খাদ্যমন্ত্রী
চালের বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
চালের দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে ৬০ ভাগ ধান কাটা হয়েছে। নতুন ধান বাজারে উঠতে শুরু করেছে। ধানের দামও এখন কম। এ অবস্থায় চালের দাম বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠেছে। চলতি মৌসুমে আমনের ফলনও ভালো হয়েছে। দেশে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খাদ্য মজুদ আছে। চালের বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে প্রশাসন তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছে। অজুহাত দিয়ে চালের দাম বাড়ানোর চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।’
মিল মালিকদের উদ্দেশে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, কোয়ালিটির মানদণ্ডে উত্তীর্ণ না হলে সে চাল গুদামে পাঠাবেন না। চালের কোয়ালিটির সঙ্গে কোনো আপস হবে না।
আরও পড়ুন: এ বছর বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হয়নি: খাদ্যমন্ত্রী
এসময় তিনি খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা মোতাবেক ধান-চাল সংগ্রহের পরামর্শ দেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষক যেন গুদামে ধান নিয়ে এসে হয়রানির শিকার না হয় সেটা খাদ্য কর্মকর্তাদের নিশ্চিত করতে হবে।
ফুডগ্রেইন লাইসেন্স ছাড়া কেউ যেন ধান-চালের অবৈধ ব্যবসা করতে না পারে সেদিকে প্রসাশনের নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি।
একইসঙ্গে তিনি পাক্ষিক মজুত বিক্রির রিপোর্ট পাঠানোর নির্দেশনা দেন।
এর আগে, গত ৮ অক্টোবর খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় চলতি বছর আমন ধানের সরকারি ক্রয়মূল্য নির্ধারণ করে খাদ্য মন্ত্রণালয়। প্রতি কেজি আমন ধান ৩০ টাকা, প্রতি কেজি আমন সেদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং আমন আতপ চালের দাম ৪৩ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হয়।
এ বছর আমন মৌসুমে দুই লাখ টন আমন ধান, চার লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চাল কেনা হবে। সরকারের ধান-চাল সংগ্রহের এই কার্যক্রম চলবে আগামী ২০২৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, পরিচালক (সংগ্রহ) মনিরুজ্জামানসহ বিভিন্ন জেলার জেলা প্রসাশক, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, মিল মালিক, কৃষক প্রতিনিধি ও গণমাধ্যমকর্মীরা সংযুক্ত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আমন মৌসুমে ৭ লাখ টন ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
আউশ ধানের চাষ বেশি হওযায় চাল আমদানির প্রয়োজন হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
বিএনপি দেশে-বিদেশে সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত: খাদ্যমন্ত্রী
বিএনপি দেশে-বিদেশে সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, বিএনপি দেশে-বিদেশে সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত। এখন তারা ফের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুরু করেছে।
রবিবার (১২ নভেম্বর) নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার গাঙ্গর উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় উপকারভোগীদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জনগণ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে: খাদ্যমন্ত্রী
এসময় তিনি আগুন সন্ত্রাস না করে বিএনপিকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানান।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা করে বিএনপি। চক্রান্তকারীরা বিএনপির-জামায়াত সরকারের রাষ্ট্রীয় সহায়তা পেয়েছিল।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সরকার শুধু মূল সড়কের উন্নয়ন করেনি, মানুষের ঘরে প্রবেশের রাস্তাও এখন পাঁকা। এছাড়া দেশের উন্নয়ন হয়েছে বলে এখন গ্রামে আর ভিক্ষুক দেখতে পাওয়া যায় না।
তিরি বলেন, এ অঞ্চলে বিধবা কিংবা অসহায় মায়েরা একসময় দল বেধে ভিক্ষা করতেন। সেই দৃশ্য আর দেখতে হয় না। অসহায় মানুষের জন্য বিভিন্ন ভাতা নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে বর্তমান সরকার। ভবিষ্যতে ভাতাভোগীর সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা নেতৃত্বে প্রত্যেকটি ইউনিয়নে হাজার হাজার মানুষ সরকারের নানা সামাজিক কর্মসূচির উপকারভোগী। ভাতা দেওয়ার আগে কে কোন দল করেন সেটি দেখা হয়নি।
তিনি বলেন, গ্রামের প্রত্যেকটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, বয়স্ক ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, বিধবা ভাতা, ১৫ টাকা কেজি চাল দিচ্ছে। এছাড়া কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করে বিনা পয়সায় ২৮ রকমের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। এগুলোর ফলে মানুষের জীবনমান উন্নয়ন হয়েছে।
নওগাঁর প্রতিটি উপজেলায় উন্নয়ন হয়েছে এবং কিছু কাজ অসমাপ্ত আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে সরকার ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নওগাঁর গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে এলাকায় কোনো রাস্তাঘাট কাঁচা থাকবে না।
রসুলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রতাপ চন্দ্র মুণ্ডার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন-নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লব, নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন এবং নিয়ামতপুর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাদিরা বেগম।
আরও পড়ুন: অসহায় মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াতের সর্বশেষ অবরোধে সারা দেশে ১৫২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
অসহায় মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, অসহায় মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন করে দিয়েছেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় বিভিন্ন ভাতা দিয়ে তাদের ইজ্জত রক্ষা করেছেন তিনি।
শুক্রবার (১০ নভেম্বর) দুপুরে নিয়ামতপুরে বীরজোয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে পারইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্তমান সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের মননশীলতার বিকাশই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দুঃখজনক হলেও এটি সত্য যে, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আসার আগে অনেকেই পরিবারে ও সমাজে অমর্যাদা পেয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, এখন কেউ বয়স্ক ভাতা পান, কেউ বিধবা ভাতা আবার কেউ আশ্রয়ণের ঘর পেয়েছেন। মাথা গোজার ঠাঁই পেয়ে, নিজের জন্য ওষুধ কিনতে পেরে তারা এখন অনেক খুশি।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বুকে বাঙালিকে পরিচিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি সাড়ে তিন বছর মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ পান।
তিনি বলেন, দেশকে একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার আগে মুশতাক ও জিয়ার ষড়যন্ত্রে সপরিবারে তাকে হত্যা করা হয়।
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়। ওই দলের প্রতিষ্ঠাতা গণতন্ত্রের শত্রু।
তিনি বলেন, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না। জিয়ার আমলে হা-না ভোট হয়েছে। সব ভোটেই কারচুপি করেছে তারা।
পারইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সৈয়দ মুজিব গেন্দার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন- নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লব, নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হোসেন মিলন এবং নিয়ামতপুর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাদিরা বেগম।
আরও পড়ুন: আগামীতে বয়স্ক ভাতা শতভাগে উন্নীত করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
জনগণ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে: খাদ্যমন্ত্রী
আগামীতে বয়স্ক ভাতা শতভাগে উন্নীত করা হবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সরকার প্রতি বছরই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা বাড়াচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় আগামীতে বয়স্ক ভাতা শতভাগে উন্নীত করা হবে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘সরকার দরিদ্র মানুষের কথা চিন্তা করে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি চাল দিচ্ছে।
আরও পড়ুন: উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
সোমবার নওগাঁর সাপাহারে সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদরাসা প্রাঙ্গণে সাপাহার সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্তমান সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি পরিবারকে দেওয়া হচ্ছে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, তেল ও চিনি। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত দেশের অধিকাংশ মানুষ, কেউ সরাসরি উপকৃত হয় কেউ বা পরোক্ষভাবে।
তিনি আরও বলেন, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় নানা রকম ভাতা দিয়ে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। এতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।
সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ছাড়াও বয়স্ক ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, বিধবা ভাতা, দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতা, শহীদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানী ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা রয়েছে। এ ছাড়াও কৃষি প্রণোদনা পাচ্ছে কৃষক। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে অভিভাবকদের মোবাইলে।
সাপাহার সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সাদেকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন- সাপাহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শামসুল আলম শাহ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রেজা সারোয়ার ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সাহজাহান হোসেন।
এর আগে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার মহজিদ পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: জনগণ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে: খাদ্যমন্ত্রী
শিক্ষার্থীদের মননশীলতার বিকাশই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
জনগণ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, জনগণ আগুন সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে। এ ছাড়া যারা পুলিশ হত্যা করে তাদের সঙ্গে কোনো সমঝোতা হতে পারে না।
তিনি বলেন, বিএনপি যদি আবার আগুন সন্ত্রাস করে, জনগণের সম্পদ নষ্ট করে আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মারধর করে তাহলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন: অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধরে রাখতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
রবিবার (৫ নভেম্বর) বড়গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঘাটনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্তমান সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি এই অত্যাচার নির্যাতন ও আগুন সন্ত্রাসীর কাছে মাথা নত করে তাহলে দেশের ১৭ কোটি মানুষের মাথানত হয়ে যায়।
প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার বলেছেন- ‘আমার জীবন যেতে পারে কিন্তু আমি সন্ত্রাসীদের হাতে দেশ তুলে দিয়ে যাব না।’
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা শান্তি চাই, এই দেশটাকে সুখি সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়তে চাই। আর সেজন্য জনগণের সমর্থন চাই।
দেশকে সন্ত্রাসীদের হাতে তুলে দেবেন নাকি যিনি বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ করেছেন তার পক্ষে থাকবেন সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, সোনার বাংলা গড়তে হলে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের মননশীলতার বিকাশই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
শিক্ষার্থীদের মননশীলতার বিকাশই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, শিক্ষকদের প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীরা মেধা ও মননশীলতার বিকাশ ও সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অবদান রাখতে পারবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলেছেন সেখানে শিক্ষদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
শনিবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে নওগাঁর পোরশা উপজেলার ঘাটনগর পাহাড়ি পুকুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা ও শিক্ষকের করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ থেকে এমপিওভুক্তি, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি, কারিকুলাম যুগোপযোগী করা ও অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয়েছে ডিজিটাল ল্যাব। এগুলোর কারণে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়ছে ও ঝরে পড়ার হার কমে গেছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা বান্ধব। এ সরকারের আমলে দেশে একটি যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করতে হবে। শুধু শিক্ষানীতি নয়, বর্তমান সরকার দক্ষ শিক্ষক গড়ে তোলার জন্য একাধিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছে।
সাধন চন্দ্র মজমুদার বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও নীতি-আদর্শ ধরে রেখে কাজ করেছি। এরই ফলস্বরূপ দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: খাদ্যমন্ত্রী
উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।
শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বিকালে নওগাঁর পোরশা উপজেলার ছাওড় ইউনিয়নের দানিপুকুর হাইস্কুল মাঠে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রত্যেকটি ইউনিয়নে হাজার হাজার মানুষ সরকারের নানা সামাজিক কর্মসূচির উপকারভোগী। কে কোন দল করেন সেটি দেখা হয়নি। গ্রামের প্রত্যেকটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। শুধু মূল সড়ক নয়, এখন মানুষের ঘরে প্রবেশের রাস্তাও পাকা হচ্ছে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, শেখ হাসিনা যা কিছু করেছেন তা বাংলাদেশের ইতিহাসে কেউ করেনি। দেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন।
মন্ত্রী বলেন, মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী টানেলসহ হাজার হাজার রাস্তা করেছেন। তিনি বা তার দল ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। এই আস্থা আমাদের রাখতে হবে।
আগামী নির্বাচনে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
বিএনপির সমালোচনা করে মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তারা আবারও ২০১৪ সালের মতো জ্বালাও পোড়াও ও মানুষ হত্যা শুরু করেছে। এই দেশের শান্তি প্রিয় মানুষ বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কখনো মেনে নেয়নি, নিবেও না।
তাই বিএনপি যেখানেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করবে সেখানেই তাদের প্রতিহত করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বর্তমান সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিসর অনেক বাড়িয়েছে। এ কর্মসূচি দারিদ্র্য হ্রাসে ভূমিকা রাখছে।
বুধবার (১ নভেম্বর) নওগাঁর পোরশায় নিতপুর ডাকবাংলোয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় নানারকম ভাতা দিয়ে যাচ্ছে। এতে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে।
তিনি বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, বয়স্ক ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, বিধবা ভাতা, দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীন ভাতা, শহিদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানি ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন ভাতা রয়েছে। এ ছাড়া কৃষি প্রণোদনা পাচ্ছে কৃষক। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা চলে যাচ্ছে অভিভাবকদের মোবাইলে।
বিএনপির সমালোচনা করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, তারা নির্বাচন করতে চায় না। জ্বালাও পোড়াও করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়। আন্দোলনের নামে তারা পুলিশ হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
ডিজিটাল লিটারেসির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, শিক্ষকরা স্মার্ট নাগরিক গড়ার মূল কারিগর। এ ছাড়া দেশকে এগিয়ে নিতে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নওগাঁর সাপাহার উপজেলায় চৌধুরী চাঁন মোহাম্মদ মহিলা ডিগ্রি কলেজ মাঠে ‘বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা ও শিক্ষকের করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মাদরাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একসঙ্গে ৩৭ হাজার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরণ করেন। তার সুযোগ্য কন্যা পরে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করেন।
নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি শিক্ষকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরার উদাত্ত আহ্বান জানান।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে শিক্ষকদের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানেও তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন তিনি সেটি বাস্তবায়ন করেছেন।
তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষ এখন ডিজিটাল সকল সেবা প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসে গ্রহণ করতে পারছেন।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, নিজেকে স্মার্ট শিক্ষক হিসেবে প্রস্তুত করবেন। তারপর শিক্ষার্থীদের স্মার্ট শিক্ষা গ্রহণে প্রস্তুত করবেন। শিক্ষক ডিজিটাল প্রযুক্তির সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করলে শিক্ষার্থীদের স্মার্টলি শিক্ষা দান করতে পারবেন না।
এসময় তিনি শিক্ষকদের তথ্য প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা অর্জনের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল লিটারেসির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
ডিজিটাল লিটারেসির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষক সমাজের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া তিনি শিক্ষকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানান।
শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) সকালে নওগাঁর নিয়ামতপুর বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা ও শিক্ষকের করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: এ বছর বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হয়নি: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে শিক্ষকদের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানেও তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন।
এসময় তিনি শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লিটারেসি শিক্ষা দেওয়ার পাশাপাশি নৈতিকতা শিক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানান।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার শিক্ষকদের মর্যাদা দিয়েছেন। শিক্ষার জাতীয়করণে তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও বছরের প্রথম দিনে বিনামূল্যে নতুন বই তুলে দিচ্ছেন।
তিনি বলেন, মোবাইলে উপবৃত্তির টাকা পেয়ে যাচ্ছেন অভিভাবকেরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার বিকল্প নেই। আর শিক্ষিত সমাজ গঠনে প্রধান ভূমিকা পালন করছেন আমাদের শিক্ষকরা। শিক্ষক স্মার্ট হলে শিক্ষার্থীরাও স্মার্ট হয়ে উঠবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি ভিত্তি হচ্ছে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নর, স্মার্ট সোসাইটি। স্মার্ট বাংলাদেশ হবে সাশ্রয়ী, টেকসই, জ্ঞানভিত্তিক, বুদ্ধিদীপ্ত, ও উদ্ভাবনী।
আরএর বাস্তবায়নের মূল কারিগর শিক্ষক শ্রেণি। তারা স্মার্ট সিটিজেন তৈরিতে আরও বেশি সক্রিয় হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক পথচলা বাধাগ্রস্ত করলে জনগণ তা প্রতিহত করবে: খাদ্যমন্ত্রী
মাদরাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে কাজ করছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী