উদযাপিত
সারা দেশে উদযাপন হচ্ছে বড়দিন
যিশু খ্রিস্টের জন্মকে স্মরণ করে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বুধবার বড়দিন উদযাপন করছে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
সম্প্রদায়টির সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন হলো- পুনর্জন্ম, নতুন যাত্রা, ক্ষমা ও শান্তি এবং ঈশ্বর ও মানুষের সম্পর্ক নবায়নের উৎসব।
ক্রিসমাস ট্রি রঙিন বাতিতে সজ্জিত করা, বিশেষ প্রার্থনা, শিশুদের মধ্যে উপহার বিতরণ এবং কুশল বিনিময়ের মাধ্যমে বড়দিন উদযাপন করা হয়।
গির্জায় প্রার্থনা অধিবেশনের আগে এবং পরে ক্রিসমাস ক্যারল এবং প্রার্থনামূলক গান গাওয়া হবে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে একদল গায়ক ক্রিসমাস ক্যারল পরিবেশন করবেন।
বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেল ও রেডিও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে।
বড়দিন উপলক্ষে মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এ সময় তিনি সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগুরুর পরিচয় উপেক্ষা করে দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি বজায় রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
বড়দিন ও নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানাতে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান মঙ্গলবার কাকরাইলে আর্চবিশপ বিজয় এন ডি'ক্রুজের বাসভবনে যান।
সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে বড়দিনের উষ্ণ শুভেচ্ছা জানান।
এদিকে বড়দিন উদযাপন নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের আতশবাজি, পটকাবাজি ও আকাশে ফানুস উড়ানো নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
মঙ্গলবার ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
৭৯ দিন আগে
শ্রীমঙ্গলে গারোদের ওয়ানগালা উৎসব উদযাপিত
মৌলভীবাজারের শ্রীমেঙ্গলে চা বাগানের ভেতর প্রতি বছরের মতো এ বছর উদযাপিত হয়েছে গারো সম্প্রদায়দের ওয়ানগালা নবান্ন উৎসব।
গারো জাতিগোষ্ঠীর বিশ্বাস, ‘মিশি সালজং’ বা শস্যদেবতার ওপর ভরসা রাখলে ফসলের ভালো ফলন হয়। দেবতাকে নতুন ফসলের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এবং নতুন ফসল খাওয়ার অনুমতি চেয়ে তারা এই উৎসব উদযাপন করেন। এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য আগামী বছরে যেন ফসল ভালো হয়। তাদের সন্তান ও পরিবার-পরিজনরা যেন ভালো থাকে।
পাহাড়ে বসবাসকারী উপজাতি নৃ-গোষ্ঠি গারোদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক ও কৃষ্টির অন্যতম উৎসব হলো নবান্ন বা ওয়ানগালা উৎসব।
আরও পড়ুন: শেরপুরে গারোদের ‘ওয়ানগালা’ শুরু
১ ডিসেম্বর দুপুরে গারো যুব সংগঠনের আয়োজনে শ্রীমঙ্গলের ফুলছড়া চা বাগান মাঠে থক্কা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে ওয়ানগালা অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। গারো সমপ্রদায়ের নারীরা নেচে-গেয়ে অতিথিদের বরণ করে নিয়ে আসেন উৎসবস্থলে।
উৎসবের প্রথম পর্বে ক্রুশ চত্বরে বাণী পাঠ, থক্কা প্রদান, জনগণকে থক্কা দেওয়া, পবিত্র খ্রিষ্টযাগ, দান সংগ্রহ, আলোচনা সভা ও জাতির মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।
গারোদের মূল ধর্ম ছিল সাংসারেক। তবে এখন অনেকেই খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করেছেন। সাধারণত বর্ষার শেষে ও শীতের আগে, নতুন ফসল তোলার পর এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। এর আগে নতুন খাদ্যশস্য খাওয়া নিষেধ থাকে এ সম্প্রদায়ের জন্য। তাই অনেকেই একে নবান্ন বা ধন্যবাদের উৎসবও বলা হয়।
ওয়ানগালা উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক পার্থ হাজং, শিক্ষার্থী সালছিনা, থাং সুয়া, কিলি আশকরা, বেবিনা রং দির সঙ্গে কথা হয় প্রতিবেদকের। তারা জানান, দেবতার সন্তুষ্টির পাশাপাশি এই আয়োজনের উদ্দেশ্য তাদের ভাষা-সংস্কৃতিকে জাগ্রত রাখা। নতুন প্রজন্মকে এ সম্পর্কে জানানো আর এই সঙ্গে সবার একই স্থানে একই উদ্দেশ্যে মিলিত হয়ে উৎসবের আনন্দ ভাগাভাগি করা।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে ধর্মীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানা ছাড়াও আয়োজন করা হয় তাদের ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা।
আলোচনা পর্বে শ্রীমঙ্গল ক্যাথলিক মিশনের প্রধান পুরোহিত ফাদার ড. জেমস শ্যামল গোমেজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন শ্রীমঙ্গল উপজলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইসলাম উদ্দিন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য প্রীতম দাশ, ফিনলের উপমহা ব্যবস্থাপক (ডিনস্টন ডিভিশন) হুমায়ুন কবির মজুমদার, মাজদিহি চাবাগানের ব্যবস্থাপক মো. শাহরিয়ার পারভেজ, হরিণছড়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক বিকাশ সিনহা প্রমুখ।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গারো কিশোরীরা তাদের ঐতিহ্যবাহী গান ‘ওয়ানগালা ওয়ানগালা’ গানের সঙ্গে নৃত্য করেন। এছাড়াও বিভিন্ন গারো লাইন থেকে আসা কিশোরীরা একেরপর এক নৃত্য পরিবেশন করেন।
এ সময় ফুলছড়া চা বাগান মাঠে ওয়ানগালাটি মিলন মেলায় পরিণত হয়। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও ভাল ফসল লাভের আশায় পালন করা হয় এই ওয়ানগালা। তিন দিনব্যাপী উৎসবকে নিয়ে ছিল নানা বর্ণিল আয়োজন। এ বছর তাদের আয়োজন ছিল সপ্তমবারের মতো। শেষে গারো সম্প্রদায়দের বিভিন্ন সফল কর্মে জড়িত ও অতিথিদের দেওয়া হয় সম্মাননা।
আরও পড়ুন: বনভূমিতে গারোদের অধিকার সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার: উপদেষ্টা
১০২ দিন আগে
কুমিল্লায় কঠিন চীবর দানোৎসব উদযাপিত
কুমিল্লায় ভাবগম্ভীর পরিবেশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধানতম ধর্মীয় উৎসব ২৩তম দানোত্তম কঠিন চীবর দানোৎসব উদযাপিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) কুমিল্লা দক্ষিণ উপজেলার কোটবাড়ি নব শালবন বিহার ও বিশ্ব শান্তি প্যাগোডা অনালয়ে এ দানোৎসব উদযাপিত হয়।
আরও পড়ুন: রাঙ্গামাটি রাজবন বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব সম্পন্ন
এসময় প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা সেনানিবাস ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
আলীশ্বর শান্তি নিকেতন বৌদ্ধ বিহারের উপদেষ্টা শ্রীমং জিনসেন মহাস্থবিরের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার।
মুখ্য আলোচক বৌদ্ধ বিহার মেরুল বাড্ডার উপাধ্যক্ষ শ্রীমং সুনন্দপ্রিয় ভিক্ষু ও আলোচক ছিলেন শ্রীমং প্রজ্ঞাশ্রী মহাথের, শ্রীমং প্রজ্ঞাজ্যোতি মহাথের।
চীবর উৎসর্গের সময় ভক্তদের সাধু, সাধু, সাধু কণ্ঠধ্বনিতে নব শালবন বিহারের সমগ্র আশেপাশে এলাকা মুখরিত হয়ে ওঠে।
আরও পড়ুন: রাঙামাটিতে শেষ হলো বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কঠিন চীবর দানোৎসব
১৪৭ দিন আগে
ডিএনসিসিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে (ডিএনসিসি) ৫৩তম মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হয়েছে।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২ এ অবস্থিত নগরভবনের সম্মেলনকক্ষে ৫৩তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: অনুমতি ছাড়া ডিএনসিসি এলাকায় কেউ গাছ কাটতে পারবে না: ডিএনসিসি মেয়র
আলোচনা সভা শুরুর আগে মেয়র নগর ভবনের মূলফটকের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ডিএনসিসির কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কাউন্সিলররা।
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, অনেক ত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে৷ একাত্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে সমগ্র বাঙালি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।
তিনি আরও বলেন, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা। দেশটাকে ভালোবেসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আমাদের স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। বর্তমানেও কোনো অপশক্তি বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।
মেয়র বলেন, তবে দেশের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলছে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সবাইকে যার যার কর্মদায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার মাধ্যমে দেশের সেবা করতে হবে। ডিএনসিসির কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের মহান বিজয় দিবসে এই প্রতিজ্ঞা করতে হবে।
আরও পড়ুন: হাতিরঝিলের আদলে সুতিভোলা খাল সাজানো হবে: ডিএনসিসি মেয়র
বস্তিতে বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির ঘোষণা ডিএনসিসি মেয়রের
৪৫৪ দিন আগে
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনে বিজয় দিবস উদযাপিত
মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনের (বিএসইসি) প্রধান কার্যালয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শনিবার সকাল ৯টায় বিএসইসির চেয়ারম্যান ও অতিরিক্ত সচিব মো. মনিরুজ্জামান, পরিচালক অর্থ ও অতিরিক্ত সচিব মো. মনিরুল ইসলাম, পরিচালক বাণিজ্যিক ও যুগ্মসচিব মো. হায়দার জাহান ফারাস, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ও যুগ্মসচিব বদরুন নাহার এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারী বিএসইসি প্রাঙ্গণে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে’ পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে বিজয় দিবস
এরপর বিএসইসির চেয়ারম্যান ও স্টাফদের সঙ্গে বিএসইসিতে স্থাপিত ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ পরিদর্শন করেন।
দুপুরে বিএসইসির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের অংশগ্রহণে বিএসইসির সভাকক্ষে শিশু-কিশোরদের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
অনুষ্ঠান উদ্বোধনের শুরুতে চেয়ারম্যান শিশু-কিশোরদের উদ্দেশে বলেন, খেলা-ধুলার পাশাপাশি সত্যিকারের মানুষ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে, অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এ স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে।
এরপর শিশু-কিশোরদের গান, কবিতা, ছাড়া পরিবেশন বিএসইসির সভাকক্ষে এক আনন্দঘন মুহূর্তের অবতারণা করে।
আঁকিয়েদের চিত্রাংকন দেখার পর প্রতিযোগীদের মধ্যে পুরস্কার বিরতণ করা হয়।
এরপর বিএসইসি মসজিদে বাদ যোহর দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে বিএসইসির চেয়ারম্যান সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, এই বাংলাদেশ এই অবস্থায় ছিল না; বড় আশ্চর্যের বিষয় উন্নয়ন অবহেলিত, আর্থিক সঙ্গতিহীন একটি দেশ শুধু ঐক্যের শক্তিতে কৃষক, ছাত্র, যুবক মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে আনে আমাদের বিজয়।
৪৫৪ দিন আগে
লিসবনে উদযাপিত হলো বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী
বাংলাদেশ দূতাবাস, লিসবন যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে মঙ্গলবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছে।
এই উপলক্ষে দূতাবাস প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পর্তুগালে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা ও দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশ দূতাবাস, লিসবন-এর চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স আলমগীর হোসেন দূতাবাসের অনান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এরপর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। এরপর পদক প্রাপ্তির গুরুত্ব ও তাৎপর্যের ওপর এক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত আলোচনা সভায় দূতাবাসের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
আলমগীর হোসেন তার বক্তব্যের শুরুতেই জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হলো জুলিও কুরি শান্তি পদক, যা বাংলাদেশের জন্য প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক সম্মান।
এই পদক অর্জন বিশ্বদরবারে বাঙালি জাতিকে গৌরবান্বিত করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি তার বক্তব্যে পদকটির গুরত্ব ও ইতিহাস তুলে ধরেন। তিনি আরও বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু ছিলেন অগ্রদূত; অন্যায়, অত্যাচার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর।
‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’ বঙ্গবন্ধু ঘোষিত শান্তির এই বাণী, বিশ্ব শান্তি, স্থিতিশীলতা ও অগ্রগতিতে বর্তমান বিশ্ব বাস্তবতায় আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক।
চার্জ দ্য অ্যাফয়ার্স বলেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্ব শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে যেমন ভূমিকা রেখেছিলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন
মিয়ানমারে নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বদরবারে শান্তি ও মানবতার যে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তারও উল্লেখ করেন তিনি।
তাছাড়া, বিভিন্ন বৈশ্বিক ইস্যুতে যেমন জলবায়ু পরিবর্তন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন ও কন্যাশিশুদের শিক্ষা প্রসার, যুদ্ধ ও সংঘাত নিরসন, দক্ষিণ এশিয়ায় পারমানবিক অস্ত্র প্রতিযোগিতা বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন উদ্যোগ ও স্বীকৃতির কথা উল্লেখ করেন।
আলোচনা শেষে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং দেশের অব্যাহত উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপিত
৬৪৬ দিন আগে
বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপিত হচ্ছে আজ
দেশজুড়ে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপিত হচ্ছে আজ (বৃহস্পতিবার)।
বুদ্ধ পূর্ণিমা গৌতম বুদ্ধের জন্ম, জ্ঞান লাভ ও মৃত্যুকে চিহ্নিত করে। খ্রিস্টপূর্ব ৫৬৩ সালের এই দিনে হিমালয়ের পাদদেশে কপিলাবস্তুতে সিদ্ধার্থ গৌতম হিসেবে বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ৩৫ বছর বয়সে সর্বোচ্চ জ্ঞান লাভ করেন এবং অবশেষে খ্রিস্টপূর্ব ৪৮৩ সালে ৮০ বছর বয়সে ‘নির্বাণে’ চলে যান।
দিনটি বাংলাদেশে সরকারি ছুটির দিন।
দিবসটি উপলক্ষে বৌদ্ধ সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়ে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বৌদ্ধ সভ্যতা এবং এর সংস্কৃতি প্রাচীনকাল থেকেই বাংলার মানুষের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। পাহাড়পুর ও ময়নামতি শালবন বিহার এর উজ্জ্বল উদাহরণ।’
তিনি বলেন, গৌতম বুদ্ধ সর্বদা মানবজাতির কল্যাণ চেয়েছিলেন এবং তিনি সমগ্র বিশ্বকে শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন।
মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘আমরা আশা করি বৌদ্ধ সম্প্রদায় এই ঐতিহ্য চর্চা ও বুদ্ধের মহান আদর্শকে সমুন্নত রেখে দেশের উন্নয়নে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।’
প্রধানমন্ত্রী ভবিষ্যতে বাংলাদেশে সম্প্রীতির চর্চা ও বন্ধন আরও জোরদার করতে সবাইকে কাজ করার আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, ‘সহিংসতা দ্বারা চালিত নিষ্ঠুর শক্তিকে দমন করতে, মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে এবং একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে আজকের বিশ্বে বুদ্ধের শিক্ষা অনুসরণ করা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি গৌতম বুদ্ধের আদর্শকে সমুন্নত ও লালন-পালনের মাধ্যমে সবাই বাংলাদেশকে একটি শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।’
আরও পড়ুন: রাঙামাটিতে শেষ হলো বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কঠিন চীবর দানোৎসব
আজ মধু পূর্ণিমা: খাগড়াছড়ির বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহারে উৎসব পালন
৬৮০ দিন আগে
রিয়াদে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত
সৌদি আরবের রিয়াদস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে আনন্দ উৎসবে নানা আয়োজনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষ্যে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু চত্বরে রিয়াদস্থ বাংলাদেশ ইন্টারন্যশনাল স্কুল জাতীয় কারিকুলাম ও ইংরেজি সেকশনের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আয়োজনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে স্কুলের শিক্ষার্থী সুবহা আজাদ, মুনতাহা আলমগীর, মাহাদিয়া মানহা ও ইসরাত জাহান।
এ সময় দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স মো. আবুল হাসান মৃধা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন শোষিত মানুষের নেতা, বাংলার মুক্তিসংগ্রামের মহানায়ক। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ হত না, বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। ইতিহাসের মহানায়ক, বাঙালি জাতির মহান মুক্তিদাতা মহান পুরুষ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ।
তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকেই বাঙালি জাতি বৈষম্য, প্রতারণা আর নির্যাতনের জাঁতাকল পিষ্ঠ হয়ে আসছিল। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান রাষ্ট্রের শাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে বরাবরই রুখে দাঁড়িয়েছেন। ভাষা আন্দোলন, যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬৬-এর ছয় দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তার বজ্রকন্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।
মৃধা বলেন, জাতির পিতার স্বাধীনতা ঘোষণার ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় আমাদের চূড়ান্ত বিজয়। হাজার বছরের পরাধীনতার নাগপাশ ছিন্ন করে বিশ্বের মানচিত্রে স্থান করে নেয় বাংলাদেশ নামক নতুন এক রাষ্ট্র।
চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স বলেন, দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী-এর নির্দেশে রিয়াদস্থ বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের নিয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়েছে। যাতে প্রবাসে বেড়ে ওঠা এ সকল শিশু-কিশোররা বাংলাদেশের ইতিহাস, জাতির পিতার সংগ্রামী জীবন, দেশের প্রতি তার ত্যাগ ও অপরিসীম ভালোবাসা সম্পর্কে জানতে পারে। তিনি এ সময় সকল শিশু কিশোরদের শুভেচ্ছা জানান।
আরও পড়ুন: ডেনমার্কে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও শিশু দিবস উদযাপন
৭২৭ দিন আগে
সৈয়দ শামসুল হকের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত
কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনে সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে দিবসটি উপলক্ষে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ চত্বরে তার সমাধিতে ফুলের মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এ সময় জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা আওয়ামী লীগ, কুড়িগ্রাম পৌরসভা, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাব, জেলা শিল্পকলা একাডেমি, কুড়িগ্রাম উন্নয়ন ফোরাম, সৈয়দ শামসুল হক স্মৃতি পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
আরও পড়ুন: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী আজ
পরে সরকারি কলেজ চত্বরের বটতলায় সৈয়দ শামসুল হক স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় সৈয়দ হক মেলা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, কবিপুত্র দ্বিতীয় সৈয়দ হক, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মির্জা মো. নাসির উদ্দিন, পৌর মেয়র কাজিউল ইসলাম, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তুহিন ওয়াদুদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট এর আহ্বায়ক শ্যামল ভৌমিক, সৈয়দ শামসুল হক স্মৃতি পরিষদের আহ্বায়ক ইউসুফ আলমগীর, সাংবাদিক আতাউর রহমান বিপ্লব, কবি সাম্য রাইয়ান প্রমুখ।
বক্তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সৈয়দ হকের সমাধিকে ঘিরে স্মৃতি কমপ্লেক্স নির্মাণের দাবি জানান।
বক্তারা জানান, কমপ্লেক্সটি তৈরি হলে কুড়িগ্রামের সাহিত্য সংস্কৃতি আরও বিকশিত হবে। সেইসঙ্গে কবি সৈয়দ হকের সাহিত্য সম্পর্কে নতুন প্রজন্ম আরও জানতে পারবে।
মেলায় বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠনের স্টলসহ মেলা মঞ্চে দিনব্যাপী কবির লেখা গান, কবিতা পরিবেশিত হয়।
১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামে সৈয়দ শামসুল হকের জন্ম হয়। ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর (১২ আশ্বিন ১৪২৩ বঙ্গাব্দ) ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
পরদিন ২৮ সেপ্টেম্বর বুধবার (১২ আশ্বিন ১৪২৩ বঙ্গাব্দ) চ্যানেল আই টেলিভিশনের তেজগাঁও চত্বরে সকাল ১০টায় প্রথম দফা জানাজা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দুপুর ২টায় দ্বিতীয় দফা জানাজা এবং অপরাহ্নে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে তৃতীয় দফা জানাজা শেষে তার মরদেহ কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ চত্বরে সমাহিত করা হয়।
আরও পড়ুন: বাউল কামাল পাশার ১২১তম জন্মবার্ষিকী পালিত
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী উদযাপন
৮০৮ দিন আগে
সিউলে ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ উদযাপিত
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ উদযাপিত হয়েছে। সিউলের স্থানীয় সময় শুক্রবার সিউলের বাংলাদেশ দূতাবাস দিবসটি উদযাপন করে।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কোরিয়া প্রজাতন্ত্রে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন।
এ উপলক্ষে দূতাবাসের কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন।
আরও পড়ুন: বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঢাকা-সিউলের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরির সুযোগ বাড়িয়েছে: রাষ্ট্রদূত
এরপর ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’-এর তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশ নেন দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলোয়ার হোসেন ও দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
বক্তারা ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’-এর তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতীয় সংবিধানের মর্যাদা সমুন্নত রাখার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: সিউলে হ্যালোইন উৎসবে প্রাণহানিতে বিশ্ব নেতাদের শোক
সিউলে হ্যালোইন উৎসবে পদদলিত হয়ে নিহত অন্তত ১৫১
৮৬১ দিন আগে