তিনি বলেন, মিয়ানমার গণহত্যা, নারী নির্যাতন, ধর্ষণসহ বিভিন্ন অপরাধ করার পরেও কোনো ধরনের দায়বদ্ধতা প্রদর্শন করেনি। একই সাথে ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়ন সহযোগিতা দেয়ার মাধ্যমে মিয়ানমারকে তোয়াজ করা হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে ধনী দেশগুলোকে প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করার আহ্বান
যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ ও কানাডানিয়ান দূতাবাস এবং কমনওয়েলথ আয়োজিত রোহিঙ্গাবিষয়ক এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিন বলেন, ‘দুর্ভাগ্যক্রমে, ইউএনজিএ, ইউএনএইচআরসি, ইউএনএসজির বিশেষ দূত, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, আইসিজে এবং আইসিসি, ওআইসি বা কমনওয়েলথে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা নির্যাতন নিয়ে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলেও দেশটি তা অস্বীকার করে যাচ্ছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া এবং কোনো কিছুকে তোয়াক্কা না করার বিপজ্জনক সংস্কৃতি তৈরি হচ্ছে।‘
অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়নবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী লর্ড আহমদ অব উইম্বলডন, যুক্তরাজ্যের এফসিডিও মন্ত্রী হুসেইন থমাসি, গাম্বিয়ার বিচারমন্ত্রীর বিশেষ উপদেষ্টা, কমনওয়েলথ মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড , রুশনারা আলী এমপি, যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সাইদা মুনা তাসনিম এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ অনেকে অংশ নেন।