গত ১৪ আগস্ট করা জামিন আবেদনের শুনানি শেষে মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কেএম ইমরুল কায়েস এ আদেশ দেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ আবু আবদুল্লাহ জামিন আবেদনের বিপক্ষে শুনানি করেন। অন্যদিকে ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন শহিদুল আলমের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন।
এর আগে সোমবার শহিদুল আলমের জামিন আবেদন মঙ্গলবারের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
গত ২৮ আগস্ট নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে আইনজীবী ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন এবং জ্যোতির্ময় বড়ুয়ার মাধ্যমে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন শহিদুল।
গত ৪ সেপ্টেম্বর দুই সদস্যের হাইকোর্ট বেঞ্চ শহিদুলের জামিন শুনানিতে বিব্রত বোধ করেন। একই দিন বেঞ্চ আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে এটি প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠিয়ে দেয়।
গত ৫ সেপ্টেম্বর এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে ফটোগ্রাফার শহিদুল আলমকে প্রথম শ্রেণির ডিভিশন দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট শহিদুল আলমকে ধানমণ্ডির বাসা থেকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। ৬ আগস্ট তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে তার বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা হয়।
পুলিশের দাবি- নিরাপদ সড়কের দাবিতে চলা শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় শহিদুল আলম তার ফেসবুক একাউন্টের মাধ্যমে গুজব ছড়িয়েছেন।