ভোজ্যতেল
চট্টগ্রামে খোলা সয়াবিনের খুচরা মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ
চট্টগ্রামে খোলা সয়াবিন তেলের আমদানিকারক থেকে শুরু করে খুচরা পর্যায়ে দাম নির্ধারণ করেছে প্রশাসন।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এই দাম নির্ধারণ করা হয়।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আমদানিকারকরা ১৫৩ টাকা, ট্রেডার্সে ১৫৫ টাকা ও খুচরা পর্যায়ে ১৬০ টাকা প্রতি লিটার খোলা তেল বিক্রি করবে, যা আজ (মঙ্গলবার) থেকে কার্যকর হয়ে আগামী ১০ এপ্রিল পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। যেকোনো পর্যায়ে কেউ যদি নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশিতে বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটি।
নির্ধারিত দামের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন সভায় উপস্থিত ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা।
আরও পড়ুন: রোজার দ্বিতীয় দিনেও বাজারে নেই সয়াবিন তেল, বিপাকে ক্রেতারা
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম, টি কে গ্রুপের পরিচালক জাফর আহমেদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচিসহ চেম্বারসমূহের প্রতিনিধি, ভোক্তা সংগঠনের প্রতিনিধি, খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন, ব্যবসায়ী, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও বিশেষ টাক্সফোর্সের সদস্যরা।
এর আগে, গতকাল (সোমবার) বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ সংকটে দেশের বৃহত্তম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জ পরিদর্শনে যান সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন ও জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম। পরিদর্শনে গিয়ে ‘ভোজ্যতেল উধাওয়ের’ সত্যতা পেয়ে তেলের উৎপাদনকারী, আমদানিকারক ও আড়তদার ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
মতবিনিময় সভায় মেয়র বলেন, ‘বাংলাদেশের বাইরে যেসব মুসলিম রাষ্ট্র আছে, সেগুলোতে রমজানে সওয়াবের উদ্দেশ্যে ভর্তুকি দেয়। কম মূল্যে তারা পণ্য বিক্রি করে। কিন্তু বাংলাদেশে দেখা যায়, কিছু ব্যবসায়ীর কারণে রাতারাতি পণ্যের দাম বেড়ে যায়। এই অসাধু ব্যক্তিদের কারণে রমজানকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বগতিতে। এ অবস্থায় ভোজ্যতেলকে প্রাধান্য দিয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত দামের বাইরে গিয়ে বেশি দামে কেউ বিক্রি করলে সর্বোচ্চ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি চসিক থেকেও বাজার মরিটরিং করা হবে।’
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম বলেন, ‘বাজারে ভোজ্যতেলের সংকট চলছে। সেটা কাটিয়ে উঠার জন্য সবার সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, খোলা সয়াবিন তেল খুচরায় সর্বোচ্চ ১৬০ টাকায় বিক্রি করা যাবে। কেউ চাইলে এর চেয়ে কমেও বিক্রি করতে পারবেন, তবে নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি নেওয়া যাবে না। এ সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কোনো ব্যবসায়ী যদি খুচরা বা পাইকারি বাজারে বেশি দামে তেল বিক্রি করেন, তাহলে বিশেষ টাস্কফোর্স কমিটির মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
৬০ দিন আগে
বন্দর থেকে নিধারিত সময়ে পণ্য না নিলে তিনগুণ জরিমানা: নৌ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, বাজারে ভোজ্যতেলের কিছু সমস্যা থাকলেও শাক সবজির দাম বাড়েনি।
তিনি বলেন, ‘পর্যাপ্ত পরিমাণ নিত্যপণ্য আমদানি করা হয়েছে। সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই। কোনো আমদানিকারক বন্দর থেকে নির্ধারিত সময়ে পণ্য না নিলে তিন গুণ জরিমানা হবে।’
আরও পড়ুন: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত রিয়াজের বাড়িতে উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সচিবালয়ে আয়োজিত একটি চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে ডিসেম্বরে চাঁদপুরের হাইমচরে মেঘনা নদীতে ডুবে যাওয়া এম ভি আল-বাখেরা সারবাহী নৌযানে দুর্ঘটনায় নিহত ছয়জন শ্রমিকের পরিবারকে চেক হস্তান্তর করা হয়। শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন থেকে দুই লাখ এবং আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান নোয়াপাড়া গ্রুপের পক্ষ থেকে ৩ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়।
৬০ দিন আগে
সয়াবিন তেলের সরবরাহ ঠিক রাখতে কাজ করছে সরকার: শফিকুল আলম
খোলা সয়াবিন তেলের দাম একটু কমতে শুরু করেছে বলে দাবি করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ যাতে ঠিক পর্যায়ে থাকে, সেটার জন্য আমরা চেষ্টা করছি।’
শনিবার (১ মার্চ) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সয়াবিন তেলের সংকট নিয়ে প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত সয়াবিন তেলের সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। খোলা ও বোতলজাত—দুই ধরনের সয়াবিন তেলেরই।’
‘এরইমধ্যে খোলা সয়াবিন তেলের দাম একটু কমা শুরু হয়েছে। আশা করছি, সামনে সরবরাহ পরিস্থিতি আরও ভালো হলে দামও একটা ভালো যায়গায় যাবে। বোতলজাত সয়াবিন তেলের ক্ষেত্রে, মার্কেট থেকে এটা উধাও হয়ে গেছে বলে কেউ কেউ অভিযোগ করছেন। আমরা চেষ্টা করছি সরবরাহ যাতে ঠিক পর্যায়ে আসে, সবার জন্য যাতে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। এরপর থেকে বন্যা দেখা দেওয়ায় বেশ কয়েকটি মাস সেদিকে মনোযোগ দিতে হয়েছে সরকারকে। ছয়-ছয়টি বন্যা হয়েছে। অক্টোবর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের সমস্ত শাখা, উপদেষ্টাদের ও যারা নিত্যপণ্যের মূল্য ও খাবার নিয়ে কাজ করেন—সবাইকে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ দিয়েছিলেন, রোজাকে কেন্দ্রীভূত করে জীবনযাত্রার মান কীভাবে কমানো যায়, সেদিকে যাতে মনোযোগ দেওয়া হয়।’
এই রোজায় বেশিরভাগ খাদ্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘পুরো রমজানজুড়ে কীভাবে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা যায়, সেদিকে মনোযোগ থাকবে অন্তর্বর্তী সরকারের।’
‘রোজার সময় কিছু কিছু পণ্যের ভোগ বেড়ে যায়। বিশেষ করে, ভোজ্যতেল, স্ন্যাকস, ছোলা ও খেজুরের ক্ষেত্রে আমরা এটি দেখি। প্রতিটি পণ্যের ক্ষেত্রে সরকারের মনোযোগ হচ্ছে, কীভাবে (এগুলোর মূল্য) সহনীয় পর্যায়ে রাখা যায়।’
তিনি বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বোর্ড, ট্যারিফ কমিশন ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ নিয়ে ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সবার যৌথ প্রয়াসে আমরা বলতে পারি, অনেক পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে এসেছে। পুরো রমজানে এটা কীভাবে আরও সহনীয় করা যায়, সেদিকে মনোযোগ দেওয়া হবে। ভোজ্যতেলসহ কিছু পণ্যের সরবরাহ কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়েও কাজ করছে সরকার।’
ভোজ্যতেলের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে কীভাবে কাজ করা হচ্ছে— এ বিষয়ে পেস সচিবের ভাষ্য, ‘আমরা প্রতিদিন মনিটর করছি। কত টন ভোজ্যতেল বিদেশ থেকে এসেছে পরিশোধনের জন্য, সেটা আমরা দেখছি। সরবরাহ পরিস্থিতি সামনে আরও ভালো হবে।’
৬৩ দিন আগে
ভোজ্যতেল আমদানিতে সব ধরনের শুল্ক ও কর অব্যাহতি
বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে পরিশোধিত ও অপরিশোধিত সানফ্লাওয়ার, ক্যানোলা, সয়াবিন ও পাম অয়েলসহ সব ধরনের ভোজ্যতেলের ওপর আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত শুল্ক, কর ও ভ্যাট অব্যাহতি প্রদান করেছে সরকার।
এ বিষয়ে পৃথক ৩টি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
রমজান মাসে বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ স্বাভাবিক এবং দাম সাশ্রয়ী রাখতে এই শুল্ক ও ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে এনবিআর।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরিশোধিত ও অপরিশোধিত সানফ্লাওয়ার, ক্যানোলা, সয়াবিন ও পাম অয়েল আমদানিতে বিদ্যমান সব আমদানি শুল্ক, রেগুলেটরি ডিউটি ও অগ্রিম আয়কর ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সম্পূর্ণ অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে সানফ্লাওয়ার, ক্যানোলা, সয়াবিন ও পাম অয়েল বিক্রয়ের ওপর স্থানীয় পর্যায়ে প্রদেয় মূল্য সংযোজন করও উল্লিখিত সময়কাল পর্যন্ত সম্পূর্ণ অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমাল সরকার
তাছাড়া এসব পণ্যের আমদানি পর্যায়ে প্রদেয় মূসক ১৫ শতাংশ হতে হ্রাস করে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে এসব পণ্যের ওপর আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ মূসক ব্যতীত অন্য কোন শুল্ক-করাদি অবশিষ্ট থাকবে না।
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর ও ১৯ নভেম্বর জারিকৃত শুল্ক-করাদি অব্যাহতির প্রজ্ঞাপন দুটি সয়াবিন ও পাম অয়েলের ক্ষেত্রে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রযোজ্য ছিল।
ভোজ্যতেলের বাজার স্থিতিশীল রাখা এবং ভোক্তাসাধারণের জন্য ভোজ্য তেলের মূল্য সহনীয় রাখার উদ্দেশ্যে সেগুলোর পাশাপাশি এবার অপরিশোধিত/পরিশোধিত সূর্যমুখী তেল ও ক্যানোলা তেলের আমদানির ওপরও বিদ্যমান শুল্ক-কর ও মূসক হ্রাস করা হলো।
আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন ও পাম অয়েলের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বমুখী দর বিবেচনায় নিয়ে পবিত্র রমজান মাসে এই পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে নতুন প্রজ্ঞাপন তিনটির মেয়াদ আগামী ২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ রাখা হয়েছে।
সূর্যমুখী ও ক্যানোলা তেলের কাস্টমস ডিউটি, রেগুলেটরি ডিউটি, আগাম কর ও অগ্রিম আয়কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করায় এবং মূল্য সংযোজন কর হ্রাস করার ফলে এ সকল তেলের আমদানি ব্যয় লিটার প্রতি ৪০-৫০ টাকা হ্রাস পাবে।
এই পদক্ষেপের ফলে দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে এবং বাজারমূল্য সর্বসাধারণের জন্য সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ১০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব ব্যবসায়ীদের
১৩৮ দিন আগে
ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট কমাল সরকার
সয়াবিন ও পাম তেল আমদানিতে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করেছে সরকার।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সয়াবিন ও পাম তেল আমদানি, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও লেনদেনে ভ্যাট কমানোর পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
একই সঙ্গে আমদানিভিত্তিক ভোজ্যতেল উৎপাদন ও ব্যবসায় ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, হ্রাসকৃত ভ্যাট চলতি বছরের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
ভোক্তাদের কাছে চিনির দাম সহনশীল করার লক্ষ্যে গত ৯ অক্টোবর পরিশোধিত ও কাঁচা চিনি আমদানিতে রেগুলেটরি ডিউটি ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করে এনবিআর।
১৯৮ দিন আগে
শিগগিরই ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ ও খেজুরের দাম কমবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
খুচরা বাজারে ভোজ্যতেল প্রতি লিটারের দাম ১৬৩ টাকা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
শনিবার(২ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে নারী উদ্যোক্তাদের এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, চলতি সপ্তাহে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আসবে। ফলে বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এ ছাড়া আগামী দুই দিনের মধ্যে খুচরা বাজারে প্রতি লিটার ভোজ্যতেল ১৬৩ টাকা দরে বিক্রি হবে।
তিনি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) ত্রয়োদশ মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় আলোচনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ওএমএস কর্মসূচির জন্য ১.১০ কোটি লিটার সয়াবিন তেল ও ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কিনবে টিসিবি
সেখানে ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, তিনি ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ বাংলাদেশকে দিতে চিঠি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। গতকাল তারা সেই চিঠি পেয়েছেন। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, চলতি সপ্তাহ থেকে দেশে পেঁয়াজ আসবে।
শুল্ক ছাড় দিয়ে বাজারে নির্দিষ্ট ধরনের খেজুরের দাম কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাজারে অন্তত ১০ ধরনের খেজুর আছে। এর মধ্যে বস্তায় বস্তায় আসা জায়েদি খেজুরের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: রপ্তানিতে নতুন পণ্য বাছাইয়ে কাজ করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
৪২৭ দিন আগে
এলএনজি, সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি), সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল কিনবে সরকার।
মঙ্গলবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি) প্রথম বৈঠকে বেশ কয়েকটি পাইকারি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।
নতুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ভার্চুয়াল সভায় সভাপতিত্ব করেন।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাব অনুযায়ী, সুইজারল্যান্ডের টোটাল এনার্জিস গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৪৭০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজির এলএনজি কার্গো আমদানি করবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলা।
কমিটি সার আমদানির জন্য আটটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবইয়ে ‘শরীফার গল্প’ নিয়ে বিভ্রান্তি থাকলে সংশোধন হবে
এর মধ্যে চারটি কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) চারটি বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন বিভিন্ন ধরনের সার আমদানি করবে।
বিএডিসি সৌদি আরবের মা’দেন থেকে ২৫৯ কোটি ১৬ লাখ টাকায় প্রতি টন ৫৮৯ ডলারে ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার, মরক্কোর ওসিপি, এসএ থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার ১১২ কোটি ৩৮ লাখ টাকায় প্রতি টন ৩৮৬ ডলার মূল্যে, মরক্কোর একই কোম্পানি থেকে ২৪০ কোটি ৯০ লাখ টাকায় আরও ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার প্রতি টন ৫৪৭ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলারে এবং রাশিয়ার জেএসসি ফরেন ইকোনমিক করপোরেশন প্রোডিনটর্গ থেকে ৩০ হাজার এমওপি সার প্রতি টন ৩০২ ডলার দরে ৯৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকায় আমদানি করবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃথক চারটি প্রস্তাব অনুযায়ী, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) মোট ১ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানি করবে।
এর মধ্যে কাতারের মুনতাজাত থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন দানাদার ইউরিয়া ১০৩ কোটি ৪২ লাখ টাকায় এবং প্রতি মেট্রিক টন ৩১৩ দশমিক ৪২ মার্কিন ডলারে ইউরিয়া আমদানি করা হবে। কাফকো থেকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগযুক্ত দানাদার ইউরিয়া ১০৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকায় প্রতি মেট্রিক টন ৩১৬ দশমিক ৬২ ডলারে আমদানি করা হবে। সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ১০৩ কোটি ৪২ লাখ টাকায় ৩০ হাজার বাল্ক গ্রানুলার ইউরিয়া প্রতি মেট্রিক টন ৩১৩ দশমিক ৪২ ডলার এবং একই সৌদি কোম্পানি থেকে ১০২ কোটি ৪২ লাখ ডলার দরে আরও ৩০ হাজার মেট্রিক টন দানাদার ইউরিয়া আমদানি করা হবে।
কমিটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তাৎক্ষণিক উত্থাপিত তিনটি পৃথক প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।
প্রস্তাব অনুযায়ী, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভারতের উমা এক্সপো প্রাইভেট লিমিটেড থেকে উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল সংগ্রহ করবে। প্রতি কেজি ১০১ টাকা ১৩ পয়সায় ৯৬ কোটি ১৪ লাখ টাকায়এসব ডাল কেনা হবে। এ ছাড়া আরও ১০ হাজার মেট্রিক টন বগুড়ার রায় এগ্রো ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড ও ঢাকার নাবিল নাবা ফুডস লিমিটেড থেকে প্রতি কেজি ১০৫ দশমিক ৪৫ টাকা দরে ১০৫ দশমিক ৪৫ কোটি টাকায় কেনা হবে। মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেড থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ১ কোটি ২০ লাখ লিটার রাইস ব্র্যান অয়েল; (২) মজুমদার ব্র্যান অয়েল মিলস লিমিটেড ও আলী ন্যাচারাল অয়েল মিলস অ্যান্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ১৮৯ কোটি ৬০ লাখ টাকায় প্রতি লিটার মূল্য ১৫৮ টাকা দরে কেনা হবে।
টিসিবি খোলাবাজারে বিক্রয়ের মাধ্যমে ১ কোটি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে পণ্য বিক্রি করবে।
আরও পড়ুন: ঈশা খাঁ'র জঙ্গলবাড়ি দুর্গ ভ্রমণ গাইড, আনুষঙ্গিক খরচ
৪৬৬ দিন আগে
ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও সার কেনার প্রস্তাবে মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন
ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও সার সংগ্রহসহ বেশ কয়েকটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি (সিসিজিপি)।
বুধবার(২০ সেপ্টেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে এক ভার্চুয়াল বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়।
অনুমোদিত প্রস্তাব অনুযায়ী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) স্থানীয় উন্মুক্ত টেন্ডার পদ্ধতির মাধ্যমে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের জন্য ১২৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে। এতে প্রতি লিটার তেলের দাম পড়বে ১৬০ দশমিক ৩০ টাকা।
টিসিবি দুটি পৃথক লটে দুটি স্থানীয় কোম্পানির কাছ থেকে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতির (ডিপিএম) মাধ্যমে ১০৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬৫ লাখ লিটার রাইস ব্র্যান অয়েল কিনবে। এতে প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১৫৯ টাকা। আর এই তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান দু’টি হলো- মজুমদার প্রোডাক্টস লিমিটেড এবং এমআরটি এগ্রো প্রোডাক্টস লিমিটেড।
আরও পড়ুন: বিইআরসি ছাড়াই জ্বালানির মূল্য নির্ধারণ করবে সরকার, মন্ত্রিসভায় সংশোধনী অনুমোদন
বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড ও ফুডকো এগ্রো সিটি লিমিটেডের কাছ থেকে ৬৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা ব্যয়ে টিসিবি সরাসরি ৬ হাজার টন (এমটি) মসুর ডাল কিনবে। এতে প্রতি কিলোগ্রাম (কেজি) দাম পড়বে ১১১ টাকা।
এ ছাড়া টিসিবি দরপত্র ছাড়াই আরও ২১ হাজার টন মসুর ডাল সরাসরি নাবিল নাবা ফুড, বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজ, ফুডকো এগ্রো সিটি এবং জেআই ট্রেডার্সের কাছ থেকে ২৬০ কোটি ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে কিনবে। যার প্রতি কেটির মূল্য পড়বে ৯৯ টাকা।
বৈঠকে সার আমদানির চারটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
আরও পড়ুন: এলএনজি, সার ও মসুর ডাল আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন মন্ত্রিসভায়
এর মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) ১২০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্ট কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক দানাদার ইউরিয়া সার আমদানি করবে। এতে প্রতি টনে খরচ হবে ৩৬৫ মার্কিন ডলার।
কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ১১৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩০ হাজার টন ব্যাগযুক্ত দানাদার ইউরিয়া সার কিনবে বিসিআইসি। প্রতি টনে খরচ হবে ৩৬০ দশমিক ১২৫ মার্কিন ডলার।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) ১৩০ কোটি ২ লাখ ব্যয়ে মরক্কো থেকে ৩০ হাজার টন টিএসপি, ওসিপি, এস.এ আমদানি করবে। এতে প্রতি টনে খরচ হবে ৩৯৪ মার্কিন ডলার।
কানাডিয়ান কমার্শিয়াল করপোরেশন (সিসিসি) থেকে ১৮০ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির অধীনে ৫০ হাজার টন মিউরিয়েট-অব-পটাশ (এমওপি) সার কিনবে বিএডিসি। প্রতি টনে খরচ হবে ৩২৭ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলার।
এটি একই সিসিসি থেকে ১৮০ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে আরও ৫০ হাজার টন মিউরিয়েট-অব-পটাশ (এমওপি) সার আমদানি করবে। প্রতি টনে খরচ হবে ৩২৭ দশমিক ৭৫ মার্কিন ডলার।আরও পড়ুন: এলএনজি, রাইস ব্রান অয়েল ও সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি
৫৯১ দিন আগে
বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারপ্রতি ১২ টাকা বাড়ল, আজ থেকে কার্যকর
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১২ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা করা হয়েছে, যা আজ (বৃহস্পতিবার) থেকে কার্যকর হচ্ছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভোজ্যতেল পরিশোধন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিভিওআরভিএমএ) ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছে।
এর আগে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৮৭ টাকা।
এদিকে সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৭৬ টাকা এবং পাম অয়েলের দাম ১৩৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। সয়াবিন তেলের পাঁচ লিটার বোতলের দাম নির্ধারণ করা হয় ৯৬০ টাকা।
আরও পড়ুন: রমজানের আগে ওএমএসের ১ কোটি ৬০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে টিসিবি
সয়াবিন ও পাম অয়েলের দাম বেশি দাবি করে ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের কাছে প্রতি লিটারে ১৫ টাকা দাম বাড়ানোর দাবি জানান। কমিশন বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১২ টাকা করার অনুমতি দিয়েছে।
মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে বুধবার রাতে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রজ্ঞাপন জারি করে বিভিওআরভিএমএ।
আরও পড়ুন: ওএমএস-এর জন্য ২.২০ কোটি লিটার সয়াবিন তেল সংগ্রহ করবে টিসিবি
৭৩০ দিন আগে
সরিষা চাষে বিপ্লব ঘটছে, বছরে সাশ্রয় হবে ১০ হাজার কোটি টাকা: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ভোজ্যতেলের চাহিদার শতকরা ৯০ ভাগ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতে বছরে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। দেশে ৫০ ভাগ তেল উৎপাদনের মাধ্যমে আমদানি নির্ভরতা কমাতে তিন বছর মেয়াদি রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রথম বছরেই এবার সারা দেশে দ্বিগুণ পরিমাণ সরিষা চাষ হয়েছে। সরিষা চাষে বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে এবং আগামী তিন বছরের মধ্যেই আমরা বছরে ভোজ্যতেল আমদানিতে কমপক্ষে ১০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারব।
রবিবার সকালে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার তুলসীডাঙ্গায় সরিষার মাঠ পরিদর্শন ও সরিষা চাষীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: চালের উৎপাদন বাড়াতে গবেষণায় আরও জোর দিতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, শুধু সরিষার আবাদ বৃদ্ধিই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়েছে মৌচাষ ও মধুর উৎপাদন।
তিনি বলেন, অন্যদিকে আমন ও বোরোর মধ্যবর্তী সময়ে পতিত জমিতে সরিষার আবাদ হওয়ায় ধানের উৎপাদন কমছে না, একইসঙ্গে কৃষকেরা অতিরিক্ত ফসল হিসেবে এই সরিষা পেয়ে লাভবান হচ্ছেন।
সরিষা চাষীরা যাতে সরিষার ভালো দাম পান, এ বিষয়ে সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।
এসময় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: পতিত জমি চাষের জন্য ব্যবহার করতে অন্য মন্ত্রীদের কৃষিমন্ত্রীর চিঠি
পতিত জমি চাষের জন্য ব্যবহার করতে অন্য মন্ত্রীদের কৃষিমন্ত্রীর চিঠি
৮৪৬ দিন আগে