সেই সাথে বাংলাদেশে আটকা পড়া পাকিস্তানিদের প্রত্যাবাসন সম্পন্ন এবং সম্পদ ভাগাভাগির বিষয়টি সমাধান করার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকি বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের সাথে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এসব বিষয় উত্থাপন করেন।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের ১৯৭১ সালের নৃশংসতা অমার্জনীয়: প্রধানমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী আন্তরিকভাবে হাইকমিশনারকে স্বাগত জানান এবং বলেন যে সরকারের পররাষ্ট্র নীতিতে অগ্রাধিকার হলো সব প্রতিবেশী দেশের সাথে সম্পর্ক বিস্তৃত করা।
‘এ চেতনার আলোকে আমরা পাকিস্তানের সাথে কাজ চালিয়ে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি,’ বলেন তিনি।
শাহরিয়ার আলম বিদ্যমান সাফটা চুক্তি ব্যবহার করে আরও বাংলাদেশি পণ্যের পাকিস্তানে প্রবেশ, নেতিবাচক তালিকা শিথিল ও বাণিজ্য বাধা দূর করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরছেন ২৯ বাংলাদেশি
শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফোন
বর্তমানে দুদেশের মধ্যকার বাণিজ্যিক ভারসম্য পাকিস্তানের দিকে হেলে আছে।
হাইকমিশনার ইমরান পাকিস্তানের জনগণ ও সরকারের শুভকামনা প্রতিমন্ত্রীকে জানান এবং বলেন যে সহযোগিতার সম্ভাব্য প্রতিটি ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে তিনি যথাযথ শ্রম দেবেন।
আরও পড়ুন: পাকিস্তানে বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদযাপিত
উভয় পক্ষ ২০১০ সালের পর আর অনুষ্ঠিত না হওয়া পররাষ্ট্র বিষয়ক পরামর্শক সভা (এফওসি) আয়োজনের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে একমত হন।
হাইকমিশনারকে ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে সব ধরনের সাহায্য ও সহযোগিতা দেয়ার আশ্বাস দেন প্রতিমন্ত্রী।