তথ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও খুলনার কয়রা উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ প্রকল্পটি ঘূর্ণিঝড়প্রবণ এলাকার মানুষের জনদুর্ভোগ কমাবে। এ প্রকল্পে নদীতীর ভাঙনের স্থায়ী প্রতিরোধের বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, নদীর নাব্যতা বৃদ্ধির জন্য ড্রেজিং প্রকল্প চলমান রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সারা দেশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানে সরকার প্রায় সাড়ে ৫ হাজার স্থাপনা উচ্ছেদসহ ৫৬৬ একর জমি উদ্ধার করেছে।
সারকার চলমান পৃথক প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে পটুয়াখালী, বরগুনা, বাগেরহাট, পিরোজপুরে ১৯০ কিলোমিটারেরও অধিক বাঁধ নির্মাণ করেছে বলে জানান তিনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রাজস্ব) মাহমুদুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আবুল হোসেন ও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবুল খায়ের এসময় উপস্থিত ছিলেন।