পরিবেশ সুরক্ষায় পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পরিবেশ-বান্ধব উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নীতিমালা ও নিয়ন্ত্রণমূলক কাঠামো তৈরি করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার বাংলাদেশ, জলবায়ু সহনশীলতা অর্জনের জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ জলবায়ু-সহিষ্ণু উন্নয়নের জন্য প্রতিবেশগত পদ্ধতি অন্যভাবে বললে প্রকৃতিভিত্তিক সমাধানের পদ্ধতি গ্রহণ করেছে।’
আরও পড়ুন: ‘ওয়ান টাইম প্লাস্টিক’ বন্ধে কাজ করছে সরকার: পরিবেশ মন্ত্রী
বর্তমান সরকার অসহায় মানুষের সরকার: পরিবেশ মন্ত্রী
সোমবার কেনিয়ার নাইরোবিতে অনুষ্ঠানরত জাতিসংঘের পরিবেশ পরিষদের পঞ্চম অধিবেশনে (ইউএনইএ -৫) ঢাকার সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়াল যোগদান করে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিলুপ্তপ্রায় শকুন সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে জলবায়ু, প্রকৃতি ও উন্নয়নকে অন্তর্ভুক্ত করে ন্যায্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বাংলাদেশ পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বিষয়গুলোকে উন্নয়ন কৌশলে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সরকার এবং জনগণ একসাথে কাজ করার মাধ্যমে এ সকল সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া সম্ভব হবে।’
বায়ুদূষণকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সংকট হিসেবে দেখতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, মহামারি-পরবর্তী সবুজ প্রকৃতি পুনরুদ্ধারের জন্য কোথায় সম্পদের যোগান দিতে হবে তা নির্ধারণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ প্রসঙ্গে শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘প্যারিস চুক্তির ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য ২০৩০ সালের মধ্যে প্রয়োজনীয় বৈশ্বিক প্রশমন পদক্ষেপের এক তৃতীয়াংশ সরবরাহের সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থের তিন শতাংশের ও কম প্রকৃতিভিত্তিক সমাধানের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। আমরা যদি সবার জন্য পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়াটি দ্রুত, সস্তা এবং সহজ করে তুলতে চাই তবে বিশ্বের সরকারগুলোকে অবশ্যই একসাথে কাজ করতে হবে। ’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের ছেড়ে যাওয়া স্থানে গাছ লাগানো হবে: পরিবেশ মন্ত্রী