মার্কেট
চাঁদপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড: ২৫ দোকান ভস্মীভূত, আহত ২০
চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার ভিংগুলিয়া এলাকায় একটি মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডে ২৫টি দোকান পুড়ে গেছে। এ সময় আগুন নেভানোর চেষ্টায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
সোমবার (৩ মার্চ) দিবাগত রাতে ভিংগুলিয়া এলাকায় কে ভি এন হাই স্কুলের সামনের মার্কেটে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এত সময় মুদি দোকান, রেস্তোরাঁ, সেলুন ও কাঠের দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ওমর ফারুক ইউএনবিকে বলেন, ‘দোকানে রোজা ও ঈদকে সামনে রেখে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল ছিল। টাকা পয়সাও ছিলো। আগুনে সবই শেষ। অন্য ব্যবসায়ীদেরও একই অবস্থা।’
তিনি বলেন, ‘মার্কেটের দোকানগুলো টিনশেডের তৈরি, তাই আগুন দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।’
এ ঘটনায় প্রায় ৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন এই ব্যবসায়ী।
আরও পড়ুন: মতলব বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৫ দোকান ভস্মীভূত, আহত ১৫
হাইমচর ফায়ার স্টেশন অফিসার রতন শেখের নেতৃত্বে হাইমচর ফায়ার স্টেশনের ফাইটাররা দ্রুত ঘটনা স্থলে পৌঁছে দেড় ঘণ্টার চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
রতন শেখ ইউএনবিকে বলেন, ‘আগুনের সুত্রপাত কীভাবে, তা এখনও জানা যায়নি। তবে ফারুকসহ অন্য ব্যবসায়ীদের ধারণা, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে।
১৩ দিন আগে
নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাজধানীর নীলক্ষেত এলাকার গাউসুল আজম মার্কেটে লাগা আগুন এক ঘণ্টার মধ্যে নিয়ন্ত্রণে এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্রে জানা গেছে, শনিবার (২ মার্চ) বিকাল ৪টা ৩৬ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত হয়।
আরও পড়ুন: বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন ছিল বেইলি রোডের আগুনে নিহত বৃষ্টির
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দু’টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে বিকাল ৫টা ৩৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে এবং এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় মোদির শোক
৩৮০ দিন আগে
গাজীপুরে মার্কেটের গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গাজীপুরের টঙ্গীতে আগুনে পুড়ে গেছে একটি মার্কেটের কয়েকটি গোডাউনের মালামাল। ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট দুঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে আগুন।
বুধবার(২৮ ফেব্রুয়ারি)ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে আগুন লাগে।
স্থানীয়রা জানায়, টঙ্গী বাজারের মিতালী ম্যানসনে ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে আগুন লাগে। ভবনটির পাঁচ তলা ভবনে আগুন লাগে। পরে আগুন তিনতলা ও চারতলায় ছড়িয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন: রাজধানীর উত্তর বাড্ডায় করাতকলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, খবর পেয়ে টঙ্গী ও আশপাশের ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে সকাল সাড়ে ৭টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। কোনো হতাহতের খবরও পাওয়া যায়নি বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: শেরপুর আগুনে পুড়ে দাদি-নাতির মৃত্যু
৩৮৪ দিন আগে
বিয়ের শাড়ি, লেহেঙ্গা ঢাকার যেখানে পাবেন: বধূ সাজের সেরা গন্তব্য
বিয়ে মানেই একজন নারীর অনন্যা হয়ে ওঠার সাতকাহন। অলঙ্কার ও বস্ত্রের আভরণ অন্দরমহলের দেবীকে যেন উজাড় করে তুলে ধরে সুন্দরের পূজারিদের সামনে। পরিচ্ছেদের আড়ম্বরে যেখানে সম্ভ্রম ও মর্যাদার চিরমুক্তি, সেখানে প্রত্যাশিত দিনটির মধ্যমণি হয়ে থাকে সেই পোশাকটি।
সেই সূত্রে, বাংলা ভূ-খন্ডের কারিগররা যুগ যুগ ধরে ঐশ্বর্যমন্ডিত করেছেন ঐতিহ্যবাহী পোশাক শাড়িকে। সময় বিবর্তনে বিশ্বায়নের প্রভাবে এখন বউ সাজে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা। বিগত তিন দশকে শুধুমাত্র এই বিয়ের সজ্জাকে ঘিরেই অনেকটা সমৃদ্ধ হয়েছে পোশাক শিল্প। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হাল ফ্যাশনে ভর করে ব্র্যান্ডে রূপ নিয়েছে বেশ কিছু যুগান্তকারী উদ্যোগ। এর পরিপ্রেক্ষিতে, চলুন, দেখে নেয়া যাক- বিয়ের শাড়ি ও লেহেঙ্গার জন্য ঢাকার সেরা কয়েকটি মার্কেট ও ব্র্যান্ড।
বিয়ের শাড়ি ও লেহেঙ্গার জন্য ঢাকার সেরা ১০টি মার্কেট ও ব্র্যান্ড
মিরপুর বেনারসি পল্লী
শাড়ি শব্দটির সঙ্গে সবচেয়ে পরিচিত বিশেষণটি হলো বেনারসি। আর ঢাকার মিরপুরস্থ বেনারসি পল্লীর ঠিকানা আলাদা করে মনে রাখা দরকার হয় না। বহু বছর ধরে অনেকটা পরিপূরক শব্দের মতই যেন লেগে আছে ঢাকাবাসীর মুখে।
মিরপুর ১০-এ অবস্থিত এই মার্কেটের প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৯৫ সাল। বেনারসির পাশাপাশি এখানে সবচেয়ে আকর্ষণীয় কাতান ও সিল্ক। এখানে সব মিলিয়ে শাড়ির দোকানের সংখ্যা প্রায় ২০০ টি।
অন্যান্য শাড়ির মধ্যে আছে ঢাকাই মসলিন, জামদানি, টাঙ্গাইল তাঁত, রাজশাহী সিল্ক, টাঙ্গাইল হাফ সিল্ক, কাটা শাড়ি, ও জর্জেট। প্রতিটি শাড়িতেই রয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া। পরিণত রং, হাল্কা ওজন, আর ন্যায্য দামের কারণে উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নমধ্যবিত্ত সবারই ভীড় হয় এখানে। বধূ সাজসজ্জায় শাড়ির জন্য প্রথম পছন্দ মিরপুরের এই বেনারসি পল্লী।
আরও পড়ুন: নতুন পোশাক কেনার আসক্তি কমানোর উপায়
ধানমণ্ডি হকার্স মার্কেট
মধ্যবিত্ত রাজধানীবাসীর সাধ্যের মধ্যে উপযুক্ত গন্তব্য হচ্ছে ধানমণ্ডির হকার্স মার্কেট। গাউছিয়া মার্কেটের উল্টো পাশে অবস্থিত এই মার্কেটে প্রচুর দোকান থাকায় একসঙ্গে অনেক সংগ্রহ থেকে পছন্দ করা যায়।
ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল ও জামদানি শাড়ির প্রসিদ্ধ দোকান তো আছেই। সেই সঙ্গে মসলিন, নেটশাড়ি, পার্টি শাড়ি, অলগেঞ্জ, পার্টি লেহেঙ্গা, ফ্লোরাল প্রিন্ট, ও টিশ্যুসহ বাহারি রকমের শাড়ি আকৃষ্ট করে ক্রেতাদের। কাতানের মধ্যে রয়েছে মন্থানের কাতান, বেনারসি কাতান, ভেলোর কাতান, ও বেলগা কাতান।
আরও পড়ুন: শীতে ছেলেদের ত্বকের যত্ন
নিউ মার্কেট
কেনাকাটা যখন বিয়ের জন্য তখন নিউ মার্কেটে অবশ্যই একবার ঘুরে আসা উচিত। আজিমপুরের উত্তরাংশের এই বিশাল মার্কেটটি স্থাপিত হয়েছিলো ১৯৫৪ সালে।
সেই শুরু থেকেই সংসারের নিত্য প্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের সংগ্রহ থাকার কারণে সবার কাছে এক নামে পরিচিত এই পুরনো মার্কেটটি। আর তাই শুধু শাড়ির জন্যই নয়, বিয়েতে দরকারি যাবতীয় জিনিসপত্রের জন্যও আসতে হবে এখানে।
এখানে কেনাকাটায় সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্য এবং স্বাধীনভাবে দর কষাকষির সুযোগ। বড় বড় শপিং মলের হাজার টাকার পণ্যও মাত্র কয়েকশো টাকাতেই কেনা সম্ভব এখান থেকে। এছাড়া এখানকার বেশ কিছু ব্যবসায়ী অনেক বছর ধরে কাপড় বিক্রি করে আসছেন। ফলশ্রুতিতে, এখানে দীর্ঘ মেয়াদী ক্রেতা-বিক্রেতা সুসম্পর্ক দেখা যায়।
বেইলি রোড
দীর্ঘ ২৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে গড়ে ওঠা শতাধিক শাড়ির দোকান বেইলি রোডকে শাড়ির বিশাল বাজারে পরিণত করেছে। এখানে পরিধেয় যেমন বাহারি, দামটাও তেমন মেলানো মেশানো।
বেইলি রোডের আশপাশ সহ দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ক্রেতারা আসেন প্রধানত টাঙ্গাইলের তাঁত ও ঢাকাই জামদানির টানে। তবে মিরপুর, কুমিল্লা, ডেমরা, সিরাজগঞ্জ, ও পাবনাসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তাঁতের শাড়িও এখানে পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: প্যারিস ফ্যাশন উইক: বেলা হাদিদের শরীরে জাদুকরী 'স্প্রে প্রিন্টেড' পোশাক
এছাড়া দোকানগুলোতে মসলিন, রাজশাহী সিল্ক, টাঙ্গাইলের সিল্ক, মিরপুরের কাতান, পাবনার কাতানের চাহিদাও আছে। জামদানি, বালুচুরি, সুতি, জুট কটন, জুট কাতান এবং হাফ সিল্কও কোন অংশে পিছিয়ে নেই।
বিদেশি শাড়ির মধ্যে দেখা যায় কাঞ্জিভরম, পঞ্চমকলি, শিফন, ক্র্যাফট, জর্জেট, অপেরা কাতান, কাঁঠাল কাতান, আলাপ কাতান, খাদি কাতান, ভোমকা কাতান। হাতের কাজ করা এবং ভেজিটেবল ডাই করা শাড়িও পাওয়া যায় এখানে।
জ্যোতি
১৯৯০ সাল থেকে শুরু হওয়া জ্যোতি মূলত রেডিমেড পরিধান বিক্রি করে থাকে। প্রথমে ভারতীয় শাড়ি, কামিজ এবং বধূ সজ্জার সরঞ্জাম নিয়ে নূর ম্যানশন শোরুমের মাধ্যমে এর কার্যক্রম শুরু হয়। পরবর্তীতে তারা তাদের বিয়ের সাজসজ্জায় দোপাট্টা যুক্ত করে।
তাদের বিশেষ পণ্যগুলো হলো বিয়ের শাড়ি, লেহেঙ্গা, এবং প্রসাধনী। ঢাকা শহর জুড়ে জ্যোতির মোট ১১টি শাখা রয়েছে।
আনজারা
২০১৪ সালে একটি অনলাইন শপ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় আনজারার। প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নওরীন ইমান ইরা এবং আবিরুল ইসলাম চৌধুরী। খুব ছোট থেকে ইরার ডিজাইনার হতে চাওয়ার স্বপ্নের ফসল এই আনজারা। আবির সম্পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠানটির অর্থায়ন এবং বিপণনের কাজটি দেখাশোনা করেছেন।
তাদের দক্ষতার জায়গা হচ্ছে লেহেঙ্গা, গাউন, শাররা, এবং ঘাররাসহ বিভিন্ন ধরনের বধূর পোশাকে।
আরও পড়ুন: লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ক্যাটস আইয়ের সঙ্গে টুর্যাগ অ্যাক্টিভের অংশীদারিত্ব
আনজারা এখন কেবল ইন্টারনেটেই সীমাবদ্ধ নেই। তাদের এখন ঢাকায় তিনটি শাখা, যার প্রত্যেকটিরই রয়েছে ভিন্ন শৈলীর পোশাক। প্রধান শাখাটি থেকেই মূলত বিয়ের পোশাক বিক্রি করা হয়। আর অন্য দুটিতে তোলা হয়েছে বিভিন্ন পার্টিতে পরিধানের পোশাক।
৪৮৪ দিন আগে
ডিএনসিসি`র মার্কেটের অবৈধ দোকানদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ডিএনসিসি মেয়র
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, ডিএনসিসি`র মার্কেটের অবৈধ দোকানদারদের তালিকা করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকালে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত মোহাম্মদপুর নতুন কাঁচা বাজারের (কৃষি মার্কেট) ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনুদানের চেক বিতরণ ও মার্কেট পুননির্মাণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আতিকুল ইসলাম বলেন, আসল কথা হলো কাওরান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল মার্কেট, রায়েরবাজার মার্কেটসহ ডিএনসিসি`র সব মার্কেটে বৈধ দোকানদারের পাশাপাশি অনেক অবৈধ দোকানদার রয়েছে। অবৈধ দোকানদাররাই নতুন আধুনিক ভবন নির্মাণ হোক এটা চান না।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসি মেয়রের সঙ্গে জাপানি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
তিনি আরও বলেন, আমি ডিএনসিসি`র কর্মকর্তাদের ও কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়েছি অবৈধ দোকানদারদের তালিকা তৈরি করতে। অবৈধ দোকানদারদের তালিকা করে দ্রুতই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া বৈধ দোকানদাররা কিন্তু নতুন ভবন নির্মাণে আপত্তি করবে না।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, কাওরানবাজারসহ কয়েকটি মার্কেটের অবস্থা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। অনেক মার্কেটের দেয়াল খসে পড়েছে। যেকোনো সময় ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। ব্যবসায়ীরা বলে দুর্ঘটনা ঘটে আমরা মারা যাবো তাও আমরা মার্কেট ছাড়বো না। এটা কোন কথা হলো না। তাহলে ক্রেতাদের ক্ষতি হলে সে দায় কে নেবে?
তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নত স্মার্ট মার্কেট প্রয়োজন। এই ধরনের জরাজীর্ণ মার্কেট স্মার্ট বাংলাদেশে থাকতে পারে না। আমরা চাই এ ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেটগুলো ভেঙে আধুনিক মার্কেট নির্মাণ করে দেবো। নতুন মার্কেট ভবন নির্মাণ মানে বরাদ্দপ্রাপ্ত দোকানদারদের দোকান নিয়ে নেওয়া না, বরং সুন্দর দোকান পাবেন।
তিনি বলেন, প্রতিটি মার্কেটে অগ্নি নির্বাপক সিস্টেমসহ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। মার্কেটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মার্কেটের ব্যবসায়ী সমিতিকে আহ্বান করছি এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। ফায়ার হাইড্রেন্ট স্থাপন করতে হবে। কৃষি মার্কেটের কাজ আজ থেকে শুরু হচ্ছে। ডিএনসিসি`র কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিচ্ছি এটির কাজ যেন টেকসই হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, মোহাম্মদপুর এলাকায় দুই বাড়ির মাঝখানে খালি জায়গায় যেখানে ময়লা ফেলা হতো সেটিকে বলা হতো মেথর প্যাসেজ। দুই বাড়ির মাঝখানে খালি জায়গা আমরা ঢালাই করে সুন্দর করে দিয়েছি৷ প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় মেথর প্যাসেজ নামটি পরিবর্তন করে এটির নাম দিয়েছি সার্ভিস প্যাসেজ। দয়া করে কেউ ময়লা ফেলে এটি নোংরা করবেন না।
উল্লেখ্য, ক্ষতিগ্রস্ত মোট ৪১২ জন ব্যবসায়ীর প্রত্যেককে অনুদান হিসেবে ডিএনসিসি থেকে ২৫ হাজার টাকা এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ২০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।
ডিএনসিসির অঞ্চল-০৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বির আহমেদের সঞ্চালনায় চেক বিতরণ ও নির্মাণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যান্যের সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান এবং স্থানীয় কাউন্সিলররা।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসি মেয়র জাতিসংঘের স্থানীয়-আঞ্চলিক সরকারের উপদেষ্টা মনোনীত
উন্নয়নকৃত মাঠ ও পার্ক রক্ষায় ডিএনসিসি মেয়রের আহ্বান
৪৮৯ দিন আগে
নরসিংদীর বাবুরহাট-শেখেরচর মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
নরসিংদী সদর উপজেলায় কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে পরিচিত বাবুরহাট-শেখেরচর মার্কেটে রবিবার রাতে লাগা ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
স্থানীয়রা জানান, রাত ১১টার দিকে পাইকারি বাজারের একটি গলিতে হঠাৎ বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স (এফএসসিডি) সদর দপ্তরের স্টেশন অফিসার (মিডিয়া সেল) তানহা বিন জামান জানান, রাত ১১টা ২৫ মিনিটের দিকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট প্রথমে ঘটনাস্থলে যায়।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপি কার্যালয়ে আগুন
পরে বিভিন্ন স্টেশন থেকে আরও আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ইউএনবির জেলা সংবাদদাতা জানান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ইতোমধ্যে মার্কেটের দুটি লেন পুড়ে গেছে এবং তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
স্থানীয়রাও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে দমকল কর্মীদের সহযোগিতা করেন।
আরও পড়ুন: মাগুরায় যাত্রীবাহী বাসে আগুন, ১০ সিএনজি-গাড়ি ভাঙচুর
৫০৫ দিন আগে
চাকা বিস্ফোরণ হয়ে মার্কেটে ঢুকে গেল বাস, আহত ৩০
যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের বারীনগর সাতমাইল বাজারে চাকা বিস্ফোরণ হয়ে কুষ্টিয়াগামী রুপসা পরিবহনের একটি বাস মার্কেটের ভিতর ঢুকে গেছে।
শনিবার (১০ জুন) দুপুরে এঘটনা ঘটে। এ সময় চালকসহ কমপক্ষে ৩০ যাত্রী আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে অতিরিক্ত গরমে শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২ শিক্ষার্থী হাসপাতালে
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মিরা আহতদের উদ্ধারসহ যান চলাচল স্বাভাবিক করে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রুপসা পরিবহনের একটি বাস সাতমাইল বাজারে দুপুর সোয়া একটার দিকে পৌঁছালে সামনের চাকা বিস্ফোরণ হয়ে যায়। এসময় বাসটি সোনালী ব্যাংকের মার্কেটের ভিতর ঢুকে যায়। এতে গুরুতর আহত হন চালক সহ ৩০ জন আহত হন।
বারোবাজার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম জানান, এ দুর্ঘটনায় এক ঘন্টা যান চলাচল বন্ধ থাকার পর পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সহযোগিতায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
তিনি আরও জানান, আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেয়া হয়। গুরুতর আহত চালক মিয়ারাজকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া বাসটি উদ্ধার করে বাজার হাইওয়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বাসার সামনে অস্ত্রসহ মহড়া, গ্রেপ্তার ৩
ফরিদপুরে ডাকাতিকালে এলাকাবাসীর গণধোলাইয়ে আহত ২
৬৪৬ দিন আগে
ডিএনসিসি’র সব মার্কেট ও বস্তিতে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে: মেয়র আতিকুল
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার প্রতিটি বস্তি এবং মার্কেটে আগুন নেভাতে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে বলে জানিয়েছেন মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘'২০২১ সালে যখন সাততলা বস্তিতে যখন আগুন লাগে, তখন আমি বলেছিলাম এখানে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে হবে। যেকোনো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে হবে।আগে আমাদের কোনো বস্তিতে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে পারিনি। সাততলা বস্তি দিয়ে শুরু করলাম। পর্যায়ক্রমে অন্য বস্তিতেও বসানো হবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালী সাততলা বস্তিতে সমন্বিত কমিউনিটি অগ্নিনির্বাপক ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার আওতায় ফায়ার হাইড্রেন্টের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র বলেন, ফায়ার হাইড্রেন্টে ৬০ হাজার লিটার পানি থাকবে। এই পানি অন্তত ৪০ মিনিটের জন্য ফায়ার সেফটি করতে পারবে। ৪০ মিনিট যদি আমরা টিকে থাকতে পারি, আর রাস্তা যদি খালি থাকে তাহলে কোন ক্ষতি হবে না।
তিনি বলেন, সাততলা বস্তি ফায়ার সেফটির জন্য একটি মডেল। পর্যায়ক্রমে অন্য বস্তি গুলোতেও ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে।'
মেয়র বলেন, 'জনবসতি জায়গায় ফায়ার হাইড্রেন্ট ও ফায়ারড্রিল লাগবে। আগুন লাগলে কারা ফায়ার হাইড্রেন্ট ব্যবহার করবে সেই ভলান্টিয়ার লাগবে। আমরা সাততলা বস্তিতে ১৭ জনকে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এই সতেরো জন স্বেচ্ছাসেবক এটি ব্যবহার করবে। তারা অন্যদের শিখিয়ে দিবে।
আরও পড়ুন : জননিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে কোনো প্রকল্প চলতে দেয়া হবে না: আতিকুল
ফায়ার হাইড্রেন্ট ব্যবহারের জন্য ফায়ার কি কি থাকবে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, 'এখানে একটি চৌবাচ্চা, হোস পাইব ও ১৭ জন ফায়ার ও ফায়ারড্রিল কর্মী থাকবে। এখানে আগুন লাগলে সঙ্গে সঙ্গে ঘন্টা বেজে উঠবে। ফায়ার এলার্ম বাজবে। এই বস্তির মধ্যে ফায়ার এক্সিট দেখানো হয়েছে। আগুন লাগলে কি করবে ও প্রতিটি ঘরে ঘরে যদি ট্রেনিং দিয়ে দেওয়া হয় ইমারজেন্সি সময় কে কোন দিক থেকে বের হবে তা দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি একটি মডেল। এটা যদি বাস্তবায়ন করতে পারি পর্যায়ক্রমে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রতিটি বস্তিতে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে। এখানে ৬০ হাজার লিটার পানি ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৪০ হাজার লিটার পানি থাকবে রিজার্ভ ও ২০ হাজার লিটার পানি থাকবে গৃহস্থালি কাজের জন্য।'
তিনি বলেন, 'ডিএনসিসির আওতাধীন মার্কেটগুলোতেও ফায়ার হাইড্রেন্টসহ সব নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। মহাখালী কাঁচাবাজারকে মডেল হিসেবে নির্মাণ করা হবে। এর আলোকে অন্য সব মার্কেটে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে।'
আগুন লাগলে মোবাইলে সেলফি না তুলে রাস্তা খালি করার আহ্বান জানিয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, 'আমি মেহেরবানি করে বলবো, আগুন যখন লাগবে, তখন সেলফি তোলার দরকার নেই। আপনাদের কাজ হচ্ছে রাস্তা খালি করে ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধার কর্মীদের কাজ করতে দেওয়া।'
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, 'সম্প্রতি গুলশানে আগুন যখন লাগলো সবাই দেখি সেলফি তুলছেন, রাস্তা তখন বন্ধ। রোড ব্লক করে দিয়ে বলছেন দেখি না কি হয়। দেখি না কি হয় ভাববার সময় তখন না। আগুনে যারা আটকা পরেছেন তাদের উদ্ধারে আশপাশের ছোট রোড খালি করে দিতে হবে। রাস্তা খালি না থাকলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কিভাবে আসবে। আগুন নিভানোর যন্ত্রাংশ কিভাবে আসবে। ওখানে ২১ জন মানুষ ছিল তাদের জীবন বিপন্ন হয়ে যাচ্ছিল। আমি নিজে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করে রাস্তা খালি করেছি।'
আরও পড়ুন: গুলশান, বনানী ও বাড়িধারা লেকে মাছ চাষ করা হবে: আতিকুল ইসলাম
শহরে খাল জলাশয় দখল হয়ে গেছে জানিয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, 'যখন আগুন লাগে তখন পানি তো নেই। পানি নাই পানি নাই হাহাকার কারবালার প্রান্তর হয়ে গিয়েছে। আমাদের খাল, জলাশয় দখল করে বিল্ডিং করা হয়েছে। তাই পানি নেই। জলাধার, মাঠ বাড়াতে হবে। গাছ লাগাতে হবে। খালে পানি থাকলে, বেশি গাছ থাকলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। মাঠ থাকলে বাচ্চাদের খেলার সুযোগ হবে।'
ইউএনডিপি'র এলআইইউপিসি প্রকল্পের টাউন ম্যানেজার মো. মারুফ হোসেনের সঞ্চালনায় ও ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র নির্বাহী পরিচাল ড. দিবালোক সিংহ, ওয়াটার এইড বাংলাদেশ প্রোগ্রাম এন্ড পলিসি এডভোকেসি পার্থ হেফাজ শাইখ, জাতিসংঘ কর্মসূচি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান নুয়েন, ডিএনসিসির ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নাছির, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর আমেনা বেগম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: মশার প্রজননক্ষেত্র পেলে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ছাড় দেয়া হবে না: আতিকুল ইসলাম
৬৬৯ দিন আগে
মার্কেট নিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সুপারিশ অগ্রাধিকার দিয়ে বাস্তবায়ন করা হবে: প্রতিমন্ত্রী
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেছেন, ঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট চিহ্নিতকরণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সুপারিশগুলো অগ্রাধিকার দিয়ে বাস্তবায়ন করা হবে।
সোমবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: বঙ্গবাজারের পোড়া চাদর কিনলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক
তিনি বলেন, এখন ফায়ার সার্ভিসের সক্ষমতা বেড়েছে।
এছাড়া ফায়ার সার্ভিস সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতায় বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে বলেও জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ফায়ার সার্ভিসের ৪৮টি ইউনিট এবং ফায়ার সার্ভিসের ৭২২ জন কর্মী আগুন নেভাতে কাজ করেছেন।
আরও পড়ুন: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একদশকে ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
৬৯৪ দিন আগে
সিলেটে মার্কেটে আগুন, আধা ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে
সিলেট নগরীর জিন্দাবাজারের জালালাবাদ মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২১ এপ্রিল) বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটের দিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে
পরে প্রায় ৩০ মিনিট চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট।
প্রচণ্ড ধোঁয়ায় কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের বেগ পেতে হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে স্যালাইন তৈরির কারখানায় আগুন
ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা যায়, মার্কেটের একটি জুতার গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
ফায়ার সার্ভিস সিলেটের স্টেশন অফিসার বেলাল হোসেন জানান, আগুন লাগার খবরে আমাদের ছয়টি ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। প্রথমদিকে প্রচুর ধোয়া ছিলো পুরো মার্কেট জুড়ে। আমরা কাজ শুরু করার পর আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। তিন তলার একটি জনাকীর্ণ জুতার গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। সেখানে আমরা প্রচুর সিগারেটের অবশিষ্টাংশ পেয়েছি। জুতার গোডাউনের পাশের একটি স্কুল ড্রেসের দোকান ও কাগজের দোকান ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এসকল দোকানের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ করে আমরা ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত বলতে পারবো।
সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে কোল্ড স্টোরেজে বিস্ফোরণে আগুন
ঢাকার ওয়ারীতে ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৬৯৬ দিন আগে