ফায়ার সার্ভিস
মানিকগঞ্জে কালীমন্দিরে আগুন, খতিয়ে দেখছে ফায়ার সার্ভিস
মানিকগঞ্জে একটি কালীমন্দিরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মন্দিরের কয়েকটি প্রতিমা ও ঘর পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনী, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বুধবার (২৭ মে) ভোর রাতে উপজেলার সদরপুর ঘোনা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
তবে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত কিভাবে হয়েছে— সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে ফায়ার সার্ভিস।
জানা গেছে, সদর উপজেলার সদরপুর ঘোনা এলাকার কালীমন্দিরে আজ (বুধবার) ভোরে এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সকালে মানিকগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
সরজমিনে দেখা গেছে, আগুনে বিভিন্ন প্রতিমা পুড়ে গেছে। মন্দিরের ভেতরে আগুন পুরোপুরি নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ করেছেন। ঘটনা তদন্তে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে কাজ করছেন।
স্থানীয়রা জানান, আজ (বুধবার) ভোরে আধাপাকা ঘরে কালীমন্দিরে আগুন জ্বলতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে সকাল ১০টার দিকে মানিকগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এরই মধ্যে মন্দিরে বেশ কয়েকটি প্রতিমা ও মন্দিরের ঘর পুড়ে যায়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে আগুনে ১০ লাখ টাকার মালামাল ছাই, আহত ১০
১৯০ দিন আগে
আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় ফায়ার সার্ভিস কর্মীর মৃত্যু
রাজধানীর সচিবালয়ে লাগা ভয়াবহ আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় আহত ফায়ার সার্ভিস কর্মী মো. সোহানুর জামান নয়ন মারা গেছেন। দুর্ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি।
নিহত ফায়ার সার্ভিস কর্মীর রংপুরের মিঠাপুকুর থানার আটপনিয়া গ্রামের আক্তারুজ্জামানের ছেলে। তার মূল কর্মস্থল ছিল সিলেটের বিশ্বনাথ ফায়ার স্টেশন। তিনি তেজগাঁও ফায়ার স্টেশনে সংযুক্ত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম।
এর আগে বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে ট্রাকের ধাক্কায় সোহানুর জামান নয়ন গুরুতর আহত হন। পানির পাইপ কাঁধে নিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় একটি দ্রুতগতির ট্রাক তাকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়।
ঘটনার পর গণপূর্ত ভবনের সামনে দিয়ে ট্রাকটি পালিয়ে যাওয়ার সময় এর চালককে আটক করেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, ট্রাকটি দ্রুত গতিতে পালিয়ে যাচ্ছিল। এসময় সামনে গিয়ে ব্যারিকেড দেন তারা। তখন চালক ট্রাক থামান। পরে তাকে মোটরসাইকেলে করে তুলে নিয়ে এসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে হস্তান্তর করেন শিক্ষার্থীরা। এসময় উত্তেজিত জনতা চালককে মারতে উদ্যত হলে সেনাসদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
এর আগে রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। প্রথমে সচিবালয়ে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটটি রাত ১টা ৫৪ মিনিট থেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করে। এরপর তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় পর্যায়ক্রমে ১৮ ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৫মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
আরও পড়ুন: সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে, নিহত ১
৩৪৪ দিন আগে
খুলনায় কার্গোডুবির ঘটনায় আরও ১ জনের লাশ উদ্ধার
খুলনার রূপসা নদীতে ডুবে যাওয়া কার্গো জাহাজের পাশে থেকে আরও একজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নৌ-বাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিসের ডুবরি দলের চেষ্টায় লাশটি উদ্ধার করা হয়।
আরও পগুন: ঠাকুরগাঁওয়ে নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
উদ্ধার করা লাশটি জাহাজের বাবুর্চি আবুল কালামের বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। নিহত আবুল কালামের গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটে।
এর আগে ৭ এপ্রিল (রবিবার) দুপুরে রূপসা নদীতে রেল সেতুর ৭৩ নম্বর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ১ হাজার ১৪০ মেট্রিকটন টিএসপি সারবোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবে যায়। এতে কার্গো জাহাজের ২ জন নিখোঁজ হন।
জাহাজের ইঞ্জিনের দায়িত্বে থাকা মো. রাজিব বলেন, ইঞ্জিন হঠাৎ করে বিকল হয়ে যায়। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জাহাজটি পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। আমাদের দুইজন নিখোঁজ রয়েছেন।
কার্গো জাহাজের মাস্টার মো. শহীদুল্লাহ জানান, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কার্গো জাহাজটি রেল সেতুর পিলারে ধাক্কা লাগে। এতে দ্রুত কার্গো জাহাজটি ডুবে যায়। কার্গো জাহাজে থাকা ১৩ জনের মধ্যে ১১ জন সাতরে তীরে উঠতে সক্ষম হয়। কার্গোর বাবুর্চি আবুল কালাম ও গ্রিজার সাখায়েত মুন্সি নিখোঁজ হয়।
তিনি জানান, টি এল এন-১ নামের কার্গো জাহাজে মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকা থেকে ১ হাজার ১৪০ টন টিএসপি সার বোঝাই করে তারা নওয়াপাড়ার উদ্দেশে যাওয়ার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পগুন: ফেনীতে চুরির অভিযোগে মাকে বেঁধে ছেলেকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগৎ
রাজশাহীতে ট্রলির ধাক্কায় নিহত ১
৫৯৯ দিন আগে
ধানমন্ডির দুটি বহুতল ভবনকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' ঘোষণা
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স (এফএসসিডি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) যৌথ অভিযানে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার দুটি বহুতল ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এছাড়া ফায়ার লাইসেন্স না নেওয়ায় এবং ফায়ার লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করায় চারটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৬ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সোমবার বিকেলে ডিএসসিসির নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। ভবন দুটির একটি জিগাতলার কেয়ারি ক্রিসেন্ট বিল্ডিং এবং অপরটি সাত মসজিদ রোডের রূপায়ন জেড আর প্লাজা।
অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালত অগ্নিনিরাপত্তা না থাকায় কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবন সিলগালা এবং একই কারণে 'ভিসা ওয়ার্ল্ডওয়াইড' নামে একটি ছাত্র পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
এছাড়া রূপায়ন জেডআর প্লাজার ভেতরে বুফে লাউঞ্জ ও বুফে প্যারাডাইস রেস্টুরেন্টকে লাইসেন্সের শর্ত না মানায় ১ লাখ টাকা করে এবং অগ্নিনির্বাপণের লাইসেন্স না পাওয়ায় একই ভবনের ভেতরে থাকা বুফে এম্পায়ার রেস্টুরেন্টকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে এস আলম সুগার মিলে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ৮ ইউনিট
এছাড়া অগ্নি প্রতিরোধ ও নির্বাপণ আইন ২০০৩ অনুযায়ী যথাযথ অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় ভবন দুটিকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' ঘোষণা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পক্ষ থেকে ভবন দুটিতে 'ঝুঁকিপূর্ণ' ব্যানার লাগানো হয়। ভবন দুটির অধিকাংশ রেস্টুরেন্ট, শোরুম ও অফিস খালি পড়ে আছে।
অভিযানে ঢাকা-২ এর জোন কমান্ডার মো. তানহারুল ইসলাম, ওই এলাকার ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর মো. গোলাম মোস্তফাসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে হতাহতদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ কেন নয়: হাইকোর্ট
৬৪০ দিন আগে
বেইলি রোডের ভবনে কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের (এফএসসিডি) মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বলেছেন, রাজধানীর বেইলি রোডের ভবনটিতে কোনো অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না।
শুক্রবার বিকেলে পুড়ে যাওয়া ‘গ্রিন কোজি কটেজ শপিং মল’ নামে ভবনটির সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার রাতে ওই ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু এবং কয়েক ডজন লোক আহত হয়েছেন।
এফএসসিডি ডিজি বলেন, ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। পুরো ভবনে কেবল একটি ছোট সিঁড়ি ছিল। রুটিন মনিটরিংয়ের অংশ হিসেবে ভবন মালিকদের আগে ফায়ার সার্ভিস তিনটি নোটিশ জারি করেছিল বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন : বেইলি রোড ট্র্যাজেডি: প্রিয়ন্তীর স্বপ্ন পুড়ে ছাই
ডিজি মাইন উদ্দিন আরও জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় যে রুমে সবাই আশ্রয় নিয়েছিল, তাতে কোনো জানালা ছিল না।
এর আগে এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বহুতল ভবনটিতে কোনো ফায়ার এক্সিট নেই।
সাততলা বাণিজ্যিক ভবনটিতে যা যা আছে-
ভবনের প্রথম তলায় গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ারের দোকান, মোবাইল শোরুম এবং চায়ের স্টল ‘চা চুমুক’ যেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানা গেছে।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ছিল জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট ‘কাচ্চি ভাই’ এবং পোশাকের শোরুম ‘ইলিয়েন’।
চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় ছিল যথাক্রমে ‘খানাস’, ‘ফুকো’ ও ‘পিজ্জা ইন’।
ষষ্ঠ ও সপ্তম তলায় ছিল ‘জাসদি’, ‘স্ট্রিট ওভেন’ ও ‘অ্যামব্রোসিয়া’।
শুক্রবার সকালে আগুনের একটি ভিডিও ক্লিপে দেখা যায়, আগুন নিচতলার একটি দোকান থেকে ছড়িয়ে পড়ে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
এ অগ্নি দুর্ঘটনায় অন্তত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং কয়েক ডজন মানুষ হাসপাতালের বিছানায় লড়াই করছে।
আরও পড়ুন : বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ড: বুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
৬৪৩ দিন আগে
৩৬ ঘন্টায় ৪ টি অগ্নিসংযোগ: ফায়ার সার্ভিস
মঙ্গলবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত ৩৬ ঘণ্টায় অন্তত চারটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের (মিডিয়া সেল) গুদাম পরিদর্শক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, সোমবার ও মঙ্গলবার ভোরে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে তিনটি বাস ও একটি ট্রেনের তিনটি বগিতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
এছাড়া রাজধানীর তেজগাঁও রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের তিনটি বগি পুড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: ২ দিনব্যাপী বাংলাদেশ ও ভারতের নৌ-সচিব পর্যায়ের সভা শুরু
বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল চলাকালে মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে তিনটি বাসে আগুন দেওয়া হয়।
গত ২৮ অক্টোবর থেকে মঙ্গলবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত মোট ২৮৪টি অগ্নিসংযোগের খবর পেয়েছিল ফায়ার সার্ভিস।
হামলায় ২৮০টি যানবাহন ও ১৫টি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এর মধ্যে বাস ১৭৫টি, ট্রাক ৪৫টি, কাভার্ডভ্যান ২৩টি, মোটরসাইকেল ৮টি ও অন্যান্য ২৮টি যানবাহনে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
আরও পড়ুন: ১১৩ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা
আবারও হিলি দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
৭১৬ দিন আগে
২৪ ঘণ্টায় ৩টি গাড়ি পুড়েছে: ফায়ার সার্ভিস
আজ বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩টি গাড়ি পোড়ানোর ঘটনা রেকর্ড করেছে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেলের উপ-পরিচালক শাহজাহান শিকদার জানান, ঢাকায় একটি বাসে আগুন দেওয়া এবং গাইবান্ধা ও শেরপুরে একটি করে ট্রাক পোড়ানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, আগুন নেভানোর কাজে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের ২৫ জন সদস্য নিয়োজিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: অক্টোবরের শেষ থেকে হরতাল-অবরোধে ২৫৩টি অগ্নিসংযোগের খবর পাওয়া গেছে: ফায়ার সার্ভিস
২৮ অক্টোবর থেকে ৬ ডিসেম্বর সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৫৬টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে অবরোধ ও হরতাল চলাকালে ২৫০টি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এসব ঘটনায় ১৫৫টি বাস, ৪৩টি ট্রাক, ২১টি কাভার্ডভ্যান, ৮টি মোটরসাইকেল ও ২৩টি অন্যান্য যানবাহন পোড়ানো হয়। ১৫টি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাঙচুর করা হয়েছে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ৩ দিনে ১১টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে: ফায়ার সার্ভিস
৭২৯ দিন আগে
অক্টোবরের শেষ থেকে হরতাল-অবরোধে ২৫৩টি অগ্নিসংযোগের খবর পাওয়া গেছে: ফায়ার সার্ভিস
অক্টোবরের শেষ থেকে বিএনপি, জামায়াত ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা অবরোধ ও হরতাল চলাকালে মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ২৫৩টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।
বিরোধী দলগুলোর ডাকা সর্বশেষ সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধের দ্বিতীয় দিন সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত একটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ৩ দিনে ১১টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে: ফায়ার সার্ভিস
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের মিডিয়া সেলের উপ-সহকারী পরিচালক শাহজাহান সিকদার জানান, সোমবার দুপুর ২টা ২৩ মিনিটে ঢাকার গুলিস্তান এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিটের ১০ জন সদস্য আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন।
উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিলের প্রতিবাদে বুধবার সকাল থেকে সারা দেশে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলো।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘন্টায় ফায়ার সার্ভিসের ৮টি অগ্নিকাণ্ডের রেকর্ড
৭৩০ দিন আগে
৩ দিনে ১১টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে: ফায়ার সার্ভিস
৩০ নভেম্বর সকাল ৬টা থেকে রবিবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা পর্যন্ত ১১টি গণপরিবহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের গণমাধ্যম শাখার উপপরিচালক শাহজাহান শিকদার জানান, অগ্নিসংযোগের শিকার যানবাহনসমূহের মধ্যে ঢাকায় চারটি, গাজীপুরে পাঁচটি এবং সিলেট ও দিনাজপুর জেলায় একটি করে গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া তিনটি কাভার্ড ভ্যান, পাঁচটি বাস ও তিনটি ট্রাকে আগুন দেওয়া হয়।
ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা বলেন, এই সময়ের মধ্যে ১৯টি ফায়ার ফাইটিং ইউনিটের মোট ৯৬ জন সদস্য আগুন নেভানোর কাজে নিয়োজিত ছিলেন।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, ২৮ অক্টোবর থেকে অবরোধ ও হরতাল চলাকালে এ পর্যন্ত ২৪৪টি যানবাহন ও প্রতিষ্ঠানে আগুন দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৫ ঘণ্টায় ১১ অগ্নিকাণ্ড, পুড়েছে ১২টি যানবাহন: ফায়ার সার্ভিস
ঢাকার মধ্যে মিরপুরে অক্টোবরে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে: ফায়ার সার্ভিস
নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি দুর্ঘটনা: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪
৭৩২ দিন আগে
২৪ ঘন্টায় ফায়ার সার্ভিসের ৮টি অগ্নিকাণ্ডের রেকর্ড
বিএনপি ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা ২৪ ঘণ্টার অবরোধ চলাকালে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত আটটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের গণমাধ্যশ শাখার উপ-পরিচালক শাহজাহান শিকদার জানান, ঢাকার মিরপুর, যাত্রাবাড়ী ও হাজারীবাগ এলাকায় দুর্বৃত্তরা মোট আটটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে ২৪ ঘণ্টার অবরোধ চলাকালে বাসে আগুন
এ সময় পাঁচটি বাস, দুটি ট্রাক ও একটি কন্টেইনার ট্রাক পুড়ে যায়।
ঢাকা শহর, রাজশাহী, বগুড়া ও কুমিল্লায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা আরও জানান, এ সময় ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিটের ৬৮ জন সদস্য আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত ছিলেন।
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৮ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত অবরোধ ও হরতাল চলাকালে ২৩৬টি যানবাহন ও স্থাপনায় আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় দাঁড়িয়ে থাকা ৩টি বাসে আগুন
৭৩৫ দিন আগে