পতন
পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে দ্বিতীয় কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের পতন হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে। এ সময়ে কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৮ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।
এই সময়ে ঢাকার ১১১টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ২০৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: ঢাকার পুঁজিবাজারে বড় উত্থান, সূচক প্রায় ৫ হাজার পয়েন্ট
ঢাকার মতোই পতনের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) লেনদেনও। সেখানে সার্বিক সূচক কমেছে ২০ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৮৭টি কোম্পানির মধ্যে ২১টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৫২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম ঘণ্টায় প্রথম ঘন্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা এবং সিএসইতে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
১৫০ দিন আগে
বড় উত্থানের পরদিনই আবারও পতনের মুখে পুঁজিবাজার
একদিনের লেনদেনে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রায় ৬০ পয়েন্ট সূচক বাড়লেও পরদিন সূচকের বড় পতন হয়েছে ঢাকার বাজারে, দাম কমেছে চট্টগ্রামের বেশিরভাগ কোম্পানির।
সারাদিনের লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৩ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৭ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে ৬৭ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২৭৬ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। বিশেষ করে লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির এ ক্যাটাগরির ২১৮ কোম্পানির মধ্যে ৩৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৪৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩২ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসই ব্লক মার্কেটে ২৭ কোম্পানির ৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। লাভেলো সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সারাদিনে ডিএসইতে ৩১৩ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৪১৭ কোটি টাকা।
৯.৮৯ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি এবং ৬.৯ শতাংশ দাম কমে তলানিতে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতন না হলেও দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির।
লেনদেন হওয়া ১৮৯ কোম্পানির মধ্যে ৬৭ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৯৬ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ১১ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা এর আগের সবশেষ কার্যদিবসে ছিল ৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং ১০ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে জনতা ইন্স্যুরেন্স।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার: তৃতীয় কার্যদিবসের লেনদেনও শুরু পতন দিয়ে
১৭০ দিন আগে
সূচকের পতনে শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শুরু
সূচকের পতন দিয়ে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের দুই শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে। প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সবকটি সূচকই কমেছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৯ পয়েন্ট কমে গেছে। পাশাপাশি শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস কমেছে ৮ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস৩০ কমেছে ১ পয়েন্ট।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে লভ্যাংশ না দেওয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
সূচক কমলেও বেশিরভাগ শেয়ারের দাম কিছুটা উর্ধ্বমুখী। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১৫৬টির শেয়ারের দাম বেড়েছে, ১০০টির কমেছে এবং ৮৯টি অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা।
এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৩৫ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ৬৫ কোম্পানির মধ্যে ২২টির দাম বেড়েছে, ৩১টির কমেছে এবং ১২টি অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪০ লাখ টাকার বেশি।
১৯০ দিন আগে
টানা চার দিন ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে পতন
বিগত কয়দিনের মতো সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসেও সূচকের পতন হয়েছে পুঁজিবাজারে; কমেছে ঢাকা-চট্টগ্রামের সবকটি সূচক, বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম এবং লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪১ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ৮ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৭ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৯২ কোম্পানির মধ্যে ৮৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২৩৭ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭২ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। বিশেষ করে লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির এ ক্যাটাগরিতে ২১৩ কোম্পানির মধ্যে ৪৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসই ব্লক মার্কেটে ৩৩ কোম্পানির ১৭ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। ফাইন ফুড সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার: সপ্তাহজুড়ে চলল সূচক, লেনদেন ও শেয়ারের মূল্যপতন
ডিএসইতে সারাদিনে ২৭২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ২৮২ কোটি টাকা।
৯.৮৩ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং ৯.৬৫ শতাংশ দাম কমে তলানিতে এনসিসি ব্যাংক।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো পতনের ধারা বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক কমেছে ৪৯ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ২০৭ কোম্পানির মধ্যে ৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১১৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ১০ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১১ কোটি টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ১৭ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ব্যাংক এশিয়া।
১৯১ দিন আগে
পুঁজিবাজার: পতন দিয়ে শেষ হলো সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে সূচকের পতন দিয়ে, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৩ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৪ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯১ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১১৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং বি ক্যাটাগরিতে বেশিরভাগ কোম্পানির দাম কমলেও, বেড়েছে জেড ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ ক্যাটাগরিতে থাকা ৯৭ কোম্পানির মধ্যে ৩৮ কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ২৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ২ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ২১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩ কোম্পানির ইউনিটের দাম।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় উত্থান, পরের ঘণ্টায় পতন
২০ কোম্পানির ৭ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। উত্তরা ব্যাংক সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৫৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩২৬ কোটি টাকা।
৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার সোনারগাঁও টেক্সটাইল। অন্যদিকে ৮ দশমিক ৪০ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইউনাইটেড ফাইন্যান্স।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১৪ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৯০ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯, কমেছে ৭৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতেও শীর্ষ শেয়ার সোনারগাঁও টেক্সটাইল এবং ৯ দশমিক ৫৪৫ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে এনভয় টেক্সটাইল।
১৯৬ দিন আগে
পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় উত্থান, পরের ঘণ্টায় পতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান হলেও লেনদেনের দ্বিতীয় ঘণ্টায় সূচক কমেছে ঢাকা-চট্টগ্রামের বাজারে, দাম নিম্নমুখী বেশিরভাগ কোম্পানির।
লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস নিম্নমুখী।
বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ২ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৬৪ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৪০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৪ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে ৩৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৪৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ২০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
১৯৯ দিন আগে
সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন
টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।
লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।
এই সময়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
আরও পড়ুন: ফের পুঁজিবাজারে পতন, কমেছে ঢাকা-চট্টগ্রামের সবকটি সূচক
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, সেখানে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
২০৪ দিন আগে
সূচকের পতনে চলছে তৃতীয় কার্যদিবসের লেনদেন
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের পতন দিয়ে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১ পয়েন্ট।
দিনের প্রথমার্ধের লেনদেনে ঢাকায় ১৪২ কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে ১৬২ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৭ কোম্পানির শেয়ারদর।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির
সামগ্রিকভাবে ডিএসইতে প্রথমার্ধে মোট শেয়ার এবং ইউনিটের লেনদেন ১৩৫ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামেও হয়েছে সূচকের কমেছে ; সার্বিক সূচক কমেছে ৬০ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ১১৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৯, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ২০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথমার্ধে চট্টগ্রামের বাজারে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
২০৫ দিন আগে
পুঁজিবাজারে পতন দিয়ে শুরু প্রথম কার্যদিবসের লেনদেন
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের লেনদেন শুরু হয়েছে পতনের মধ্য দিয়ে, কমেছে সবকটি সূচক।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়া ভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৭ পয়েন্ট।
দিনের প্রথমার্ধের লেনদেনে ঢাকায় ১৬৯ কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে ১৬৬ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৫ কোম্পানির শেয়ারদর।
সামগ্রিকইভাবে ডিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় মোট শেয়ার এবং ইউনিটের লেনদেন ১৭০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: সাপ্তাহিক পুঁজিবাজার: পতনের দিন কবে ফুরাবে, প্রশ্ন বিনিয়োগকারীদের
ঢাকার মতো চট্টগ্রামেও চলছে সূচকের পতন; সার্বিক সূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেয়া ৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৭, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথমার্ধে চট্টগ্রামের বাজারে ৪ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
২০৭ দিন আগে
সাপ্তাহিক পুঁজিবাজার: পতনের দিন কবে ফুরাবে, প্রশ্ন বিনিয়োগকারীদের
উত্থান দিয়ে শেষ হলেও সামগ্রিকভাবে সপ্তাহজুড়ে ভালো যায়নি দেশের পুঁজিবাজারের হালচাল। টানা পতনে বাজারের ওপর বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হয়েছে বিনিয়োগকারীদের। প্রশ্ন জেগেছে—এ বেহাল দশা থেকে কবে মুক্তি পাবে পুঁজিবাজার?
গত বুধবার ঢাকার পুঁজিবাজারে এক ধাক্কায় সূচক কমে ১৫০ পয়েন্ট, যা এ বছরের সর্বোচ্চ পতন। পরদিন শেষ কার্যদিবসে প্রধান সূচক প্রায় ১০০ পয়েন্ট বাড়লেও ৫০০ কোটির ঘর থেকে লেনদেনে নেমে এসেছে ৩০০ কোটির ঘরে। এতে করেই বোঝা যায়—বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
তারেক হাসান শেয়ার ব্যবসা করেন প্রায় একদশক ধরে। এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘বাজারের প্রতিটি বিনিয়োগকারী হতাশ। উত্থান-পতন বিশ্বের সব বাজারেই থাকবে। কিন্তু এমন লাগামছাড়া পতনের উদহারণ বিশ্বের আর কোথাও নেই।’
আরেক বিনিয়োগকারী কাওসার হাবিব বলেন, ‘মানুষ আগে দেদারসে বাজারে বিনিয়োগ করতো। এমনকি ২০১০ সালের বড় কারসাজির পরেও বাজার এতটা নিচে নামেনি যতটা এখন। ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে প্রতিনিধিরা অলস বসে থাকে, বিনিয়োগকারীর দেখা নেই।’
আরও পড়ুন: ধস কাটিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে বড় উত্থান
টানা পতনের কারণে বিনিয়োগকারীরা দুষছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে। তাদের ভাষ্য, ‘কমিশন নিজেই একের পর এক উদ্ভট সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। নিজেদের মধ্যে ঝামেলার সৃষ্টি করছে। কিন্তু বাজার বদলাতে যে পদক্ষেপ নেয়ার কথা সেটি কমিশনের থেকে আসছে না।’
গত এক সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ১৫ পয়েন্ট। এছাড়া শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১৯, বাছাইকৃত ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ সূচক ২ এবং সিএমই সূচক কমেছে ৭ পয়েন্ট।
একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। এক সপ্তাহের লেনদেনে চট্টগ্রামের সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট। লেনদেন হওয়া ৩০৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১ এবং কমেছে ১৬৮। অপরিবর্তিত ছিল ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বাজারের বেহাল দশা নিয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাজারে প্রতিনিয়ত প্যানিক সৃষ্টি করা হচ্ছে। আরেকটা গোষ্ঠী গুজব ছড়িয়ে বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। পান থেকে চুন খসলেই বাজারে বড় পতন হয়। এর প্রধান কারণ দুর্বল বাজার ব্যবস্থা।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশের শীর্ষ এক ব্রোকারেজ হাউসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘কমিশন সংস্কারের নামে কালক্ষেপণ করছে। গিনিপিগ বানিয়ে তারা বাজারে যেভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন, তাতে করে আগামীতেও বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না সংশ্লিষ্টরা।’
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে সূচক কমলো দেড়শ' পয়েন্ট, দায়ী পাক-ভারত উত্তেজনা নাকি অন্যকিছু?
তবে আশাবাদ প্রকাশ করেছে বাজারে অর্থ যোগানদাতা প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবু আহমেদ বলেন, ‘শিগগিরই কমিশনের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আলোচনায় বসবে। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে বাজার ঠিক করতে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে।’
এ বছরের মধ্যেই বাজার স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
২০৮ দিন আগে