তিনি বলেন, ‘বিষয়টি স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা মনিটরিং করছেন। তবে সময়ের ব্যবধানে তা নিশ্চিত হবে বলে আশা করা যায়।’
বৃহস্পতিবার কুমিল্লার লাকসাম ও মনোহরগঞ্জে দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে চলমান ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম তদারকি ও পর্যালোচনা শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী জানান, করোনা পরিস্থিতি আরও দীর্ঘস্থায়ী বা ভয়াবহ আকার ধারণ করলেও সরকারের খাদ্য ও ত্রাণ তৎপরতায় কোনো ঘাটতি হবে না। পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ও সক্ষমতা সরকারের রয়েছে।
‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রতিটি মন্ত্রণালয় দায়িত্বশীলভাবে করোনা মোকাবিলায় কাজ করে যাচ্ছে। দ্রুতই আমরা করোনা মোকাবিলায় সফল হব, ইনশাল্লাহ। মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের কাজে উৎসাহ দিতে আমি নিজ নির্বাচনী এলাকায় এসেছি। লাকসাম-মনোহরগঞ্জের প্রশাসন ও আওয়ামী লীগের নেতারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে করোনা মোকাবিলায় কাজ করে যাবেন,’ যোগ করেন তিনি।
মন্ত্রী কৃষকের মাঠের ধান কাটতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর, পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম, লাকসাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম সাইফুল আলম, পৌর মেয়র অধ্যাপক আবুল খায়ের, লাকসাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী, মনোহরগঞ্জ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমির হোসেন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।