সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়
শর্ত সাপেক্ষে বইমেলা শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি
দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনায় কয়েকটি শর্ত সাপেক্ষে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অমর একুশে বইমেলা অনুষ্ঠিত হবে।
রবিবার বাংলা একাডেমির সচিব এএইচএম লোকমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে নতুন তারিখের কথা জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ এর বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার কিছু শর্ত সাপেক্ষে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত 'অমর একুশে বইমেলা ২০২২' আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য বইমেলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব কর্মীকে ভ্যাকসিন গ্রহণসহ বয়স্কদের প্রয়োজনমতো বুস্টার ডোজ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী একাডেমি প্রাঙ্গণে একটি টিকাদান বুথ স্থাপনের জন্য ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এর আগে দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অমর একুশে বইমেলা স্থগিত করেছিল সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সাধারণত ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে তবে গত বছর করোনার কারণে ১৮ মার্চ থেকে শুরু হয়।
আরও পড়ুন: দুই সপ্তাহ পিছিয়ে গেল অমর একুশে বইমেলা
দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ শুরু বৃহস্পতিবার
২ বছর আগে
দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ শুরু বৃহস্পতিবার
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে চারদিন মেয়াদে দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ শুরু হচ্ছে। মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনায়, স্থানীয় সরকার বিভাগের সহযোগিতায় ও জেলা প্রশাসনের বাস্তবায়নে এ বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর শাহবাগস্থ গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এসব তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা জেলায় গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর চত্বরে এবং দেশব্যাপী বিভাগীয়/জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার চত্বর অথবা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা জেলায় প্রায় ৭০টি, বিভাগীয় পর্যায়ে প্রায় ৫০টি এবং জেলা পর্যায়ে প্রায় ৩০টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান বইমেলায় অংশগ্রহণ করবে।
আরও পড়ুন: কসমস আতেলিয়ার৭১ এর আয়োজনে 'আর্টিস্ট রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম'
তিনি দেশব্যাপী ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা’ সুন্দর ও সফলভাবে বাস্তবায়নে স্থানীয় জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী এ মেলা আয়োজনের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে জাতির সঠিক ইতিহাস জানান দেয়াসহ আলোকিত, জ্ঞাননির্ভর, সংস্কৃতিমনস্ক মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, সৃজনশীলতার একটি বড় উৎস বঙ্গবন্ধু, তাঁর জীবনকর্ম ও ত্যাগের মহিমা। যে কারণে মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে হাজার হাজার বই প্রকাশিত হয়েছে।
তিনি বঙ্গবন্ধুর সৃজনশীলতাকে জাতির মাঝে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের নিকট ছড়িয়ে দিতে 'বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বইমেলা' গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে জানান।
পড়ুন: বঙ্গমাতার ৯১তম জন্মবার্ষিকীতে প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান
বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার ও ফেলোশিপ প্রদান
২ বছর আগে
কোভিড-১৯: পহেলা বৈশাখ উদযাপনে সরকারের নিষেধাজ্ঞা
কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলা নববর্ষ উদযাপনে কোনোভাবেই জনসমাগম করা যাবে না বলে সরকার জানিয়েছে।
তবে১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ ১৪২৮ এর অনলাইন উৎসবকে স্বাগত জানিয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ছয় শতাব্দী আগে শুরু হওয়ার পর থেকে পহেলা বৈশাখ উদযাপন বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পালিত হয়।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যবিধি না মানলে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসবে না: মন্ত্রী
বুধবার মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক জারি করা নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক জনসমাগম হয় এমন অনুষ্ঠান পরিহার করে সম্ভব হলে অনলাইন বা ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য অনুরোধ জানানো হলো। কোনো অবস্থাতেই জনসমাগম করা যাবে না।
কোভিড-১৯ এর বিস্তার রোধে জনসমাগম এড়াতে গত বছরও সব কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: জনগণের উদাসীনতার মাঝেই দেশে লকডাউনের ২য় দিন শুরু
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ও মৃত্যু ঊর্ধ্বগতি রয়েছে।
গত বছরের মার্চ মাসে প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে বুধবার সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৬২৬ জন আক্রান্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আরও ৬৩ জন মারা গেছেন।
যদিও জনগণের চলাচল, দোকানপাট, শপিংমল এবং গণপরিবহন বন্ধ রেখে সরকার সোমবার থেকে সাত দিনের লকডাউন চলছে। কিন্তু লকডাউন পালনে জনগণের মধ্যে অনীহা দেখা যাচ্ছে, যা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: লকডাউনের তৃতীয় দিন: আন্তনগর বাস চলছে
এছাড়াও, লকডাউন শুরুর দুদিন পর বুধবার গণপরিবহন চলাচল আবার শুরু হয়েছে। সরকার সিটি করপোরেশনভুক্ত এলাকায় যাত্রীদের জন্য গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে।
৩ বছর আগে
২১ আগস্টের ভয়াবহতার উপর শিল্পকলায় স্থাপনা শিল্প প্রদর্শনী
একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার ভয়াবহতা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হয়েছে স্থাপনা শিল্প প্রদর্শনী ‘এক রক্ত প্রহরের গাঁথা’।
৪ বছর আগে
উন্নয়নের জন্য সাংস্কৃতিক চর্চা অপরিহার্য: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার বলেছেন, দেশের উন্নয়নের জন্য সাংস্কৃতিক চর্চা অপরিহার্য।
৪ বছর আগে