তারা হলেন- মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন এবং মো. শামশাদ হোসেন।
তবে, তাদেরকে কেন জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়েছে রুল জারি করেছে আদালত। আগামী ১০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আসামিদের আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হেলেনা বেগম চায়না। আর আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী শামীম সরদার।
গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর জিকে শামীমকে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাদক এবং ক্যাসিনো ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয়। আর এ আসমিরা তার সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন। তাদেরকে গ্রেপ্তার করে গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানায় মানি লন্ডারিং আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
গত ২৪ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করলে তারা হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন। ওই আবেদন শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট এই আদেশ দেয়।