এ আদেশের ফলে নির্বাচনের পরও ফারুকের বিরুদ্ধে রিট করার সুযোগ থাকছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
একই আসনের ধানের শীষ প্রার্থী আন্দালিভ রহমান পার্থর করা রিটের শুনানি নিয়ে বুধবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার আহসানুল করিম। তার সাথে ব্যারিস্টার পার্থ নিজেও রিটের পক্ষে শুনানি করেন।
পরে আহসানুল করিম বলেন, ‘আদালত আমাদের বলেছে যে ঋণখেলাপির কারণে নির্বাচনের পরেও প্রার্থীর মনোনয়ন চ্যালেঞ্জ করে রিট করার সুযোগ রয়েছে। তাই আমরা আমাদের রিট আবেদনটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ আবেদন করি। আদালত আমাদের আবেদন মঞ্জুর করেছে। এ আদেশের ফলে নির্বাচনের পরেও চিত্রনায়ক ফারুকের মনোনয়ন বাতিল চেয়ে রিট করার পথ খোলা থাকল।’
এর আগে পার্থর আরেক আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল জানিয়েছিলেন, ‘খেলাপি ঋণ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার আগে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন ফারুক। ওই রিটে তিনি উল্লেখ করেন, সোনালী ব্যাংক তার কাছে টাকা পাবে। কিন্তু রিট আবেদনটির ওপর কোনো আদেশ হয়নি। কাজেই ফারুক যে ঋণখেলাপি এটা আত্মস্বীকৃত।’