যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, মিয়ানমারের সামরিক শাসনকে অবশ্যই তাদের সহিংসতা বন্ধ করতে হবে, অন্যায় ও নির্বিচারে আটক সবাইকে মুক্তি দিতে হবে, নিরবচ্ছিন্ন মানবিক প্রবেশাধিকার দিতে হবে এবং অগ্রগতি ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্রের পথে ফিরে আসার জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে স্বীকৃতি দিতে হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘মিয়ানমারে গণতন্ত্র, আত্মনিয়ন্ত্রণ, স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনার সংকল্পে আমরা দেশটির জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করছি।’
মিয়ানমারের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বার্তায় ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘৪ জানুয়ারি বার্মার স্বাধীনতার ৭৬তম বার্ষিকী উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আমি দেশটির জনগণের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি।’
আরও পড়ুন: কল্পনা প্রসঙ্গে ব্লিঙ্কেনের বক্তব্যের ব্যাখ্যা চাইবে ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমারের জনগণকে সমর্থন করে আসছে এবং একটি সমন্বিত ইউনিয়নের প্রতি তাদের নিজস্ব ভবিষ্যৎ নির্ধারণের অধিকারকে সমর্থন করেছে।
বার্তায় ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভ্যুত্থানের পর থেকে সামরিক বাহিনীর সহিংসতা অভিযান বার্মার জনগণের সমৃদ্ধি পুনরুদ্ধার এবং স্বাধীনতা, শান্তি ও ন্যায়বিচারের লক্ষ্যকে এগিয়ে নেওয়ার দৃঢ় অঙ্গীকারকে ম্লান করেনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এই সাধনায় হারিয়ে যাওয়া জীবনগুলোর প্রতি শোক ও সম্মান জানাই।’
আরও পড়ুন: সংলাপে যোগ দিতে ১০ নভেম্বর ভারতে আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন