শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটে গাদাগাদি করে লঞ্চ চলাচল বিষয়টি নিয়ে সংবাদকর্মীরা প্রশ্ন তুললে প্রশাসনের টনক নড়ে।
এসময় লৌহজং থানা ও মাওয়া নৌপুলিশের যৌথ অভিযানে হাতেনাতে ছয়টি লঞ্চকে ৫ হাজার টাকা হারে এবং ৩টি লঞ্চকে ৬ হাজার টাকা হারে জরিমানা করা হয়।
মাওয়া নৌপুলিশের আইসি পরিদর্শক সিরাজুল কবির জানান, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই নৌরুটে অভিযান চলছে। শিমুলিয়া ঘাট থেকে যাত্রীদের শরীরে জীবাণুনাশক স্প্রেসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে কম সংখ্যক যাত্রী নিয়ে লঞ্চসহ নৌযানগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। অথচ কাঁঠালবাড়ি ঘাটে এ স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। সেখান থেকে লঞ্চে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে শিমুলিয়া ঘাটে এসে ভিড়ছে। পুলিশের যৌথ অভিযানে এ রকম ৯টি লঞ্চকে আটক করা হয়। পরে লৌহজং উপজেলা ভারপ্রাপ্ত ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ রাশেদুজ্জামান ভ্রাম্যমাণ আদলত পরিচালনা করে ৯টি লঞ্চের সারেংকে জেল জরিমানা করে।
তিনি জানান, এদের মধ্যে ৬ জনকে ৫ হাজার টাকা করে ৩০ হাজার ও ৩ জনকে ৬ হাজার করে ১৮ হাজারসহ সর্বমোট ৪৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে ১৫ দিনের জেল দেয়া হয়। তবে সকলেই জরিমানার টাকা তাৎক্ষণিক পরিশোধ করেছেন।