তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি আইনী আনুষ্ঠানিকতায় না গিয়ে আমাদের এ বিষয়ে পরিষ্কার হওয়া উচিত।’
হাই কমিশনার বলেন, পাকিস্তানি বাহিনী যে নারকীয় গণহত্যা চালিয়েছে তার বিচারের উদ্যোগ বাংলাদেশ সরকার যেকোনো সময়ই শুরু করতে পারে।
শিল্পকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে: দোরাইস্বামী
একাত্তরে গণহত্যার অপরাধ ধেকে বাঁচার জন্য পাকিস্তান ১৯৭৪ সালের ত্রিপক্ষীয় চুক্তির কথা উল্লেখ করে, এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে দোরাইস্বামী এসব কথা বলেন।
চলতি বছর বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপনের এই সময়ে প্রশ্নটি ঐতিহাসিকভাবে খুব প্রাসঙ্গিক উল্লেখ করে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘ইতিহাস ইতিহাসই।’
জাতীয় প্রেস ক্লাবে কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের সংগঠন ডিকাব আয়োজিত ‘ডিকাব টক’অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকারে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন ডিকাব সভাপতি পান্থ রহমান ও সাধারণ সম্পাদক একেএম মইনুদ্দিন।
একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত গণহত্যার জন্য পাকিস্তানের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়াসহ দেশটির সাথে দ্বিপক্ষীয় সমস্যা সমাধানের গুরুত্বকে সম্প্রতি পুনর্ব্যক্ত করেছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে ভারত সর্বোচ্চ স্তরের গুরুত্ব দেয়: হাইকমিশনার দোরাইস্বামী
এছাড়া বাংলাদেশে আটকা পড়া পাকিস্তাdbদের প্রত্যাবাসন কাজ শেষ করা এবং সম্পদের বিভাজনের বিষয়টিরও নিষ্পত্তি চেয়েছে ঢাকা।
তবে বাংলাদেশ এটিও স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মম অত্যাচার কখনো ভোলা সম্ভব নয় এবং এই বেদনা চিরকাল থাকবে।
বাংলাদেশ ভারতের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু: নতুন হাইকমিশনার দোরাইস্বামী