মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খালিয়াজুরী ও কেন্দুয়া সার্কেল) মো. জামাল উদ্দিন জানান, থানা হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগে গোলাম মোস্তফা বাদী হয়ে কেন্দুয়া আমলি আদালতে মামলা করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ৮ সেপ্টেম্বর কেন্দুয়া থানায় মামলাটি দায়ের হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ওসি রাশেদুজ্জামানের বিভিন্ন অপকর্ম ও দুর্নীতির বিষয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ করেন মোস্তফা। এর জেরে ৪ জুন রাতে জুয়া খেলার অভিযোগে মোস্তফাসহ আটজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যান ওসি। সেখানে থানা হেফাজতে মোস্তফাকে মারপিটসহ পায়ুপথে মরিচের গুড়া ঢুকিয়ে দেয়া হয়।
পরে মোস্তফাকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি জামিনে মুক্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে ভর্তি হন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে আদালত বন্ধ থাকায় আগে মামলা করতে না পারার কথা আদালতকে জানান তিনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন বলেন, ‘তদন্ত কাজ শুরু হয়েছে। নিরপেক্ষ এবং দক্ষতার সাথে তদন্ত সম্পন্ন করা হবে।’