দেশব্যাপী কঠোর লকডাউনের দ্বিতীয় দিন শনিবার রাজধানীর রাস্তাঘাট প্রায় জনমানবহীন ছিল। ঈদ উপলক্ষ্যে আট দিনের বিরতি শেষে ক্রমবর্ধমান করোনা মোকাবিলায় শুক্রবার থেকে আবারও কঠোর লকডাউন আরোপ করা হয়েছে। এই লকডাউন চলবে ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত।
শুক্রবারের তুলনায় রাজধানীর প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ি ও বাণিজ্যিক যানবাহনের সংখ্যা ছিল কম।
আরও পড়ুনঃ খুলনায় কঠোরভাবে পালিত হচ্ছে লকডাউন
রাস্তায় স্থানীয় পুলিশের পাশাপাশি র্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহল দিচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপনের মাধ্যমে যানবাহন ও লোকজনের চলাচল নজরদারিতে রাখতে দেখা গেছে।
গাবতলী-মিরপুর রোড-নিউ মার্কেট থেকে উত্তরা-বিমানবন্দর-মহাখালী পর্যন্ত মানুষের অপ্রয়োজনীয় চলাচল রোধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর চেকপোস্ট স্থাপন করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুনঃ পুনরায় লকডাউনে রাজধানীর সড়কগুলোতে শুনশান নীরবতা
ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তা আক্তার হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার উত্তরা ও আবদুল্লাহপুর হয়ে দুরপাল্লার কয়েকটি বাস ও যানবাহনকে ঢাকায় প্রবেশের অনুমতি দেয়া হলেও আমরা শনিবার কঠোরভাবে 'নো টলারেন্স' নীতি অনুসরণ করছি।’
ফলে ছুটির পর মহানগরীতে ফিরে আসা অনেককে আবদুল্লাহপুর, উত্তরা, টঙ্গী, আমিন বাজার সেতু এবং বাবু বাজার সেতুসহ বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পায়ে হেঁটে শহরে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুনঃ লকডাউনেও আন্তর্জাতিক যাত্রীদের জন্য চলবে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট