অনুষ্ঠানে হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য সাইমুম সরোয়ার কমল, সদর হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট এবং সহকারী পরিচালক ডা. রফিক-উস-সালেহীন, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি, আরআরআরসি স্বাস্থ্য খাতের সমন্বয়কারী ও ইউএনএইচসিআরের সিনিয়র অপারেশনস সমন্বয়কারী হিনাকো টকি উপস্থিত ছিলেন।
গত জুনে ইউএনএইচসিআর এর সহায়তায় কক্সবাজারে প্রথম ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) এবং হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিট (এইচডিইউ) খোলা হয়।
আইসিইউতে বর্তমানে ১১টি ভেন্টিলেটর এবং ২টি বহনযোগ্য ভেন্টিলেটর ও ৮টি এইচডিইউ বেডসহ গুরুতর লক্ষণের রোগীদের জন্য ১০টি বেড রয়েছে।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা জানিয়েছে, এ সম্প্রসারণের মাধ্যমে গুরুতর লক্ষণের রোগীদের জন্য আরও ২০টি শয্যাসহ চিকিৎসা দেয়ার ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য পরিমানে বাড়বে।
অতিরিক্ত ২০টি শয্যা ছাড়াও ইউএনএইচসিআর নতুন ওয়ার্ডের পুনর্নির্মাণের পাশাপাশি মানবসম্পদেরও জোগান দেবে। এরই মধ্যে ৪৩ জন নতুন কর্মী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। যাদের মধ্যে ১০ জন চিকিৎসক, ১৫ জন নার্স, একজন সিনিয়র নার্স, একজন সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ সুপারভাইজার, চারজন পরিচ্ছন্ন কর্মী এবং চারজন ওয়ার্ড কর্মী রয়েছেন।
শয্যা, অক্সিজেন, অক্সিজেন পাম্প, ইফিউশন, সিরিঞ্জ পাম্প এবং বিশেষায়িত মেডিকেল ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামসহ (পিপিই) ওষুধ ও বিশেষ সরঞ্জাম সরবরাহ করা হয়েছে।