নিহত মাহাবুর রহমান (৩৮) উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের পারিলা গ্রামের আজাদ আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: স্লোগান নিয়ে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ১৩
নিহতের ছোট ভাই মিঠুন আলী জানান, বাড়ির পাশে তাদের পানবরজ রয়েছে। এর পাশে তার চাচা আবু বাক্কার বাড়ি করেছেন। তিনিও এখন পানবরজের ভাগ চান। এ নিয়েই সকালে মারামারি শুরু হয়। এ সময় তার চাচা ও চাচাতো ভাইয়েরা হাতুড়ি দিয়ে মাহাবুরের বুকে আঘাত করেন। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় মাহাবুরকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ১০টার দিকে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: মৌলভীবাজারে আ’লীগের সম্মেলনে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ
দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসমত আলী বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তবে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা বাড়ি থেকে পালিয়েছেন।
ওসি জানান, রামেকের মর্গে লাশের ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের সংঘর্ষে আহত ৪৬