গবেষক
গবেষণা খাতে বৈষম্য দূর করার আহ্বান দেশের গবেষক সমাজের
গবেষণা খাতে বৈষম্য এখন সচরাচর চোখে পড়ছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান একের পর এক গবেষণায় বরাদ্দ পায়। কেউ কাজ করে, আবার কেউ কাজ করে না। তারপরও বৈষম্যমূলক এমন প্রকল্প বরাদ্দ বন্ধ হয়নি। এমনটাই অভিযোগ দেশের গবেষক সমাজের।
তাদের দাবি, প্রতিটি প্রকল্পের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ঠিক করার ক্ষেত্রে পূর্ব অভিজ্ঞতা, কাজের ধরন এবং অভিজ্ঞ জনবলের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
গত শনিবার (২ নভেম্বর) রাজধানীর নীলক্ষেতে জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমিতে (এনএপিডি) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্ট আয়োজিত ৯ম সম্মেলনে দেশবরেণ্য গবেষকরা এসব কথা জানান।
আরও পড়ুন: এডিবি-ইডিসিএফের অর্থায়নে একসঙ্গে কৃষি গবেষণা করবে ইউজিসি ও বাকৃবি
বিআইএসআর ট্রাস্ট প্রতিবছর তার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মাসে বাংলাদেশের সামাজিক গবেষণার ওপর এই জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করে আসছে। এবারের ৯ম পর্বে জেন্ডার, অর্থনীতি, পরিবেশ ও জলবায়ু এবং জনস্বাস্থ্য, এই চারটি থিমের ওপর ওপর নতুন ২৮টি গবেষণা পেপার উপস্থাপন করছেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও গবেষকরা।
সম্মেলনে সামাজিক গবেষণার গুরুত্বের ওপর আলোকপাত করেন আলোচিত ‘পঞ্চব্রীহি’ ধানের উদ্ভাবক ও দেশবরেণ্য বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী।
একবার রোপণে একই শস্য থেকে বছরের ভিন্ন মৌসুমে মোট ৫ বার ফলনের কারণে ধানের নাম হয়েছে ‘পঞ্চব্রীহি’।
ড. আবেদ বলেন, ‘বিজ্ঞানটা আমাদের চেতনায় তিরোহিত, আমাদের চেতনায় একদম বিজ্ঞান নাই। আমাদের ডক্টর কুদরত-ই-খুদা, অধ্যাপক সালাম ফিজিক্সের কিছুটা পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন।’
বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী ও গবেষক এবং বিআইএসআর ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম বলেন, গবেষণায় কিছু প্রতিষ্ঠান বরাদ্দ পাচ্ছে, আর কিছু প্রতিষ্ঠান একদমই পাচ্ছে না। এমন না যে, তাদের যোগ্যতার অভাব আছে।
এক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করার দাবি জানান তিনি।
ড. খুরশিদ আরও বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির দাবি গবেষণায় বরাদ্দ কম বা তারা পাচ্ছেন না। এই দাবিটিও যেমন সত্য, তেমন এটাও সত্য যে অনেক উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ অলস পড়ে আছে। গবেষকরা গবেষণায় কম আগ্রহী। তাদের আগ্রহী করে তোলার জন্যও গবেষণায় বরাদ্দের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ কাজে আসবে বলে মনে করি।
এছাড়াও রাষ্ট্রীয় দর্শনের ক্ষেত্রে ড. খুরশিদ আলম বলেন, ওয়ান বাংলাদেশ থেকে নাম্বার ওয়ান বাংলাদেশ তৈরি করতে হবে।
দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পরিচালনায় চারটি থিমের সেশনে নতুন প্রজন্মের গবেষকরা তাদের গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন।
৩০টিরও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকদের অংশগ্রহণে এই সম্মেলনে মোট ২৮টি গবেষণাপত্র উপস্থাপিত হয়।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা-গবেষণা নিশ্চিত করা হবে: ভিসি নসরুল্লাহ
১ মাস আগে
বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১ গবেষক
বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুকৃবি)৫১ জন গবেষক। গত ৩০ জুন প্রকাশিত হয়েছে ‘এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স ২০২৩’ এর রিপোর্ট।
এ বছর বিশ্বের ২১৮ টি দেশের ২১ হাজার ৯৯৪ প্রতিষ্ঠানকে ১০টি অঞ্চলে বিভক্ত করে মোট ১১টি বিষয়ের ওপর ১৩ লাখ ৫২ হাজার ২৮১ জন গবেষকের নাম প্রকাশিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: ইটভাটায় কাজ করে জিপিএ-৫ পাওয়া রাজুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা
উল্লেখ্য, প্রফেসর মুরাট অ্যালপার ও প্রফেসর শিহান ডগারের তত্ত্বাবধানে গুগল স্কলার প্রোফাইলের সকল গবেষণাপত্রের এইচ-ইনডেক্স, আই-টেন ইনডেক্স এবং সাইটেশনের ওপর পর্যালোচনা করে ২০২১ সাল থেকে এ রিপোর্ট প্রকাশিত হয়ে আসছে।
চলতি বছরে বাংলাদেশের ১৯৬ টি প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ৯ হাজার ২৬৮ জন বিজ্ঞানীর নাম স্থান পেয়েছে রিপোর্টটিতে।
এর মধ্যে খুকৃবি’র কৃষি অনুষদ থেকে সর্বোচ্চ ১৮ জন, ভেটেরিনারি, এনিম্যাল এন্ড বায়োমেডিকেল সাইন্সেস অনুষদের ১৭ জন, ফিশারিজ এন্ড ওশান সাইন্স অনুষদ থেকে ৭ জন, এগ্রিকালচারাল ইকোনমিকস এন্ড এগ্রিবিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ৫ জন এবং এগ্রিকালচারাল ইন্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদ থেকে ৪ জন, মোট ৫১ জন শিক্ষকের নাম স্থান পেয়েছে রিপোর্টে।
যারা সবাই একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা ও পাঠদানের মাধ্যমে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
নতুন প্রতিষ্ঠিত খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে শ্রেষ্ঠ থেকে শ্রেষ্ঠতম দিকে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় মোখা: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কলেজগুলোর রবিবারের পরীক্ষা স্থগিত
গুচ্ছ ভর্তিতে থাকছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়: ইউজিসি
১ বছর আগে
স্বপ্নবাজ গবেষকদের পাশে ‘ইস্কুলঘর’
বাংলাদেশে গবেষণা ও উচ্চ শিক্ষাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে চালু হয়েছে ই-লার্নিং প্লাটফর্ম ‘ইস্কুলঘর’।
'ইস্কুলঘর’এর মূলমন্ত্র হল গবেষণা, বিভিন্ন দক্ষতা বিকাশের সঙ্গে সংযুক্ত তথ্য পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে তরুণ গবেষকদের উৎসাহী করা ও উচ্চশিক্ষার পথকে সহজ করে তোলা। একদল তরুণ, উচ্চাকাঙ্ক্ষী ও উচ্চশিক্ষায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি গবেষকদের অনুপ্রেরণায় ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই প্লাটফর্মটি।ইস্কুলঘর’ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন শাবিপ্রবির প্রাক্তন ছাত্র, ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষক ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহমুদুল হাসান, আমেরিকার ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষক তন্ময় সরকার পিয়াস, ইউনিভার্সিটি অব ক্যানসাসে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী সুমন মজুমদার ও শাবিপ্রবির পিএইচডি গবেষক নাজমুল হাসান নাঈম।
দেশ ও দেশের বাইরের যেকোনো শিক্ষার্থী এই অনলাইন-ভিত্তিক ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে গবেষণা এবং উচ্চ শিক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন চলমান সেবা নিতে পারেন। যেখানে দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীগণ প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে ডি-নথি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
‘ইস্কুলঘর’-এ চলমান সেবা গুলোর মধ্যে রয়েছে উচ্চশিক্ষা বিষয়ে মেন্টরিং-পরামর্শ, বিজ্ঞান বিষয়ক সেমিনার, অনলাইন কোর্স ও প্রশিক্ষণ, চাকুরির দক্ষতা সনদ,ওয়ান-টু-ওয়ান মেন্টরশিপ ইত্যাদি।
ইতোমধ্যেই ইস্কুলঘরের ওয়ান-টু-ওয়ান মেন্টরশিপ সেবার মাধ্যমে অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে অধ্যয়নরত গবেষকদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন।
অনলাইন কোর্স গুলোর মধ্যে রয়েছে বায়ো-সিকোয়েন্স অ্যানালাইসিস, পাইথন, গবেষণায় পরিসংখ্যান, ডেটা সায়েন্স, গবেষণা পত্র লেখা, ইন-সিলিকো প্রোটিন ফাংশন অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সহ আরও বিভিন্ন গবেষণা সহায়ক ও দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক কোর্স।
চলমান যেকোনো কোর্স এবং রেজিস্ট্রেশন বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে ইস্কুলঘরের ওয়েবসাইট (www.iskulghar.com) এবং ফেইসবুক পেইজ (www.iskulghar.com https://www.facebook.com/iskulghar) এর মাধ্যমে।
ইস্কুলঘর এর উদ্দেশ্য ও যাত্রা নিয়ে প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শাবিপ্রবির প্রাক্তন ছাত্র, ভার্জিনিয়া টেক বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষক ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী ও নবীন গবেষকদের জন্য গবেষণা সংশ্লিষ্ট দক্ষতা উন্নয়ন অনেক সময় চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশে এসব দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগও কম। এসব বিষয় মাথায় রেখে আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণাকে উৎসাহিত ও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিতেই ইস্কুলঘরের যাত্রা।”
আরও পড়ুন: গবেষণা দক্ষতায় ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবিপ্রবির ৪ শিক্ষক
১ বছর আগে
১০০ যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমির যাত্রা উৎসব
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে দেশব্যাপী ১০০টি যাত্রাপালা মঞ্চায়ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।
একাডেমির নাট্যকলা ও চলচ্চিত্র বিভাগের ব্যবস্থাপনায় আগামী ১২-৩০ মার্চ দেশব্যাপী ১০০টি নতুন যাত্রাপালা নিয়ে ‘বাংলাদেশ যাত্রা উৎসব ২০২২’ এর আয়োজন করছে প্রতিষ্ঠানটি।
উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আগামি ১২ মার্চ (শনিবার) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুরের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিয়ে বাড়িতে হলো ‘গুণিন’ সিনেমার প্রিমিয়ার!
আলোচক হিসেবে থাকবেন যাত্রা ব্যক্তিত্ব জ্যোৎস্না বিশ্বাস, যাত্রা গবেষক ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মার্জিয়া আক্তার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী এবং স্বাগত বক্তব্য রাখবেন একাডেমির সচিব মো. আছাদুজ্জামান।
১২-১৬ মার্চ প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে যাত্রামঞ্চে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগরের যাত্রাদলের যাত্রাপালা মঞ্চায়িত হবে।
আরও পড়ুন: রুদ্র দ্য এইজ অব ডার্কনেস: ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সুপারস্টার অজয় দেবগন
২ বছর আগে
তুরাগে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে ২টি মৃত ডলফিন উদ্ধার
মাত্র ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে সোমবার দুপুর পর্যন্ত সাভারের আশুলিয়া বাজার এলাকার তুরাগ নদী থেকে দুটি মৃত ডলফিন উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার বিকেলে স্থানীয় জেলেরা তিন মণ ওজনের একটি মৃত ডলফিন উদ্ধার করার পর সোমবার দুপুরে ফেলাঘাট এলাকার কাছে স্থানীয়রা আরেকটি মৃত ডলফিন ভেসে থাকতে দেখেন।
এই ডলফিনটির ওজন প্রায় পাঁচ মণ বলে জানিয়েছেন সাভার উপজেলার ঊর্ধ্বতন মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম সরকার।
তিনি জানান, রবিবার উদ্ধার হওয়া ডলফিনটি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষকের মতে গাঙ্গেয় ডলফিন (প্ল্যাটানিস্তা গ্যাঙ্গেটিকা)।
আরও পড়ুন: হালদা নদী থেকে আরও একটি মৃত ডলফিন উদ্ধার
কামরুল বলেন, বাংলাদেশের পদ্মা ও যমুনা নদীতে এই ডলফিনের অভয়ারণ্য ছিল কিন্তু গত ১০-১৫ বছরে এই প্রজাতির ডলফিন এই অঞ্চলে দেখা যায়নি।
তিনি জানান, সোমবার পাওয়া ডলফিনের প্রজাতি শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন তারা। বিশেষজ্ঞরাও ডলফিনগুলোর মৃত্যুর কারণ নির্ণয়ের চেষ্টা করছেন।
সরকার বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে বারবার ডলফিন হত্যার জন্য সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের জেল বা সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা অন্তর্ভুক্ত করেছে।
বাংলাদেশে ডলফিনের আবাসস্থল রক্ষায় গত ১৯ অক্টোবর সরকার ‘ডলফিন সংরক্ষণ কর্ম পরিকল্পনা’ অনুমোদন করে।
আরও পড়ুন: ‘ডলফিন কনসারভেশন অ্যাকশন প্লান’ অনুমোদন
২ বছর আগে
গণহত্যা নিয়ে ইউএনবিতে আলোচনা অনুষ্ঠান
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর চালানো নির্মম গণহত্যা নিয়ে ‘দখল দেশে: গণহত্যা ও ৭১’ শিরোনামের চার পর্বের আলোচনা অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হচ্ছে ইউএনবিতে। এর আগে ১৬ ডিসেম্বর সম্প্রচারিত হয়েছে এই সিরিজের প্রথম পর্ব ‘পাকিস্তান ও পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর পরাজয়’। আজ বৃহস্পতিবার এই সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব ‘গণহত্যা ও ৭১’ সম্প্রচার হয়েছে ইউএনবি প্লাটফর্মে।
চার পর্বের এই আলোচনা অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করছেন ইউএনবি’র এডিটর এট লার্জ আফসান চৌধুরী। তিনি একজন শিক্ষক, সাহিত্যিক, গবেষক ও সাংবাদিক। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন আফসান চৌধুরী।
‘দখল দেশে’ সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব ‘গণহত্যা ও ৭১’ এ অতিথি হিসেবে থাকবেন গণহত্যা বিষয়ক গবেষক মো.এনামুল হক। তিনি বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলের চারটি জেলা –রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও নাটোরে সংঘটিত ১১১টি গণহত্যা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছেন এবং এই গবেষণালব্ধ ফলাফল তাঁর রচিত চারটি বইতে তুলে ধরেছেন।
আরও পড়ুন: ৭১-এ নারীর ভূমিকা নিয়ে ইউএনবিতে পডকাস্ট
গবেষণা করতে গিয়ে তিনি দেখেছেন স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহতদের অধিকাংশই ছিলেন কর্মক্ষম ব্যক্তি। তাদের মৃত্যুর পর স্বজন হারানোর বেদনার পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহ করাটা তাদের পরিজনদের জন্য আরেকটি যুদ্ধের মতো ছিল।
তিনি আরও দেখেছেন, যেখানেই গণহত্যা হয়েছে সেখানেই ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও লুণ্ঠনও হয়েছে।
মো.এনামুল হক বলেছেন, রাজাকারদের কারণে গণহত্যা বেশি হয়েছে। তাদের ব্যক্তিগত রেষারেষি,রাগ,ক্ষোভের কারণেও অনেক গণহত্যা হয়েছে। গণহত্যা হানাদারেরা করলেও রাজাকাররা ছিল গণহত্যার মূল ইন্ধনদাতা।
তিনি বলেছেন, পাকিস্তানি হানাদারদের প্রধান টার্গেট ছিল এদেশের হিন্দুরা। তাই যেখানে হিন্দু পেয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতা বা কর্মী পেয়েছে; তাদের কাউকে ছাড়েনি।
সবশেষে মুক্তিযুদ্ধ মানুষের মনে কেমন প্রভাব ফেলেছিল সঞ্চালকের এই প্রশ্নের জবাবে এনামুল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধ মানুষের মনে আতঙ্ক ও ভয় তৈরি করে। মানুষ একটা রাতও শান্তিতে ঘুমাতে পারেনি। বিজয়ের পর মানুষ আস্তে আস্তে এই দুর্বিষহ স্মৃতি ভুলতে থাকে।
আরও পড়ুন: ইউএনবি এবং ঢাকা কুরিয়ারে এডিটর এট লার্জ হিসেবে যোগ দিলেন আফসান চৌধুরী
বাংলাদেশে গণহত্যার ‘স্বীকৃতি’ আদায়ে আন্তর্জাতিক সহায়তার আহ্বান
২ বছর আগে
বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় ইবির ১৭ শিক্ষক
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা সংস্থা এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স বিশ্বসেরা গবেষকদের নিয়ে র্যাংকিং তালিকা প্রকাশ করেছে। এ গবেষকদের তালিকায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বিভিন্ন বিভাগের ১৭ জন শিক্ষক স্থান পেয়েছেন। দেশে মোট এক হাজার ৭৮৮ জন গবেষক তালিকায় স্থান পেয়েছে।
তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষকরা হলেন, আতিকুর রহমান, এস এম মোস্তফা কামাল, এম মিজানুর রহমান, অশোক কুমার চক্রবর্তী, মো, আবুহেনা মোস্তফা জামাল, জি এম আরিফুজজামান খান, এম ডি রেজওয়ানুল ইসলাম, জালাল উদ্দীন, মিনহাজ-উল-হক, দীপক কুমার পাল, মো. মনিরুজ্জামান, কে এম এ সুবহান, মো. হেলাল উদ্দিন, মো. ইব্রাহীম আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভুঁইয়া, আহসানুল হক ও এম মনজুরুল হক।
সারা বিশ্বের ২০৬ দেশের ১৩ হাজার ৫৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত লক্ষাধিক বিজ্ঞানীর সাইটেশান এবং অন্যান্য ইনডেক্সের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং তালিকা প্রকাশ করেছে।
এতে ৭ লাখ ৮ হাজার ৫৬১ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। সায়েন্টিফিক ইনডেক্স গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত পাঁচ বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে র্যাংকিংটি প্রকাশ করেছে।
পড়ুন: ঢাবিতে ‘আলী রীয়াজ স্নাতকোত্তর গবেষণা পুরস্কার ট্রাস্ট ফান্ড’ গঠন
অস্ট্রেলিয়ায় সেরা গবেষণা পুরস্কার পেলেন ইবি শিক্ষক
ধান গবেষণায় এগিয়ে যাচ্ছে শাবিপ্রবি গবেষকরা
৩ বছর আগে
টেকসই খাদ্য নিরাপত্তার জন্য গবেষকদেরকে এগিয়ে আসার আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর
টেকসই খাদ্য নিরাপত্তার জন্য শনিবার গবেষকদেরকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, ‘সরকার গবেষণার ব্যাপারে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করবে। আমরা আশা করব, আপনারা গবেষণা করে হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলের আরও উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করবেন। ধান, শাকসবজি, ফলমূল ও অন্যান্য অর্থকরী ফসল যা বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবেন।’
টাঙ্গাইল থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের (বাউরেস) ‘গবেষণা অগ্রগতির বার্ষিক কর্মশালার’ উদ্বোধন শেষে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বাকৃবি রিসার্চ সিস্টেমকে কার্যকর গবেষণা পরিচালনার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, কৃষি উন্নয়নে যে বিস্ময়কর সাফল্য অর্জিত হয়েছে, সেটিকে আমরা সামনে এগিয়ে নিতে চাই, টেকসই করতে চাই। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, চাষযোগ্য জমি হ্রাসসহ নানা কারণে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।
আরও পড়ুন: বাজেট: কৃষি যন্ত্রপাতি ক্রয়ে ৬৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে সরকার
তিনি বলেন, ‘খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে প্রয়োজন আরও উন্নত, আরও উৎপাদনশীল জাতের ধান, ভুট্টাসহ অন্যান্য ফসল। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাকৃবির শিক্ষক ও গবেষকদেরকে অংশীদার হতে হবে। কার্যকর গবেষণা করে ধান, বিভিন্ন শাকসবজি, ফলমূল, পোল্ট্রি ও প্রাণিসম্পদের উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষিতে বিপ্লব এনেছেন, সব রকমের সহযোগিতা দিয়ে সবসময় কৃষকের পাশে থেকেছেন। তার লক্ষ্য শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনই নয়, বরং কৃষির উন্নয়নের মাধ্যমে কৃষকের জীবনমানকে উন্নত করা; গ্রামকে শহরে রূপান্তর করা।
‘কৃষি নিয়ে এখন তার স্বপ্ন হলো, সারা পৃথিবীতে আমরা শাকসবজি, ফলমূল, মাছ, মাংস, হাঁস-মুরগি রপ্তানি করব,’ বলেন তিনি।
বাউরেসের পরিচালক অধ্যাপক আবু হাদী নূর আলী খানের সভাপতিত্বে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম, পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম, বাকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফুল হাসান, বাউরেসের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক মো. মাহফুজুল হক প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এ সময় অনলাইনে প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষক, গবেষক ও অংশগ্রহণকারী সংযুক্ত ছিলেন।
দুই দিনব্যাপী কর্মশালায় ২০২০ সালে সম্পন্ন হওয়া বাকৃবির বিভিন্ন অনুষদের সর্বমোট ৪৭৭টি গবেষণা প্রকল্পের ফলাফল উপস্থাপন করা হবে। কর্মশালায় মোট ১৯টি টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে।
৩ বছর আগে
শওকত আলীর অনুবাদ গ্রন্থ ‘থিংক অ্যান্ড গ্রো রিচ’ প্রকাশিত
এবারের অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে উপসচিব শওকত আলীর অনুবাদ গ্রন্থ ‘থিংক অ্যান্ড গ্রো রিচ’।
পুঁথি নিলয় প্রকাশিত অনুবাদ গ্রন্থটি প্রকাশনীর নিজস্ব স্টলেই পাওয়া যাচ্ছে। গ্রন্থটি এবারের মেলায় এখন পর্যন্ত প্রকাশিত একমাত্র অনুবাদ গ্রন্থ।
খ্যাতিমান আমেরিকান লেখক নেপোলিয়ন হিল (১৮৮৩-১৯৭০) রচিত ‘থিংক অ্যান্ড গ্রো রিচ’ (Think and Grow Rich) বিশ্বব্যাপী বহুল পঠিত একটি অনন্যসাধারণ আত্মোন্নয়নমূলক গ্রন্থ। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম প্রকাশের পর অদ্যাবধি বইটির দেড় কোটিরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছে। আত্মেন্নয়নমূলক সর্বোচ্চ বিক্রীত ১০টি বইয়ের মধ্যে এটি অন্যতম।
আরও পড়ুন: অবশেষে বইমেলা শুরু
নেপোলিয়ন হিল দীর্ঘ পঁচিশ বছর নানান পেশা ও শ্রেণির মানুষকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বইটি লিখেছেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল পাঁচ শতাধিক আমেরিকান নাগরিকের চরিত্র বিশ্লেষণ করে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, এরা তাদের জীবনে ১৩টি নীতি (দর্শন) একাগ্র দৃঢ়তায় সর্বত্র প্রয়োগ করেছেন। এগুলো হলো: জীবনে উচ্চাকাঙ্ক্ষা পোষণ, নিজের যোগ্যতার উপর বিশ্বাস, অটোসাজেশনের মাধ্যমে মনের মধ্যে প্রত্যয় তৈরি, বিশেষায়িত জ্ঞানার্জন, কল্পনাশক্তিকে কাজে লাগানো, সুসংগঠিত পরিকল্পনা প্রণয়ন, দীর্ঘসূত্রতা পরিহার, বুদ্ধিদাতা (মাস্টার মাইন্ড) দল গঠন, যৌন শক্তিকে গঠনমূলক কাজে রূপান্তর, অবচেতন মনকে নিয়ন্ত্রণ, মস্তিষ্কের অসীম ক্ষমতাকে কাজে লাগানো ও ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে প্রয়োগ করা।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ২ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করলেন প্রধানমন্ত্রী
২৫ হাজারেরও বেশি ব্যর্থ নর-নারীকে লেখক বিশ্লেষণ করে দেখতে পান যে, তাদের অধিকাংশের মধ্যে এই সকল গুণ ছিল না। জীবনে সাফল্য লাভের জন্য নেপোলিয়ন হিল এসব গুণ অর্জনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। এজন্য তিনি বেশ কিছু অনুশীলনমূলক কার্যক্রমের প্রস্তাব করেছেন। তাছাড়া, সাফল্য লাভের উদ্দেশ্যে তিনি ছয়টি ভয়, যথা- দারিদ্র্যের ভয়, সমালোচনার ভয়, অসুস্থতার ভয়, বিশেষ কোনো ব্যক্তির ভালোবাসা হারানোর ভয়, বার্ধক্যের ভয় ও মৃত্যু ভয়কে জয় করার পরামর্শ দিয়েছেন।
অনুবাদের ব্যাপারে শওকত বলেন, ভাষান্তর সহজ কাজ নয়। এক ভাষার কথাকে অন্য ভাষায় রূপান্তর অনেকটা হরবোলার মতো জটিল। তবু, সর্বস্তরের পাঠকের কথা বিবেচনা করে সহজ ভাষায় মূল গ্রন্থের অনুরূপ দ্যোতনা অক্ষুণ্ণ রাখার চেষ্টা করা হয়েছে।
প্রখ্যাত লেখক ও গবেষক ড. মোহাম্মদ আমীনের প্রতি আমি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি, যিনি এ অনুবাদ গ্রন্থটি প্রকাশের ক্ষেত্রে আমাকে অকৃত্রিম সহায়তা প্রদান করেছেন।
আরও পড়ুন: বই বনাম কিন্ডল: আপনার জন্য কোনটি সেরা?
অনুবাদক মো. শওকত আলী নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পেশায় একজন সরকারি চাকরিজীবী। বর্তমানে তিনি উপসচিব হিসেবে প্রজাতন্ত্রের কর্মে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে নিয়োজিত রয়েছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বিএ (অনার্স) ও এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি যুক্তরাজ্যের টিসসাইড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্লোবাল ডেভেলাপমেন্ট এন্ড সোশ্যাল রিসার্স বিষয়ে এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে তিনি বিভিন্ন বিষয়ে অনুবাদ করে সুনাম অর্জন করেন।
৩ বছর আগে
বাংলাদেশের বর্জ্য পানিতে করোনাভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা
বাংলাদেশের বর্জ্য পানিতে করোনাভাইরাসের সন্ধান পাওয়ার দাবি করেছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল গবেষক।
৪ বছর আগে