বৈদেশিক-সম্পর্ক
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে বিচার বিভাগীয় উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণে চীনের সহযোগিতার প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এ প্রস্তাব দেন।
রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এসময় তারা বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে প্রাতিষ্ঠানিক ও শক্তিশালী করতে প্রধান বিচারপতির সাম্প্রতিক প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
তিনি সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য একটি শক্তিশালী আইনি ব্যবস্থার গুরুত্বের ওপর জোর দেন এবং উভয় দেশের বিচারকদের মধ্যে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ও বিনিময়ে সহযোগিতা করতে চীনের প্রস্তুতির কথা জানান।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জবাবে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। বিশেষ করে জুলাই-আগস্টের বিপ্লব পরবর্তী সময়ে।
চীনের সঙ্গে বিচার বিভাগীয় সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন প্রধান বিচারপতি।
৩৬৩ দিন আগে
প্রবাসীদের দেশে বিনিয়োগে দক্ষতা ও নেটওয়ার্ক কাজে লাগানোর আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অঙ্গীকারের উপর জোর দিয়ে পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের বাংলাদেশের প্রধান খাতগুলোতে বিনিয়োগের জন্য তাদের দক্ষতা ও নেটওয়ার্ক কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে 'এনআরবি কনক্লেভ'-এ তিনি কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ বলেন, 'সরকার ও স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এনআরবি’র বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশে পদার্পণের পাশাপাশি অবারিত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করতে পারে।’
'ট্রান্সফটিং বাংলাদেশ থ্রু নলেজ রেমিট্যান্স' প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের সদস্য ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম এবং অন্যান্য অংশীদারদের সহযোগিতায় বাংলাদেশকে জ্ঞান, উদ্ভাবন এবং বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সমৃদ্ধ একটি জাতিতে রূপান্তর করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি বলেন, ‘একসঙ্গে আমরা একটি সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সম্মানিত বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জন করতে পারি। আসুন আমরা দৃঢ় সংকল্প ও ঐক্যের সঙ্গে এই সুযোগকে গ্রহণ করি। বিশ্ব দেখছে, ভবিষ্যত হাতছানি দিচ্ছে।’
হোসেন বলেন, প্রযুক্তিতে পারদর্শী অনাবাসী বাংলাদেশিরা জ্ঞান ও দক্ষতা বিনিময় সহজতর করতে পারে। উদ্ভাবনের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে স্থানীয় স্টার্টআপ এবং ব্যবসায়ের সঙ্গে সহযোগিতা করা, টেক ইনকিউবেটর এবং আর অ্যান্ড ডি সেন্টার প্রতিষ্ঠার পক্ষে যা দেশীয় সমাধানগুলো দেয়।
আরও পড়ুন: সংশোধিত বাজেটে এডিপি সংকোচন করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
তিনি বলেন, বাংলাদেশের গল্পটি স্থিতিস্থাপকতা, উদ্ভাবন এবং সীমাহীন সম্ভাবনার। ‘তবুও, আমাদের জাতির বৈশ্বিক উপলব্ধি প্রায়শই এই বাস্তবতা থেকে পিছিয়ে।’
উপদেষ্টা বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই অঞ্চলের গণমাধ্যমের একটি অংশে বেশিরভাগ মিথ্যার উপর ভিত্তি করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সম্পর্কে ভুল তথ্য এবং মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, 'সত্যের ওপর ভিত্তি করে আমাদের কাজগুলোকে প্রচার করতে হবে। বিশ্বাসযোগ্য ও প্রভাবশালী অ্যাম্বাসেডর হিসেবে এনআরবিরা এই প্রেক্ষাপট পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।’
আরও পড়ুন: জুলাই বিপ্লবের ঘোষণার মাধ্যমে ১৯৭২’র সংবিধানের কবর হবে: হাসনাত
৩৬৪ দিন আগে
ভারত-চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে বাংলাদেশের: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো বড় দেশগুলোর সঙ্গে বৈদেশিক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ মিলনায়তনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত জাতীয় সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ভারত ও চীনের মধ্যে সংঘাত আছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যে এক ধরনের সখ্যতা আছে। আবার এই তিনটি দেশের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্কটা রাখাটাও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রতিটি দেশে বাংলাদেশের স্বার্থ আছে। আমাদের মনে রাখতে হবে- ভারত ও চীনের এত শত্রুতার মধ্যেও তাদের বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।’
তৌহিদ বলেন, ‘আমাদের আরেকটি স্বার্থ আছে তা হলো- আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমরা যেহেতু প্রধান প্লেয়ার না। তাই আমাদেরকে এক ধরনের ভারসাম্য বজায় রেখে চলতে হবে। এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
মিয়ানমার ইস্যুতে তিনি বলেন, মিয়ানমারের চারপাশে স্থল সীমান্ত থাকা দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্যাংককে আমি গিয়েছিলাম। সেখানে মূল আলোচনায় তিনটি বিষয় ছিল। সেগুলো হলো- সীমান্ত, মাদক ও অন্যান্য অপরাধ এবং মিয়ানমারের ভবিষ্যৎ কী হবে। রোহিঙ্গাদের কথা বলা ছিল না।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তিনি আমন্ত্রণ পেয়ে বলেছিলেন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের স্বার্থ ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না করে এই তিনটি জিনিসের সমাধান করতে পারবেন না। এটি অনানুষ্ঠানিক আলোচনা ছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
অন্যান্য চারটি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘এখানে যদি তাদের সমস্যার সমাধান আপনারা না করেন,তাহলে সমস্যার সমাধান হবে না। তাদের জনতাত্ত্বিক অবস্থান অনুযায়ী অন্তত ২ লাখ তরুণ-তরুণী আছে। তারা আলো দেখার সুযোগ পাচ্ছেন না। তারা হতাশায় নিমজ্জিত। ফলে তারা হতাশাজনক কাজ করছে- যা বাংলাদেশসহ প্রত্যেকটি দেশেরই ক্ষতি হবে। ইতোমধ্যে তার লক্ষণও দেখা গেছে। নৌকায় মানুষ সেখানে পৌঁছে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, তিনটি বিষয় আমাদের স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। তিনটি সমস্যার সমাধের সঙ্গেই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান জরুরি। এটি আমাদের অবস্থান।
আরও পড়ুন: ঐক্যবদ্ধতায় স্বাধীন পরিবেশ সৃষ্টির সুযোগ পেয়েছি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সীমান্তের শতভাগ নিয়ন্ত্রণ আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়ার বিষয়টি মিয়ানমারের প্রতিনিধিকে জানানোর কথা উল্লেখ করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা তৌহিদ বলেন, আমাদের দেশের স্বার্থ আমাদেরকে দেখতে হবে। আমাদের স্বার্থ হচ্ছে মিয়ানমারে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। এখন তো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কথা বলতে পারছি না। কার সঙ্গে কথা বলব? এটা নিয়েও তো সমস্যা আছে।
তিনি বলেন, অতীতে যে অঞ্চলগুলো থেকে রোহিঙ্গারা বিতাড়িত হয়েছেন, আরাকান আর্মির সময়েও তারা বিতাড়িত হচ্ছেন। সেখানে তো মিয়ানমার রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নেই। এমতাবস্থায় আগামী ২ থেকে ৬ মাসের মধ্যে কাউকে ফেরত পাঠাতে পারব এমন আশাও করতে পারছি না। কিন্তু, শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলে তাদেরকে অবশ্যই ফেরতের ব্যবস্থা করতে হবে। না হলে কারও শান্তি থাকবে না- এটি তাদেরকে স্পষ্ট করে বলেছি।
৩৬৫ দিন আগে
ঐক্যবদ্ধতায় স্বাধীন পরিবেশ সৃষ্টির সুযোগ পেয়েছি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ঐক্যবদ্ধতার কারণে আজকের সাফল্য অর্জিত হয়েছে। ঐক্যের কারণেই দ্বিতীয়বার একটি স্বাধীন পরিবেশ সৃষ্টি করার সুযোগ আমরা পেয়েছি।
তিনি বলেন, ছাত্ররা যখন রাস্তায় নেমেছে তখন মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। মানুষ তাদের পেছনে ছিল। বিপ্লব সাধনকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ মিলনায়তনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত জাতীয় সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমরা দেখেছি রাষ্ট্রের চেয়ে একটি গ্রুপকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আর তার মধ্যে যিনি প্রধান তার ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আর রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য ক্ষমতায় যাওয়া ও থাকে গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের লক্ষ্যের মধ্যেই থাকে। সেখানে অনেক ক্ষেত্রেই বিচ্যুত হয়ে যায় মূলনীতি থেকে। যাতে তারা মূলনীতিকে বিচ্যুত হতে না পারে সেটা পর্যবেক্ষণ ও রক্ষা করার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের। এখানেই গণতন্ত্রের ভূমিকাটা।
আরও পড়ুন: হাসান আরিফের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার শোক
তিনি বলেন, একটি গণতান্ত্রিক সমাজ যদি প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে মানুষের স্বার্থটা প্রাধান্য পাবে। সেটার সঙ্গে রাষ্ট্রের স্বার্থ জড়িত।
তিনি বলেন, একই বিষয়ে দ্বিমত থাকতে পারে। তবুও ঐক্যের প্রয়োজন। জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে ঐক্য থাকাটা জরুরি। পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে এই জিনিসটি আছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত পঞ্চাশ বছরে আমরা তা কখনো দেখিনি। সবসময়েই সরকার যেটা মনে করে সেটা করেছে। এমনো হয়েছে বৈদেশিক ক্ষেত্রে সরকার ভালো কিছু করতে উদ্যোগ নিলেও তা বিরোধীরা সমর্থন করেনি। এটি প্যাথলজিক্যাল ছিল যে অপজিশন সরকারের কোনো কিছুই মানবে না, সরকারও বিরোধীদের কোনো কিছুই মানবে না। এই অবস্থা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের একটি ঐকমত্য লাগবে- দেশের স্বার্থ যেখানে জড়িত, সেখানে দুপক্ষের মাঝে আলোচনা হবে। প্রথমত একতরফা কিছু করা হবে না। দ্বিতীয়ত আসলেই সেখানে স্বার্থ থাকলে দুপক্ষই ঐকমত্য পোষণ করবে এবং দেশের স্বার্থটাকে বড় করে দেখবে।
উপদেষ্টা বলেন, আগামীতে যে সরকার আসতে যাচ্ছে, আমাদের সবারেই প্রত্যাশা, বিশেষ করে ছাত্র আন্দোলন যারা করেছে- তারা কিন্তু পরিবর্তন চেয়েছে। আমরা পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে চাই না। শুধু দল পরিবর্তন হবে মানুষ পরিবর্তন হবে, আর রাষ্ট্র যেভাবে চলবে তার কোনো পরিবর্তন হবে না- এটি কেউই মনে হয় চায় না। আগামী দিনে যারা নির্বাচিত হয়ে আসবেন তারা যেন এটি মনে রাখেন মানুষের যে ইচ্ছা তার যেন প্রতিফলন থাকে। তারাও যেন ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ চালান।
আরও পড়ুন: আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য পারস্পরিক সহযোগিতার বিকল্প নেই: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩৬৫ দিন আগে
বাংলাদেশ ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্কতা কমাল জাপান
বাংলাদেশে ভ্রমণে নিজ দেশের নাগরিকদের ভ্রমণ ঝুঁকি কমিয়েছে জাপান। বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সতর্কতা লেভেল ২ থেকে লেভেল ১-এ অবনমিত করেছে দেশটি।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
জুলাই ও আগস্ট মাসে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় চলতি মাসে জাপান বাংলাদেশের ওপর লেভেল ২ ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছিল।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য-বিনিয়োগ, অবকাঠামো ও নিরাপত্তা সহযোগিতা নিয়ে বাংলাদেশ-জাপানের আলোচনা
দেশের নাগরিকদের জন্য বিদেশ ভ্রমণে চার স্তরের সতর্কতা ব্যবস্থা ব্যবহার করে থাকে জাপান। এর মধ্যে লেভেল ৪ হলো সর্বোচ্চ সতর্কতা, আর লেভেল ১ সর্বনিম্ন।
লেভেল ১-এর আওতায় ভ্রমণকারীদের সাধারণ সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়, যেখানে লেভেল ২-এর ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে থাকে দেশটির সরকার।
৩৬৬ দিন আগে
অবৈধ বিদেশিদের বৈধতা অর্জনের সময় বেঁধে দিল সরকার
অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানকারী বিদেশি নাগরিকদের ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বৈধতা অর্জনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে সরকার। অন্যথায় অবৈধভাবে অবস্থানকারী ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বৈধতা অর্জনের সময়সীমা বেঁধে দিয়ে এক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, অনেক বিদেশি নাগরিক অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন বা কর্মরত রয়েছেন।
আরও পড়ুন: অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানকারী বিদেশিদের সতর্ক করল সরকার
এমতাবস্থায়, অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত বা কর্মরত ভিনদেশি নাগরিকদের ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশে অবস্থান করার বা কর্মরত থাকার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বৈধতা অর্জনের জন্য বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তর বা প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার জন্যও বিজ্ঞপ্তিতে অনুরোধ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এই সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর অবৈধভাবে অবস্থানকারী এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
৩৬৭ দিন আগে
পাকিস্তানে নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
পাকিস্তানে নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আসিফ আলী জারদারির কাছে তার পরিচয়পত্র (লেটার অব কনফারেন্স) পেশ করেছেন।
মঙ্গলবার (২৫ ডিসেম্বর) ইসলামাবাদে রাষ্ট্রপতির বাসভবন 'আইওয়ান-ই-সদর' এ ঐতিহ্যবাহী মর্যাদাপূর্ণ কূটনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্য দিয়ে এ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
এ সময় পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব, চিফ অফ প্রটোকল উপস্থিত ছিলেন।
হাইকমিশনার রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে পৌঁছালে পাকিস্তানের চিফ অফ প্রটোকল তাকে অভ্যর্থনা জানান। এসময় হাইকমিশনারের সহধর্মীনিসহ হাইকমিশনের উপহাইকমিশনার ও প্রেস কাউন্সিলরও উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে তাকে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সার্বিক সম্পর্ক জোরদার করার আহ্বান জানান এবং সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
হাইকমিশনার রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানান এবং দু'দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের সফর বিনিময়সহ বহুমুখী সম্পর্ক উন্নয়নে তার সদিচ্ছার কথা জানান।
৩৬৯ দিন আগে
ভারত-বাংলাদেশের পরস্পরকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে: প্রণয় ভার্মা
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, চারদিকে পরিবর্তন ঘটলেও দুই দেশ সত্যিই একে অপরকে এমন কিছু দিতে পারে যা পেতে তাদের অন্য কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। ভারত সম্পর্কটি এভাবেই দেখে।
নয়া দিল্লিতে দুই ধাপের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ শেষে সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় হাইকমিশনে কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের প্রতি ভারতের দৃঢ় সমর্থনের কথা পুনরায় উল্লেখ করে প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের ক্রমবর্ধমান উচ্চাকাঙ্ক্ষায় আমাদের একে অপরকে দেওয়ার মতো অনেক কিছু রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা এই সম্পর্কের দিকে তাকাচ্ছি। এখানে দুদেশের সম্পর্ককে পরস্পরের স্বার্থ, উদ্বেগ ও আকাঙ্ক্ষার প্রতি সংবেদনশীল হয়ে বিবেচনা করতে হবে।’
‘উভয় দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে আমাদের দৃঢ় অবস্থান রয়েছে। আমরা সত্যিই বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক, স্থিতিশীল ও গঠনমূলক সম্পর্ক চাই, যা উভয়ের জন্য লাভজনক।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘সম্পর্কটি অবশ্যই পরস্পরের জন্য লাভজনক হতে হবে। (দুই দেশের) জনগণই এই সম্পর্কের মূল অংশীজন। আমরা বিশ্বাস করি, সহযোগিতামূলক সম্পর্ক উভয় দেশের সাধারণ মানুষের জন্যই কল্যাণকর হবে।’
আরও পড়ুন: ভারত সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশের সঙ্গে স্থিতিশীল-গঠনমূলক সম্পর্ক চায়: ভার্মা
হাইকমিশনার বলেন, ‘সম্পর্কের অগ্রগতি ধীর হয়েছে- এমন ধারণা ঠিক নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসকে পাঠানো বার্তা, পরবর্তী সময়ে তাদের ফোনালাপ ও ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ সামিটে অধ্যাপক ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানানো- এগুলোই ইঙ্গিত দেয় যে, দুই দেশেরই সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
এছাড়া, এই সম্পর্কের অগ্রগতিতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ভারতের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ড. এস জয়শঙ্কর ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তৌহিদ হোসেনের মধ্যকার বৈঠক এবং সম্প্রতি পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকের কথাও এ সময় উল্লেখ করেন ভার্মা।
তিনি বলেন, ‘দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে যথেষ্ট গতিশীলতা রয়েছে। ভারত থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বাংলাদেশে আসছে।’
এমনকি, কেবল বাংলাদেশে যে পরিমাণ ভিসার অনুমোদন করা হয় তা অন্য সব দূতাবাসের সম্মিলিত সংখ্যার চেয়েও বেশি বলে উল্লেখ করেন হাইকমিশনার। পাশাপাশি দুই দেশের ভৌগোলিক নৈকট্যকে কাজে লাগিয়ে তা নতুন অর্থনৈতিক সুযোগে রূপান্তরের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
চারপাশের পরিবর্তন সত্ত্বেও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের মৌলিক বিষয়গুলো এগিয়ে নিতে যা যা করা দরকার দিল্লির পক্ষ থেকে সেসব করা হচ্ছে বলেও এ সময় জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব
ভারতীয় হাইকমিশন এ বছর দুই দফায় কূটনৈতিক সাংবাদিক সমিতি, বাংলাদেশসহ (ডিক্যাব) অন্যান্য সাংবাদিকদের জন্য ভারতে সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মতবিনিময়কালে ডিক্যাব সভাপতি নুরুল ইসলাম হাসিব ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান অপু উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ডিক্যাবের সাবেক সভাপতি ও ডেইলি সান সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, ভিউজ বাংলাদেশের সম্পাদক মেহেদী হাসান রাশেদ এবং নিউ এজের চিফ অব করেসপন্ডেন্টস মোস্তাফিজুর রহমান তাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
৩৬৯ দিন আগে
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার শুরু করায় ইউনূসের প্রশংসা সালিভানের
বাংলাদেশের অর্থনীতির মোড় ঘোরানো এবং গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার শুরু করায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের প্রশংসা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেইক সালিভান।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফোনালাপে তিনি এসব বিষয়ে তার প্রশংসা করেন।
সোমবার সন্ধ্যায় তাদের দুজনের আলোচনায় দুদেশের পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়টি উঠে আসে।
গত ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণের পর গত সাড়ে চার মাস ধরে মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে যে নেতৃত্ব দিয়েছেন তার প্রশংসা করেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: প্রযুক্তিকে কাজে লাগান, কার্যকর পদক্ষেপ নিন: ডি-৮ সদস্যদের অধ্যাপক ইউনূস
বাংলাদেশের অর্থনীতি এরই মধ্যে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে উল্লেখ করে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক, নির্বাচন-সংক্রান্ত এবং অন্যান্য সংস্কার শুরুর জন্য যে অগ্রগতি হয়েছে তারও প্রশংসা করেন জেইক সালিভান।
তিনি জাতীয় নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করায় প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ দেন এবং বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় মার্কিন সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
টেলিফোন আলাপে তারা বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি নিয়েও আলোচনা করেন।
ইউনূস দেশের প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত ছড়িয়ে থাকা সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশকে উদার সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান।
ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি পুনরায় সমর্থন জানিয়ে জেক সালিভান সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য মার্কিন সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে নিশ্চিত করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। তিনি সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্ক সফরের সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা স্মরণ করেন।
ইউনূস জানান, তিনি জানুয়ারির মধ্যে ছয়টি বড় সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার বিষয়ে আশা করছেন। এরপর সংস্কার ও নির্বাচনের জন্য জাতিকে প্রস্তুত করতে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
আরও পড়ুন: তরুণ জনশক্তিকে দক্ষ করতে দৃষ্টিভঙ্গি-নৈতিকতার ওপর গুরুত্বারোপের আহ্বান ড. ইউনূসের
৩৭০ দিন আগে
বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গৃহীত প্রধান সংস্কার উদ্যোগে বিশ্বব্যাংকের সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা অবকাঠামো, জলবায়ু সহনশীলতা, সেবা প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশন, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং দারিদ্র্য বিমোচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে বিশ্বব্যাংকের সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পে সহায়তার জন্য সিককে ধন্যবাদ জানান।
সেক প্রধান উপদেষ্টাকে বলেন, বিশ্বব্যাংক ১৯ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম নগরীতে স্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং পানি ও স্যানিটেশন সেবার উন্নতির পাশাপাশি জলবায়ুর সহনশীলতা এবং পরিবেশগত টেকসই উন্নয়নে বাংলাদেশকে সহায়তার জন্য তিনটি অর্থায়নে প্রায় ১২০ কোটি ডলার অনুমোদন করেছে।
রবিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ৯০ কোটি ডলারের দুটি অর্থায়ন সই হয়েছে।
এর মধ্যে একটি প্রকল্প দক্ষিণে কক্সবাজার থেকে উত্তরে পঞ্চগড় পর্যন্ত অর্থনৈতিক করিডোর বরাবর জলবায়ু-সহনশীল এবং জেন্ডার-প্রতিক্রিয়াশীল অবকাঠামো নির্মাণ করে সেকেন্ডারি শহরগুলোর উন্নয়ন করবে।
অন্য অর্থায়ন, সবুজ প্রবৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য ৫০ কোটি ডলারের উন্নয়ন নীতি ঋণ, এই মাসের মধ্যে জাতীয় কোষাগারে বিতরণ করা হবে।
আরও পড়ুন: বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে ৭ সদস্যের কমিশন গঠন
১৯৭২ সাল থেকে বিশ্বব্যাংকের উন্নয়ন পোর্টফোলিও দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলার, যা বাংলাদেশের উন্নয়ন গতিপথে বিশেষ করে দারিদ্র্য হ্রাস, টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
প্রধান উপদেষ্টা জানুয়ারিতে অবসরে যাওয়া সেকের ও এবং তার পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ, ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩৭০ দিন আগে