তিনি বলেন, ‘কারও মৃত্যু মোটেও কাম্য নয় ... তবে সেটাকে উদ্দেশ্য করে অশান্তিও কাম্য নয়। এখনও অবধি, ৩ নভেম্বর কারাগারে জাতীয় চার নেতার হত্যার মতো ঘটনা ঘটেনি। কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা গেলে কী করার আছে?’
এলডিসি থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের জন্য জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ পাওয়া উপলক্ষে ভার্চুয়াল প্রেস কনফারেন্সে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে সংবাদ সম্মেলনে যোগ দেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে এটির আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ: সব কৃতিত্ব জনগণকে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
অবশ্যই টিকা নেব: প্রধানমন্ত্রী
লেখক মুশতাকের মৃত্যু: গাজীপুর জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি গঠন
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গড়ে তুলেছে, এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা দেয়াও এর দায়িত্ব। ‘কেউ যেন সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদে না জড়াতে পারে, সেজন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা অপরিহার্য।’
প্রধানমন্ত্রী সবাইকে দেশ ও জনগণের যেকোনো ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে এমন যেকোনো কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান।
সমালোচকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তারা সমালোচনা করেই যাবে, কিন্তু বাস্তবতা উপলব্ধি করছে না। ‘আইন তার নিজস্ব গতীতে চলবে, আইনের কোনো অপব্যবহার হচ্ছে কিনা এটা আপনার দৃষ্টিভঙ্গির বিষয় যে আপনি কীভাবে সেটা দেখেন। এটা আপেক্ষিক বিষয় যে অপব্যবহার হচ্ছে কিনা, তবে আমি মনে করি আইন তার নিজস্ব গতীতে চলছে...।’
শেখ হাসিনা বলেন, দেশ ও জনগণের যেন কেউ ক্ষতি না করতে পারে সেজন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: টিকা নেয়ার পর স্বাস্থ্য নির্দেশিকা ভুলে যাবেন না: প্রধানমন্ত্রী