ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং গবেষণা দলগুলো বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভুটান, মালদ্বীপ, মরিশাস, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার মতো প্রতিবেশী দেশগুলোকে গবেষণা সক্ষমতায় সহযোগিতা জোরদার করছে।
ভারতে তিনটি ভ্যাকসিন উন্নয়নের পর্যায়ে রয়েছে। যার মধ্যে দুটি ট্রায়ালের দ্বিতীয় পর্যায়ে এবং একটি তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে।
বিশ্ব সম্প্রদায়কে সহায়তার অংশ হিসেবে, ভারতের প্রচেষ্টা কেবল প্রতিবেশীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে পুরো বিশ্বের কাছে পৌঁছে দেয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন মোদি।
তিনি শনিবার ভারতের কোভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতি এবং ভ্যাকসিন বিতরণ, বণ্টন ও প্রশাসনের প্রস্তুতি পর্যালোচনা করেন বলে জানিয়েছে দেশটির প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো।
বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, সদস্য (স্বাস্থ্য) নীতি আয়োগ, মুখ্য বৈজ্ঞানিক পরামর্শক, সিনিয়র বিজ্ঞানী, পিএমও অফিসার এবং ভারত সরকারের অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় আসন্ন উৎসবের মৌসুমে সামাজিক দূরত্বসহ সব ধরনের স্বাস্থবিধি মেনে চলতে সবার প্রতি অনুরোধ জানান নরেন্দ্র মোদি।