সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কেএম ইমরুল কায়েস মামলা দায়েরের মাত্র দুই মাস পরে এ রায় দেন।
রায়ে মামলার আরেকটি ধারায় শাহেদকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
গত ১৫ জুলাই শাহেদকে সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় তার কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি ও বিদেশি মুদ্রা উদ্ধার করা হয়।
পরে ডিবি পুলিশ শাহেদকে নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় অভিযান চালিয়ে কিছু আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ১৯ জুলাই উত্তরা পশ্চিম থাকায় মামলা করা হয়। মামলাটি গত ১৩ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তর করা হয়।
করোনার ভুয়া সনদ দেয়া এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করার অভিযোগে গত ৬ জুলাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর কার্যালয়ে অভিযান চালায়।
পরে করোনার ভুয়া সনদ দেয়া রিজেন্ট হাসপাতালের প্রধান কার্যালয় ও দুটি শাখা সিলগালা করে দেয়া হয় এবং রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
রিজেন্ট চেয়ারম্যান শাহেদের বিরুদ্ধে দুটি মামলায় অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়।
ট্রাইব্যুনাল অস্ত্র মামলায় ১১ সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়েছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শাহেদ আদালতে নিজেকে সম্পূর্ণ নির্দোষ বলে দাবি করেছিলেন।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর এ মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সম্পূর্ণ হয়।