জন্মশতবার্ষিকী
‘ক্রিকেট সেলিব্রেটস মুজিব হান্ড্রেড’ কনসার্টে বৃষ্টির বাগড়া
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হওয়া ‘ক্রিকেট সেলিব্রেটস মুজিব হান্ড্রেড’ কনসার্টে বৃষ্টি বাগড়া দিয়েছে।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নিউজ২৪ এ কনসার্টটি সরাসরি দেখানো হচ্ছে।
সন্ধ্যা ৬টার দিকে বৃষ্টি শুরু হলে কনসার্ট বন্ধ রাখা হয়। সোয়া ৭টার দিকে এটি পুনরায় শুরু করা যায়নি।
অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন কয়েক হাজার দর্শক। এই ইভেন্টের টিকিটের মূল্য ১ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
গোল্ড এবং প্লাটিনাম টিকিটধারীরা মূল মঞ্চের সামনের মাটিতে জায়গা পেয়েছেন। গোল্ড ও প্লাটিনামের টিকিটধারীদের প্রায় সবাই বৃষ্টিতে ভিজে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। শেরে-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
ভারতীয় একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী এ.আর.রহমানসহ মমতাজ বেগম এবং মিউজিক্যাল গ্রুপ মাইলস অনুষ্ঠানে পারফর্ম করবেন।
পড়ুন: ‘ক্রিকেট সেলিব্রেটস মুজিব ১০০’: আজ থেকে টিকিট বিক্রি শুরু
২ বছর আগে
দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ শুরু বৃহস্পতিবার
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে চারদিন মেয়াদে দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ শুরু হচ্ছে। মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনায়, স্থানীয় সরকার বিভাগের সহযোগিতায় ও জেলা প্রশাসনের বাস্তবায়নে এ বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর শাহবাগস্থ গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এসব তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা জেলায় গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর চত্বরে এবং দেশব্যাপী বিভাগীয়/জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার চত্বর অথবা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা জেলায় প্রায় ৭০টি, বিভাগীয় পর্যায়ে প্রায় ৫০টি এবং জেলা পর্যায়ে প্রায় ৩০টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান বইমেলায় অংশগ্রহণ করবে।
আরও পড়ুন: কসমস আতেলিয়ার৭১ এর আয়োজনে 'আর্টিস্ট রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম'
তিনি দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ সুন্দর ও সফলভাবে বাস্তবায়নে স্থানীয় জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী এ মেলা আয়োজনের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে জাতির সঠিক ইতিহাস জানান দেয়াসহ আলোকিত, জ্ঞাননির্ভর, সংস্কৃতিমনস্ক মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, সৃজনশীলতার একটি বড় উৎস বঙ্গবন্ধু, তাঁর জীবনকর্ম ও ত্যাগের মহিমা। যে কারণে মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে হাজার হাজার বই প্রকাশিত হয়েছে।
তিনি বঙ্গবন্ধুর সৃজনশীলতাকে জাতির মাঝে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের নিকট ছড়িয়ে দিতে 'বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা' গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানান।
পড়ুন: বঙ্গমাতার ৯১তম জন্মবার্ষিকীতে প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান
বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার ও ফেলোশিপ প্রদান
২ বছর আগে
অস্ট্রেলিয়ায় বঙ্গবন্ধু ও গফ হুইটলামের জীবন ও কর্মের ওপর সেমিনার
দু’জন সমসাময়িক কিংবদন্তী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং অস্ট্রেলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড গফ হুইটলামের জীবন, কর্ম ও রাজনৈতিক আদর্শের ওপর অস্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বুধবার ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের হুইটলাম ইনস্টিটিউট এবং বাংলাদেশ হাইকমিশন ক্যানবেরা ও কনস্যুলেট জেনারেল সিডনি যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।
হুইটলাম ইনস্টিটিউটে মাসব্যাপী গফ হুইটলাম এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর আলোকচিত্র প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছে, যা জানুয়ারি পর্যন্ত দর্শকদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর পিটার শেরগোল্ডের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ কে আব্দুল মোমেন। সেমিনারে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী গ্যারেথ ইভানস স্বাগত বক্তব্য দেন। এছাড়া ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর বার্নে গ্লোভার মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফরেন অফিস স্পাউসেস এসোসিয়েশনের শ্রদ্ধা
এসময় বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগ এবং এক্ষেত্রে তাঁর পররাষ্ট্রনীতির অবদানের কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মানবিকতা, বন্ধুত্ব এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বিষয়ক বঙ্গবন্ধু যে বার্তা দিয়ে গেছেন তার মাধ্যমে সমসাময়িক বিশ্বের অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পালন এবং দু’নেতার জীবন ও কর্ম উদযাপনের মাধ্যমে দু’দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির পাশাপাশি দু’দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, মূল্যবোধ বিনিময়ের মাধ্যমে পারস্পারিক ঘনিষ্ঠতা আরও বৃদ্ধি পাবে।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী গ্যারেথ ইভানস বলেন, বঙ্গবন্ধু ও হুইটলামের পারস্পারিক যোগাযোগ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সংসদীয় গণতন্ত্র দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের শক্তিশালী ভিত্তি। এ দুই নেতার চিন্তাচেতনা ও প্রতিশ্রুতির ওপর গুরুত্বারোপ করে ভবিষ্যতে দুই দেশ উন্নয়ন ও বাণিজ্যের উর্ধ্বে নিরাপত্তা ও ভৌগোলিক বিষয়েও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে পারবে।
আরও পড়ুন: লন্ডনে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে তথ্যমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ এবং অস্ট্রেলিয়ার মনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার জেনি হকিং মূল বক্তা হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন। ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ ও সমসাময়িক বিশ্ব এবং অধ্যাপক জেনি হকিং উন্নয়নশীল বিশ্বের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক স্থাপনে হুইটলামের অবদানের ওপর আলোচনা করেন। শান্তিপূর্ণ ভারতীয় মহাদেশীয় এলাকা এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রতিষ্ঠায় মহান এ দু’নেতার অঙ্গীকারের বিষয়ে তাঁরা আলোকপাত করেন। জেনি হকিং স্মরণ করেন কিভাবে জনগণের মঙ্গলার্থে বঙ্গবন্ধু ও হুইটলাম তাঁদের সারা জীবন উৎসর্গ করেছেন।
বঙ্গবন্ধু ও হুইটলামের স্বপ্ন ও দূরদর্শিতা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বিবিধ সংস্কার ও অবদানের কথা উল্লেখ করে হাইকমিশনার সুফিউর রহমান এ মহান দুই নেতার বিষয়ে ও বাংলাদেশ বিষয়ে অধিক অধ্যয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এসময় প্যানেল আলোচনায় আলোচকরা এ দুই নেতার চিন্তা ও দুরদর্শিতার প্রশংসা করে বলেন,এ দুই বিশ্বনেতা মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন সামাজিক ক্ষেত্রে ব্যাপক উদ্যোগ ও নীতি গ্রহণ করেন। বিভিন্ন দেশের পারস্পারিক শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার মাধ্যমে উন্নয়ন, শান্তি ও মঙ্গল নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ও দুই নেতার প্রয়াসের ওপর তাঁরা আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠান শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সিডনিতে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মাসুদুল আলম।
আরও পড়ুন: কলকাতা প্রেসক্লাবে ‘বঙ্গবন্ধু সংবাদ কেন্দ্র’ উদ্বোধন ২৮ অক্টোবর
২ বছর আগে
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে ‘বাংলাদেশ হাউস’ উদ্বোধন
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে নবনির্মিত ‘বাংলাদেশ হাউস’ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানান, বুধবার (স্থানীয় সময়) বিকেল সাড়ে চারটায় তিনি হাউসটি উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী এর আগে বাড়ির চত্বরে একটি ফ্রেঞ্জ গাছ লাগান।
‘বাংলাদেশ হাউস’ উদ্বোধনের পর তিনি একটি প্রার্থনায় অংশ নেন।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে ৬৬ লাখেরও বেশি টিকা প্রদান
শেখ হাসিনা পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ মিশনে কর্মরত বাংলাদেশি কূটনীতিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন,পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী ১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৬তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে পৌঁছেছিলেন।
নিউইয়র্কে ১৯-২৪ সেপ্টেম্বর থাকার সময়,প্রধানমন্ত্রী উচ্চ-স্তরের ইভেন্ট এবং সভায় অংশ নেয়ার পাশাপাশি জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ৭৬তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ)উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে গর্বিত করেছেন: প্রতিমন্ত্রী
শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতিসংঘের বাগানে একটি মধু পঙ্গপাল গাছ রোপণ করেন এবং একটি বেঞ্চ উন্মোচন করেন।
প্রধানমন্ত্রী ২৫ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন ডিসি যান। শুক্রবার (১ অক্টোবর) তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জাতিসংঘ সফরের ফলাফল শূন্য: মির্জা ফখরুল
৩ বছর আগে
বিশিষ্ট ভারতীয় ব্যক্তিদের সাথে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠতার কথা স্মরণ করলেন দোরাইস্বামী
ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ভারতীয় হাইকমিশন, ঢাকা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে গ্রন্থপাঠ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে, অংশগ্রহণকারীরা যৌথভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে কিছু নির্বাচিত অংশ পাঠ করে এবং সেগুলি নিয়ে আলোচনা করে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীর উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে অধিবেশন শুরু হয়।
তিনি কয়েক দশক ধরে বিশিষ্ট ভারতীয় ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠতার কথা স্মরণ করেন। তার বক্তব্যেন পর অসমাপ্ত আত্মজীনী থেকে ছয়টি অংশ পাঠ করা হয়।
প্রতিটি অংশ পাঠের পর সেগুলোর তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ এবং আকর্ষণীয় জীবনকাহিনী তার অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে নির্বাচিত অংশগুলোতে প্রতিফলিত হয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশনারসহ অংশগ্রহণকারীরা সমস্বরে বঙ্গবন্ধুর সাহিত্যিক গুণাবলীর পাশাপাশি আধুনিক ইতিহাস, রাজনীতি এবং বাংলাদেশের গল্পের সাথে তার প্রাসঙ্গিকতার প্রশংসা করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর সমগ্র জীবনই সকলের জন্য একটা বার্তা: ড. অজিৎ সিং
বঙ্গবন্ধুকে যারা অস্বীকার করে তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই: তথ্যমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের চিহ্নিত করতে নিরপেক্ষ কমিশন: আইনমন্ত্রী
৩ বছর আগে
পাঞ্জাবের বিশ্ববিদ্যালয়ে হচ্ছে বঙ্গবন্ধু কর্নার
ভারতের অন্যতম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পাঞ্জাবের ‘লাভলি প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটি’ তে স্থাপিত হতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু কর্নার।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সম্মতি অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু কর্নার ধীরে ধীরে একটি সেন্টার হিসেবে রূপান্তরিত হবে বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান এবং উক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর অশোক মিত্তালের মধ্যে এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ তুরস্কে বঙ্গবন্ধুর ডাকটিকেট অবমুক্ত
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু কর্নারে থাকবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ছাড়াও বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বই। এছাড়াও থাকবে বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের তথ্য আদান-প্রদানের জন্য অডিও-ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেস।
আরও পড়ুনঃ দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপন
৩ বছর আগে
দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসে বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের অংশ হিসেবে সিউলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস সোমবার (২৬ জুলাই) দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসের গ্রন্থাগারে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপন করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ও দূতাবাসের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম ও বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের প্রেসিডেন্ট ইংয়ং চিউল কিম যৌথভাবে বঙ্গবন্ধু কর্নারটি উদ্বোধন করেন।
ইয়নসে বিশ্ববিদ্যালয় দক্ষিণ কোরিয়ার শীর্ষস্থানীয় বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মধ্যে অন্যতম এবং কিউএস গ্লোবাল ওয়ার্ল্ড র্যাং কিং ২০২২ অনুযায়ী বিশ্বে বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ৭৯তম। ইয়নসে বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত সমৃদ্ধ এই গ্রন্থগারটিতে ৩০ লক্ষাধিক বই, জার্নাল ও ম্যাগাজিন রয়েছে এবং ৩০ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে।
পড়ুন: ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন
কোরিয়ান ভাষায় অনুবাদকৃত ‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ’, ‘বঙ্গবন্ধু দ্য পিপলস হিরো’ ও বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র পাশাপাশি উক্ত ‘বঙ্গবন্ধু কর্ণার’-এ রয়েছে ইংরেজী ভাষায় লিখিত জাতির পিতার জীবন ও রাজনৈতিক দর্শন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস এবং বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সম্পর্কিত বেশ কিছু তথ্যসমৃদ্ধ বই।
‘বঙ্গবন্ধু কর্ণার’এর এ সকল বই থেকে দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবন, স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় তার অসামান্য আত্মত্যাগ ও অনন্য ভূমিকাসহ বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে অবহিত হতে পারবে।
পড়ুন: প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে মুজিব কর্নার উদ্বোধন
বঙ্গবন্ধু কর্নারের বই কেনায় জালিয়াতি: স্বাধীন তদন্তের নির্দেশ
এর ফলে, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চেতনা ও আদর্শ দক্ষিণ কোরিয়ার গণ্ডী পেরিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে এবং বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তারা আগ্রহী হয়ে উঠবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
৩ বছর আগে
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠা করা হবে। এজন্য সোমবার নয়াদিল্লিতে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ও ভারতীয় কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনের (আইসিসিআর) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
২০২১ সালের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকালে বঙ্গবন্ধুকে সম্মান জানিয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে চেয়ার প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুনঃ প্রকাশিত হলো বঙ্গবন্ধুর ‘কারাগারের রোজনামচা’র ফরাসি সংস্করণ সোমবার সন্ধ্যায় নয়াদিল্লির আজাদ ভবনে আইসিসিআরের একটি অনুষ্ঠানে আইসিসিআরের মহাপরিচালক দিনেশ কে পাটনায়েক ও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পিসি জোশি এই স্মারকে সই করেন।
এ সময় বাংলাদেশের হাই কমিশনার মুহাম্মদ ইমরান, আইসিসিআরের সভাপতি বিনয় সহস্রবুদ্ধে, বাংলাদেশ হাই কমিশন ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুনঃ মাসব্যাপী প্রদর্শনী হতে যাচ্ছে 'বঙ্গবন্ধু ইয়ুথ আর্ট কম্পিটিশন’
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামি ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা এ উপলক্ষে একটি বার্তা পাঠিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিসিআরের সভাপতি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো অবিসংবাদিত নেতার স্মরণে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠিত হলে আমরা গর্বিত হব।
৩ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির মূল দর্শন নিয়ে ৭ দিনব্যাপী চিত্রপ্রদর্শনী
'সকলের সাথে বন্ধুত্ব এবং কারও প্রতি বিদ্বেষ নয়’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতির মূল দর্শন নিয়ে গুলশানের বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ পার্কে সাত দিনব্যাপী চিত্রপ্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) উদ্যোগে প্রদর্শনীটি উদ্বোধন করা হয়। এটি ৩১ মার্চ পর্যন্ত চলবে।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্র নীতি 'সকলের সাথে বন্ধুত্ব এবং কারও প্রতি বিদ্বেষ নয়' এর কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের স্বীকৃতি অর্জন করতে পেরেছিল।
আরও পড়ুন: জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণের প্রতিজ্ঞা নিন: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর এই নীতি, তার যাদুকরী ক্ষমতা এবং ব্যক্তিত্বের কারণে স্বল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বের ১৩৬টি দেশের মধ্যে ১২৬টি দেশই বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।’
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, সরকার প্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে সাড়ে তিন বছর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই অল্প সময়ে রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্রে তিনি নিজের জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও দিক নির্দেশনার স্বাক্ষর রাখেন। নেতৃত্ব, প্রজ্ঞা এবং বিশ্ব নেতাদের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্কের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু কূটনৈতিক সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূল দর্শন দিয়ে গিয়েছিলেন 'সকলের সাথে বন্ধুত্ব এবং কারও প্রতি বিদ্বেষ নয়'।
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক ফোরামে বঙ্গবন্ধুর পদক্ষেপ, শান্তিকেন্দ্রিক এবং টেকসই উন্নয়ন কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি অব্যাহত রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। তার গতিশীল নেতৃত্বে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল এবং কর্ণফুলী টানেলের মতো বৃহৎ অবকাঠামো নির্মিত হচ্ছে। উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ অচিরেই উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।’
আরও পড়ুন: মুজিব বর্ষে ঘর পাচ্ছেন ফরিদপুরের দেড় হাজার গৃহহীন পরিবার
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শরীয়তপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য নাহিদ ইজাহার খান ও অপরাজিতা হক, বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, ভ্যাটিকান সিটি, ডেনমার্ক, কসভো, মরক্কোর রাষ্ট্রদূত, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশন, এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, ডিএনসিসির কাউন্সিলররাসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মুজিব বর্ষেই বঙ্গবন্ধুর বাকি খুনিদের দেশে আনা সম্ভব হবে, আশা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
৩ বছর আগে
ভুটানে ফিরে ২১ দিনের কোয়ারেন্টাইনে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফর সঙ্গীরা
ঢাকা থেকে ভুটানে ফিরে বৃহস্পতিবার ২১ দিনের কোয়ারেন্টাইন শুরু করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ডা. লোটে শেরিং ও তার সফর সঙ্গীরা।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর অফিস জানিয়েছে, বিমানবন্দরে পার্কিং করা গাড়িতে থাকা কোয়ারেন্টাইন সুবিধায় তিনি গন্তব্যে পৌঁছান।
প্রতিনিধিদলকেও কোয়ারেন্টাইনে যাওয়ার জন্য সেখানে গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়।
আগামী ২১ দিন ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সব সরকারি কাজ এবং অনুষ্ঠানাদি ভার্চুয়ালি পরিচালিত হবে।
প্রধানমন্ত্রী ভুটানের রাজার বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ সফর করেন।
আরও পড়ুন: হাসিনার পাশে বসে বাংলাদেশের গল্প শুনতে এসেছি: ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে অংশ নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.একে আবদুল মোমেন।
এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় তিনি শিক্ষার্থী এবং বাংলাদেশের ভুটান সম্প্রদায়ের সাথে মতবিনিময় করেন।
আরও পড়ুন: ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায়
৩ বছর আগে