দুই পক্ষ
ইজতেমা ময়দানে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ২
ইজতেমা ময়দানে তাবলীগ জামায়াতের এক পক্ষের শীর্ষ মুরুব্বী মাওলানা সাদ ও তাদের অনুসারীদের জোর ইজতেমাকে ঘিরে গত কয়েকদিনের অব্যাহত বিরোধের জেরে ২ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে সংঘর্ষে ইজতেমা ময়দানে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
পুলিশ দুজন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: ইজতেমা: প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে সাদপন্থিদের মিছিল
তাবলীগের মাওলানা জুবায়েরের অনুসারী শুরায়ে নেজামের পক্ষের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, ভোরে ইজতেমার প্রস্তুতি কাজে পাহারায় নিয়োজিত ঘুমন্ত তাবলীগের সাথীদের উপর হামলা চালায় কর্তৃপক্ষের লোকজন। এতে দুজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়। নিহত একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন- কিশোরগঞ্জ জেলার বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বাচ্চু।
অন্যদিকে, মাওলানা সাদ কান্দলভির অনুসারী তাবলীগের নিজামুদ্দিন পক্ষের সমন্বয়ক মোহাম্মদ সায়েম জানান, পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমা উপলক্ষে ময়দানে প্রবেশ করার সময় গতরাতে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে তাবলীগের সাথী বগুড়ার তাইজুল ইসলাম নিহত ও বহু সাথী আহত হয়েছেন।
তবে টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান দুজন নিহতের কথা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমা ৩১ জানুয়ারি
৪ দিন আগে
চট্টগ্রামে দুই পক্ষের সংঘর্ষে প্রবাসীর মৃত্যু
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে সেকান্দর মামুন নামের এক প্রবাসী মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।
রবিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে উপজেলার সরফভাটা ইউনিয়নের ইত্যাদি চত্বর এলাকায় সংঘর্ষটি হয়।
মামুন সরফভাটার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তার স্ত্রী ও দুই মেয়ে রয়েছে। এক মাস আগে সৌদি আরব থেকে দেশে আসেন তিনি।
আরও পড়ুন: মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু
স্থানীয়রা জানান, ৩০ নভেম্বর সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষ হয়। এর জের ধরে স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে দুই এলাকার লোকজনের মধ্যে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় মামুনের ওপর হামলা হলে হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মারা যান তিনি।
আহতদের মধ্যে চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং একজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মো. শাহেদ বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে মামুনের মৃত্যু হয়েছে।
দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, অস্ত্রের আঘাতে মামুনের মৃত্যু হয়। ঘটনার তদন্ত এবং জড়িতদের ধরতে অভিযান চালছে। পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে লাটাহাম্বারের চাপায় প্রতিবন্ধী নারীর মৃত্যু
২ সপ্তাহ আগে
পাবনায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
পাবনার হেমায়েতপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী জালাল উদ্দিনের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে হেমায়েতপুর ইউনিয়নের মানসিক হাসপাতাল সংলগ্ন বেতেপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
জালাল উদ্দিন হেমায়েতপুর ইউনিয়নের কাজীপাড়ার শকর আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: নড়াইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, বেশ কয়েকদিন ধরে ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সদস্য মুন্তাজ আলীর সঙ্গে ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেমের বিরোধ চলছিল। শুক্রবার(১৫ নভেম্বর) রাতে ওই এলাকার ইসলামী জলসা নিয়ে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। পরদিন সকালে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন আহত হন। তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে আবুল হাসেমের কর্মী জালালের অবস্থা গুরুতর হলে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুপুর ১টার দিকে মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মুন্তাজ ও হাসেমের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে। রাজশাহী নেওয়ার পথে জালালের মৃত্যু হয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন: ফুটবল খেলা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৪ জন টেঁটাবিদ্ধসহ আহত ১২
১ মাস আগে
নরসিংদীতে ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষ, হাসপাতালেও হামলা
নরসিংদীতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনের বাসভবনে চেয়ারে বসা নিয়ে ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১৪ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে কার্যালয়ের নিচতলায় প্রথম দফায় দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়।
পরে রাত ৯টার দিকে আহত ব্যক্তিরা নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় আরেক দফা হামলার শিকার হন।
নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া আহতরা হলেন- জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শহরের ব্রাহ্মন্দী এলাকার জাহিদ হোসেন (২৮), তার কর্মী মিনহাজুর রহমান (২৩), ইয়াসিন আহমেদ (২৯), সানভির আলম নিবির (২৫), সাইফুল ইসলাম (২৭), জাহিদ বিন রাফি (২২), দুলাল (২৫), রিপন (২২), তৌফিক (২৭), অয়ন (২৯), শিমুল (২০), শিপন (২৫), জীবন (২০) এবং জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামান মিয়া (২৪)।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৫
জানা যায়, জেলা ছাত্রদল সভাপতি ছিদ্দিকুর রহমান নাহিদ ও সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদ হোসেনের জাপ্পি’র কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ছাত্রদল নেতা–কর্মীদের ভাষ্য, খায়রুল কবির খোকনের বাসভবনে সভায় সামনের দিকের কিছু চেয়ারে জাহিদের কর্মীরা বসতে গেলে তাদের বাধা দেন ছিদ্দিকুর। এ নিয়ে হাতাহাতি ও মারামারি শুরু হয়। এ সময় জ্যেষ্ঠ নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
পরে আহতরা নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান। রাত ৯টার দিকে ওই হাসপাতালে ঢুকে চিকিৎসা নিতে আসা নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালান ছিদ্দিকুর রহমানের কর্মীরা। সেখানে অন্তত তিনজনকে কুপিয়ে আহত করা হয়।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) মাহমুদুল কবির বাসার বলেন, ওই ঘটনায় ১৪ জন জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হাসপাতাল কমপ্লেক্সে ঢুকে আতঙ্ক সৃষ্টি এবং অন্তত ৩ জনকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের একটি কক্ষে ভাঙচুরের চেষ্টাও চালানো হয়েছে।
আহত ছাত্রদল নেতা জাহিদ হোসেন বলেন, ‘দলীয় কার্যালয়ে আমাদের ওপর হামলা করা হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার সময় আবারও অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে আমাদের ৪ জনকে কুপিয়ে আহত করেছেন নাহিদ ও তার কর্মীরা। অথচ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আমরা রাজপথে ছিলাম।’
হাসপাতালে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘কার্যালয়ে সামান্য বিষয়ে কর্মীদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। আমাকে আহত করা হয়েছে এমন গুজব ছড়ানোর পর আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা ভেবেছিলেন আমি হয়তো নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেছি। তারা আমাকে দেখার জন্য হাসপাতালে গিয়েছিলেন। হামলার সঙ্গে তারা জড়িত নন। যদি হাসপাতালে হামলার ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অপরাধীদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনা হোক।’
নরসিংদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমদাদুল হক বলেন, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপির সমাবেশে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৫, বহিষ্কার ৪
২ মাস আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষের শঙ্কায় মন্দিরে ১৪৪ ধারা জারি
ঠাকুরগাঁওয়ের আউলিয়াপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই পক্ষের সংঘর্ষের আশঙ্কায় শ্রীশ্রী রশিক রায় জিউ মন্দিরে আবারও ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
সোমবার (২৬ আগস্ট) সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন ১৪৪ ধারার এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজার আগে ঠাকুরগাঁওয়ের মন্দিরে আবারও ১৪৪ ধারা
প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার শ্রীশ্রী রশিক লাল জিউ মন্দিরের জন্মাষ্টমী পূজা অনুষ্ঠানের সময় উত্তেজনা দেখা দেয়। ফলে সোমবার ভোর ৬টা থেকে মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাত ১০টা পর্যন্ত মন্দির ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির আদেশ দেওয়া হয়।
দীর্ঘদিন ধরে মন্দিরের জমির দখল নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর এই মন্দিরে দুর্গাপূজা নিয়ে ইসকনপন্থী একটি পক্ষ ও অপর একটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইসকনভক্তদের হামলায় ফুলবাবু নামের একজন সনাতন ধর্ম অনুসারী নিহত হন। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে উপজেলা প্রশাসন মন্দির সিলগালা করে কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব নেয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘জন্মাষ্টমী উদযাপনে ওই মন্দির এলাকায় আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তাই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ‘স্বর্ণের সন্ধান পাওয়া’ রাণীশংকৈলের ইটভাটা এলাকায় ১৪৪ ধারা
১৪৪ ধারা উপেক্ষা করে বসতবাড়ি দখলের চেষ্টার অভিযোগ
৩ মাস আগে
রাজনগরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ইউপি চেয়ারম্যান নিহত
মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ছানা নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে মধুর দোকান এলাকায় সালিশ চলাকালে ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (র.) মাজারের ওরশ স্থগিত
এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন। তাৎক্ষণিক আহতদের নাম ও পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, সংঘর্ষ চলাকালে চেয়ারম্যান সানা গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারে হাজতির ‘আত্মহত্যা’
হিন্দুদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শাহবাগে সমাবেশ
৪ মাস আগে
বিলের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় বিলের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন।
রবিবার (২৮ জুলাই) খলিলপুর ইউনিয়নের কমুদপুরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বৌদ্ধ বিহারের দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
পুলিশ ও এলাকাবাসি জানায়, রবিবার বিলের দখল নিয়ে দুই পক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এসময় অন্তত ৩০ জন আহত হন। পরে আহতদের উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট এম.এ.জি ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মৌলভীবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে.এম নজরুল বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ২০
ঝালকাঠিতে অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২
৪ মাস আগে
মাগুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ২০
জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে মাগুরার সদর উপজেলায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে জাহিদ মোল্যা নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
এ সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন এবং ২০টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকেলে সদর উপজেলা বেঙ্গাবেরইল গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: ঝালকাঠিতে অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২
নিহত জাহিদ মোল্যা বেঙ্গাবেরইল গ্রামের কুদ্দুস বিশ্বাসের ছেলে।
পুলিশ জানায়, আনারুল মোল্যার সঙ্গে তার বড় ভাই জয়নাল মোল্যার ছেলে আশরাফ মোল্যার মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এরই জেরে পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে এদের মধ্যে জাহিদ মোল্যাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয়।
এদিকে জাহিদ মোল্যার মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তার সমর্থকরা প্রতিপক্ষের অন্তত ২০টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
মাগুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী রাসেল বলেন, খবর পেয়ে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মাগুরা থানায় মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মাগুরা মর্গে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাঙ্গামাটিতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষের সময় গুলিবিদ্ধ পরিবহনশ্রমিকের মৃত্যু
দার্জিলিংয়ে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন নিহত
৬ মাস আগে
গরুকে ঘাস খাওয়ানো নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ১
সিলেট সদর উপজেলার সাহেবের বাজারের কান্দিরপথ গ্রামে গরুকে ঘাস খাওয়ানো নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ফকির আলী নামে একজন নিহত হয়েছেন।
এঘটনায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। নিহত ফকির আলী কান্দিরপথ গ্রামের কুটি মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে গোডাউনে মিলল ব্যবসায়ীর লাশ
শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। এদিকে, তাৎক্ষণিক এ ঘটনায় পুলিশ চারজনকে আটক করেছে।
আটকরা হলেন, আলেকা বিবি, হুছনা বেগম, শাহনাজ, শারমিন।
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এয়ারপোর্ট থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার জহিরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে ২ জন নিহত
চাঁদপুরে বজ্রপাতে ৬ গবাদিপশুর মৃত্যু
৬ মাস আগে
নড়াইলে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৫
নড়াইলের কালিয়ায় উপজেলায় ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় শেখ ফরিদ উদ্দিন ও হাফেজ নাসির উদ্দিনের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।
শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বাবরা-হাছলা ইউনিয়নের বাবরা গ্রামে দুই পক্ষের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুয়া খেলার টাকা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আটক ৪
আহতরা হলেন- মনিরুল ইসলাম, সাকিবুল খান, ফারজানা, কল্পনা বেগম, আখতারুজ্জামান, আশরাফুজ্জামান, সজল শেখ, সাব্বির শেখ, জসিম শেখসহ অন্তত ১৫ জন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাবরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ক্রিকেট খেলাকে কেন্দ্র করে শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে শেখ ফরিদ উদ্দিন ও হাফেজ নাসির উদ্দিনের পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে চলা ওই সংঘর্ষ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে উভয় দলের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। পরে আহতদের কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও সদর হাসপাতাল ভর্তি করা হয়েছে।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শামীম উদ্দিন বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। তবে কোনো পক্ষই এখনও লিখিত অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে জমি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
৮ মাস আগে