জিকে শামীম
অস্ত্র মামলায় জিকে শামীমসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
অস্ত্র মামলার যুবলীগের কথিত নেতা এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বাকি সাতজন আসামি হলেন জি কে শামীমের দেহরক্ষী মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।
রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম এ রায় দেন।
এর আগে সকালে তাদের কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগ নেতা হত্যার ঘটনায় ৮ বছর পর পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
প্রসঙ্গত, ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর নিকেতনে শামীমের বাড়ি ও অফিসে র্যাব অভিযান চালিয়ে আটটি আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ গুলি, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর এবং নগদ প্রায় এক কোটি ৮১ লাখ টাকা, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা এবং মদ জব্দ করে।
র্যাব জি কে শামীমের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মাদক, মানি লন্ডারিং এবং অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা করে।
অস্ত্র মামলায় র্যাব ২০১৯ সালের ২৭ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ২৮ জানুয়ারি একই আদালত আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে চার্জ গঠন করেন।
আদালত খালাসের আবেদন খারিজ করে আট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পর ২৮ ফেব্রুয়ারি এই মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার কার্যক্রম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: দুই কিশোরীকে ধর্ষণ: তিনজনের যাবজ্জীবন
পিকে হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
২ বছর আগে
জিকে শামীমের বিরুদ্ধে দুদকের অভিযোগপত্র অনুমোদন
জিকে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা মূল্যের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মঙ্গলবার অভিযোগপত্র অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ বছর আগে
অর্থপাচারের মামলায় জিকে শামীমের বিচার শুরু
অর্থপাচার মামলায় মঙ্গলবার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছে ঢাকার এক আদালত।
৩ বছর আগে
অস্ত্র ও মাদক মামলায় হাইকোর্টে জিকে শামীমের জামিন
অস্ত্র ও মাদক মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন প্রভাবশালী ঠিকাদার জিকে শামীম। এর মধ্যে মাদক মামলায় এক বছর এবং অস্ত্র মামলায় ছয় মাসের জামিন পান তিনি।
৪ বছর আগে
জিকে শামীমের ৪ দেহরক্ষীর জামিন নামঞ্জুর
আলোচিত ঠিকাদার জিকে শামীমের চার দেহরক্ষীর জামিন সোমবার নামঞ্জুর করেছে হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে