বৃষ্টি উপেক্ষা করে সারাদেশ থেকে আওয়ামী লীগের তিন সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতা-কর্মী তাদের শান্তি সমাবেশস্থলে প্রবেশ করতে শুরু করে।
শুক্রবার (২৮ জুলাই) বিকাল ৩টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শুরু হয় শান্তি সমাবেশ।
সংহতি প্রদর্শনে, আওয়ামী লীগের তিন শাখা- ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী ও নেতারা রাজধানীতে পৌঁছেন বৃষ্টি উপেক্ষা করেই।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসির মশক নিধন অভিযান: ১৮ দিনে ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা জরিমানা
বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলের দ্বারা সৃষ্ট যে কোনো ধরনের নৈরাজ্য বানচালের অঙ্গীকার সম্বলিত ব্যানার ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড বহন করে তারা রাজধানীতে পৌঁছান।
অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছানোর সময় তারা স্লোগান দিচ্ছিলেন- “২০১৩ ও ২০১৪ সালের মতো বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসংযোগ হতে দেব না। সন্ত্রাসবাদকে দেশের অগ্রগতি ঠেকাতে দেওয়া হবে না। বাংলাদেশ পলাতক তারেক রহমানের মতো সাজাপ্রাপ্ত অপরাধী প্রাপ্য নয়”।
আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে- বিএনপির বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য রোধে শান্তি সমাবেশ ব্যানারে শত শত সমর্থক সমাবেশস্থলের দিকে যাচ্ছেন মিছিল নিয়ে।
এ ছাড়া মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা নেতা-কর্মীদের বেশ কিছু ছবিও শেয়ার করা হয়েছে।
এদিকে, কর্মীদের সঙ্গে পরিপূর্ণ সমাবেশস্থলের আশেপাশের এলাকাগুলো সহিংসতার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করার জন্য এবং উন্নয়নের দশক যা জাতীয় অগ্রগতির গতিপথ পরিবর্তন করেছে এর উত্তরাধিকার অব্যাহত রাখার জন্য সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের আহ্বানে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল।
বিএনপির জনসভা থেকে ১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দূরে নয়াপল্টন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে দলের তিন সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন: রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর সমাগম