথরের ২টি শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি উদ্ধার
নওগাঁর মান্দায় ১৬৬ কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের দুটি শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। উপজেলার কৃত্তলি গ্রামের ইব্রাহিম মিয়া ও কাদেরের বাড়ির ভেতরে থেকে বুধবার রাতে মূর্তি দুটি উদ্ধার করে নওগাঁর ১৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন।
তবে এই ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।
পলাতকরা হলেন- একই গ্রামের তাহের উদ্দিনের ছেলে ইব্রাহিম মিয়া ও মৃত আহাম্মদ আলীর ছেলে কাদের।
আরও পড়ুন: প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরে কষ্টিপাথরের ১১ মূর্তি দিল বিজিবি
বৃহস্পতিবার দুপুরে নওগাঁর ১৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান নেতৃত্বে মান্দার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আবু বক্কর সিদ্দিক ও মান্দা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলে এলাহীর সমন্বয়ে টাস্কফোর্স দল ইব্রাহিম মিয়া ও কাদেরের বাড়িতে পৃথক অভিযান চালানো হয়। এই সময় ইব্রাহিম মিয়ার ঘরের রান্না ঘর থেকে ১১০ কেজি এবং কাদেরের ঘর থেকে ৫৬ কেজি ওজনের দু’টি কষ্টিপাথরের শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য এক কোটি ৬৬ লাখ টাকা।
উদ্ধারকৃত কষ্টিপাথরের শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি দু’টি দেশের বাইরে পাচারের উদ্দেশ্যে রাখা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে বলে বিজ্ঞেপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: নীলফামারীতে কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথর উদ্ধার
এ ছাড়া অভিযান পরিচালনার সময় বিজির উপস্থিতি টের পেয়ে পাচারকারীরা মূর্তিগুলো ফেলে পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় মান্দা থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করেছে বিজিবি।
নীলফামারীতে কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথর উদ্ধার
নীলফামারীর সৈয়দপুরে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথরে তৈরি শিল্পকর্মের ভাঙা অংশ জব্দসহ এক চোরাকারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
নওগাঁয় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টিপাথরের ৪টি মূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় চোরাচালান বিরোধী টাস্কফোর্সের অভিযানে চারটি কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি)।